শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ সৃ বাকি অংশ পড়ুন...
ফযীলত ও বুযূর্গী:
হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র মক্কা শরীফ বিজয়ে অংশগ্রহণ করেছিলেন। মক্কা শরীফ বিজয়ের পর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাজীদের পানি পান করানোর বংশীয় দায়িত্বটি উনাকে প্রদান করেন।
হুনাইনের জিহাদে তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে একই বাহনে আরোহী ছিলেন। এই জিহাদে তিনি খুবই বীরত্বের পরিচয় দিয়েছিলেন এবং স্বীয় উচ্চ আওয়াজে যুদ্ধের গতি পাল্টিয়ে দিয়েছিলেন।
হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, নূরে বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি:
নাম মুবারক- হযরত আবুল ফজল আব্বাস আলাইহিস সালাম, পিতার নাম- সাইয়্যিদুনা হযরত আবদুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম, মাতার নাম- হযরত নাতিলা বিনতু খাব্বাব আলাইহাস সালাম, তিনি ছিলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত চাচা। তিনি ছিলেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত পিতা হযরত আবদুল্লাহ যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার বৈমাত্রেয় ভ্রাতা। আব্বাসী খিলাফত উনার সাথে সম্পর্কিত।
বিলাদত শরীফ ও শৈশবকাল:
হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম তিনি নূ বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ সৃ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
মীকাত কাকে বলে? বাংলাদেশের হাজীদের ইহরাম বাঁধতে হয় কোথা হতে?
জাওয়াব:
যে স্থান থেকে হজ্জের জন্য ইহরাম বাঁধতে হয় সে স্থানকে মীকাত বলে। বাংলাদেশের হাজী ছাহেবরা যেহেতু ইয়েমেন হয়ে হজ্জ করতে যায় সেহেতু ইয়েমেনবাসীর যে মীকাত “ইয়ালামলাম” বাংলাদেশীদেরও সেই একই মীকাত। আর যদি বাংলাদেশী হাজী ছাহেবরা মদীনা শরীফ হয়ে যায় তাহলে মদীনা শরীফ বাসীদের যে মীকাত “যুলহুলাইফা” সেখান থেকে তাদেরকে ইহরাম বাঁধতে হবে।
এছাড়াও যদি ইরাক হয়ে যায় তাহলে ইরাকবাসীদের যে মীকাত “যাতে ইরাক” সেখান থেকে ইহরাম বাঁধতে হবে।
আর যদি সিরিয়া হয়ে যায় তাহলে “জুহ বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يا أَيُّهَا الَّذينَ آمَنُوا أَطيعُوا اللَّهَ وَ أَطيعُوا الرَّسُولَ وَ أُولِي الْأَمْرِ مِنْكُمْ
অর্থ: “হে ঈমানদারগণ! তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার ইতায়াত মুবারক করো এবং মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইতায়াত মুবারক করো এবং তোমাদের মধ্যে যারা উলিল আমর রয়েছেন উনাদের ইতায়াত মুবারক করো। ” (পবিত্র সূরা আন নিসা শরীফ : পবিত্র আয়াত মুবারক ৫৯)
প্রসঙ্গতঃ উল্লেখ্য যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর বাকি অংশ পড়ুন...
কারণ ও প্রেক্ষাপট:
৩. স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক উনাকে অস্বীকার এবং উনার বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করা: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে যুবাইর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে উদ্দেশ্য করে ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহি লিখে-
اُدْعُوْ اِلٰهَكَ فِى السَّمَاءِ فَاَنَّنِىْ ... اَدْعُوْ عَلَيْكَ رِجَالَ عَكَّ وَاَشْعَرْ
كَيْفَ النَّجَاةُ اَبَا خُبَيْبٍ مِنْهُمْ ... فَاحْتَلْ لِنَفْسِكَ قَبْلَ اَتَى الْعَسْكَرْ
অর্থ: “আপনি আপনার ইলাহ্ মহান আল্লাহ পাক উনাকে ডাকুন যিনি আসমানে আছেন। আর আমি আপনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য আক ও আশআর গোত্রের যোদ্ধাদের ডাকি। আবূ খুবাইব (হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে যুবাইর রদ্বিয়াল্লাহ বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يا أَيُّهَا الَّذينَ آمَنُوا أَطيعُوا اللهَ وَ أَطيعُوا الرَّسُولَ وَ أُولِي الْأَمْرِ مِنْكُمْ
অর্থ: “হে ঈমানদারগণ! তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার ইতায়াত মুবারক করো এবং মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইতায়াত মুবারক করো এবং তোমাদের মধ্যে যারা উলিল আমর রয়েছেন উনাদের ইতায়াত মুবারক করো। ” (পবিত্র সূরা আন নিসা শরীফ : পবিত্র আয়াত মুবারক ৫৯)
প্রসঙ্গতঃ উল্লেখ্য যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আল বাকি অংশ পড়ুন...
শুধু এতটুকুই নয়, সৌদি আরবের ক্ষমতা নিয়ে সৌদ পরিবারের মধ্যে যে দ্বন্দ্ব হয়, তার প্রভাবে হাজীদেরকেও জীবন দিতে হয়। ২০১৫ সালে বাদশাহ আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজের স্থলে সালমান বিন আবদুল আজিজ ক্ষমতায় আসলে তাদের পরিবারের মধ্যে ক্ষমতা নিয়ে দ্বন্দ্ব দৃশ্যমান হয়। সেই বছরই মসজিদ আল হারামে রহস্যজনকভাবে ক্রেন ভেঙ্গে পড়লে ১১৮ জন হাজী শহীদ হন এবং ৩৯৪ জন আহত হন। এর মাত্র ২ সপ্তাহ পর হজ্জ চলাকালে পবিত্র মক্কায় যুবরাজ বিন সালমানের গাড়ি বহরের কারণে একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক বন্ধ হয়ে যায়, এতে ভীড়ের চাপে পদদলিত হয়ে অসংখ্য হাজী শহীদ হোন। সৌদি সরকারী বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল :
পবিত্র হজ্জ পালনের ক্ষেত্রে পুরুষ ও মহিলার আমলের মধ্যে কোন পার্থক্য আছে কি?
জাওয়াব :
হ্যাঁ, পুরুষ ও মহিলার আমলের মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। তন্মধ্যে জরুরী কিছু পার্থক্য বর্ণনা করা হলো। (১) হজ্জে পুরুষেরা মাথা খোলা রাখবে মহিলারা মাথা ঢেকে রাখবে। (২) পুরুষেরা তালবিয়া পাঠ করবে উচ্চস্বরে আর মহিলারা তালবিয়া পাঠ করবে নিম্নস্বরে। (৩) পুরুষেরা তাওয়াফের সময় রমল করবে মহিলারা রমল করবেনা। (৪) ইজতেবা পুরুষেরা করবে মহিলাদের করতে হয়না। (৫) সাঈ করার সময় পুরুষেরা মাইলাইনে আখজারাইনের মধ্যস্থানে দৌড়াবে মহিলারা দৌড়াবেনা। (৬) পুরুষেরা ম বাকি অংশ পড়ুন...












