নিশাপুরের অনেক ধরনের রঞ্জিত মৃৎপাত্র সমরকন্দেও প্রচলিত আছে। লিপিমালাসহ সাদা-কালো রঙে চিত্রিত মৃৎপাত্র এই দুই প্রদেশে তৈরি করা হয়ে থাকে যা পূর্বে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া নিশাপুর ও সমরকন্দে এমন এক জাতীয় মৃৎপাত্র ব্যবহৃত হয়ে থাকে যার অলঙ্করণ প্রক্রিয়ায় শুভ্র পটভূমির ওপর পিঙ্গল বর্ণের, জলপাই-সবুজ এবং ইট-লাল রঙের ব্যবহার করে পাত্রের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে।
নিশাপুর ও সমরকন্দে প্রাপ্ত মৃন্ময়পাত্রের অলঙ্করণের ক্ষেত্রে আর একটি অভিনবত্ব হলো যে, বিভিন্ন রঙের যেমন হলদে, পীত অথবা ইট-লাল রঙের পটভূমিতে সরু রঞ্জিত সলাকায় অলঙ্করণ বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান কাঠামো:
বাব আল-মুজাইয়িনিন বর্তমানে প্রবেশপথ। এ ফটক দিয়ে প্রবেশের পর মার্বেল দিয়ে বাধাই করা উঠানে আসা যায়। এর বিপরীতে মূল নামাজের স্থান রয়েছে। বাব আল-মুজাইয়িনিনের উত্তরপূর্বে উঠানের বহির্ভাগে মাদরাসা আল-আকবাগাউয়িয়া অবস্থিত এবং দক্ষিণপশ্চিমে মাদরাসা আল-তাইবারসিয়া অবস্থিত। প্রধান প্রবেশপথের বিপরীতে ১৪৯৫ খৃ: নির্মিত বাব আল-গিনদি (কাইতবাই ফটক) অবস্থিত। এর উপরে কাইতবাই মিনার রয়েছে। এই ফটক দিয়ে নামাজের স্থানে যাওয়া যায়।
সম্পাদনায়: মুহম্মদ নাঈম।
বাকি অংশ পড়ুন...
আঙুলের ছাপ কোন বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য নয়, বরং চামড়ার আভ্যন্তরীণ স্তরের মৌলিক বৈশিষ্ট্য এবং মানুষের জেনেটিক কোডের উপর নির্ভরশীল:
বিগত সংখ্যায় আলোচনা করা হয়েছিল যে, ফিঙ্গারপ্রিন্টের স্থায়িত্ব অত্যন্ত বেশি এবং সে কারণে যে কোন ব্যক্তি বা অপরাধীকে শনাক্ত করতে ফিঙ্গারপ্রিন্ট অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য একটি মাধ্যম। বিশ্বের বিভিন্ন অপরাধী তাদের ফিঙ্গারপ্রিন্ট ছুরি দিয়ে কেটে, এসিড দিয়ে ঝলসিয়ে পরিবর্তনের চেষ্টা করেছে, কিন্তু তারা সক্ষম হয়নি। কারণ ফিঙ্গারপ্রিন্ট আঙ্গুলের বাইরের স্তরের কোন বৈশিষ্ট্য নয়, এটি আঙ্গুলের চামড়ার আভ্যন্তরীণ বাকি অংশ পড়ুন...
এখানে সুদান, মিশর, নাইজার থেকে মালী ও নীল নদের বিশদ বিবরণ দেন। আল ইদ্রিসী তিনি ভূগোল ও মানচিত্রের সাথে পৃথিবীর পরিধিও নির্ণয় করেন। উনার মান ২২৯০০ মাইল যা বর্তমান শুদ্ধ হিসাব থেকে মাত্র ৮ শতাংশ বিচ্যুত। চিকিৎসা শিক্ষার উপর ’কিতাবুল আদউইয়াতিল মুফরাদাহ’ ও ’কিতাবুল জামি লিছিফাতি আশতাতিন নাবাতাত’ লিখেন যাতে তিনি ভেষজ গাছের বিবরণ ও এ থেকে ঔষধের বিবরণ দিয়েছেন এবং এই বিবরণ তিনি ১২টি ভাষায় দিয়েছেন যা থেকে বোঝা যায় তিনি একজন বহুভাষাবিদ ব্যক্তিত্ব। তিনি প্রাণী ও প্রাণীবিজ্ঞানের উপরও কিতাব রচনা করেছিলেন।
আল ইদ্রিসী উনার কিতাব ‘নুজ বাকি অংশ পড়ুন...
সিরাতুল মুস্তাক্বীম (SM40) -এ কিভাবে একাউন্ট খুলতে হয়?
সিরাতুল মুস্তাক্বীম (SM40) -এ রেজিস্ট্রেশন করা বা একাউন্ট খোলা খুবই সহজ। রেজিস্ট্রেশন করার পদ্ধতি দেখার আগে আসুন জেনে নেই সিরাতুল মুস্তাক্বীম পরিচিতি সম্পর্কে কিছু তথ্য।
সিরাতুল মুস্তাক্বীম কি?
‘সিরাতুল মুস্তাক্বীম’ একটি আন্তর্জাতিক বিশেষ যোগাযোগ মাধ্যম। যে মাধ্যমকে প্রচলিত ভাষায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বলা হয়। চলমান পশ্চিমা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ভয়াবহতা ও আগ্রাসন থেকে সাধারণ ব্যবহারকারীদের মুক্তি দিতে এটি তৈরী করা হয়েছে। এই প্লাটফর্ম সম্পূর্ণ শরীয়তসম্মত বাকি অংশ পড়ুন...
চিত্র: ঐতিহাসিক তাজ-উল-মসজিদ
তাজ-উল-মসজিদ ভারতের মধ্যেপ্রদেশের ভূপালে অবস্থিত একটি বৃহৎ মসজিদ। প্রকৃতপক্ষে তাজ-উল-মসজিদ ভারতের সর্ববৃহৎ মসজিদ। এই মসজিদ এশিয়ার সর্ববৃহৎ মসজিদগুলোর অন্যতম। এটি হলো বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তর মসজিদ । ১৯০১ সালে এই মসজিদটি নির্মাণ করা হয়।
চিত্র: ঐতিহাসিক তাজ-উল-মসজিদের কারুকার্য
মোগল শাসক বাহাদুর শাহ জাফরের রাজত্বকালে ভূপালের নবাব শাহ জাহান বেগম (নবাব সৈয়দ সিদ্দিক হাসান খানের স্ত্রী) এই মসজিদটির নির্মাণকাজ শুরু করেছিল এবং তার কন্যা সুলতান জাহান বেগম নির্মাণের কাজ অব্যাহত রেখেছিলেন।
কয়েকধা বাকি অংশ পড়ুন...
মার্কিন কর্নেল রাল্ফ পিটার ২০০৬ সালের “ট-ঝ অৎসবফ ঋড়ৎপবং ঔড়ঁৎহধষ”- এর জুন সংখ্যায় একটি মানচিত্র প্রকাশ করে। উক্ত মানচিত্রের শিরোনাম ছিল ‘বিস্তৃত মধ্যপ্রাচ্য প্ল্যান’। উক্ত প্ল্যানে যেসব মুসলিম দেশকে টুকরা টুকরা করার লক্ষ্য ঘোষণা করা হয়েছিল তা হলো-
১। সৌদি আরব:
সৌদি আরবের বর্তমান ভূখন্ড-কে পাঁচ ভাগে ভাগ করা হবে।
এর কিছু অংশ জর্দানের সাথে যোগ করে এৎবধঃবৎ ঔড়ৎফধহ,
কিছু অংশ ইয়েমেনকে দেয়া হবে,
কিছু অংশ কুয়েতকে দিয়ে
অবশিষ্ট অংশে দুইটি দেশ গঠন করা হবে।
একটি হলো মক্কা শরীফ ও মদীনা শরীফ নিয়ে ওংষধসরপ ঝধপৎবফ ঝঃধঃব।
অপরটির নাম হলো বাকি অংশ পড়ুন...
ছহীহ হাদীছ শরীফ দ্বারা শবে বরাত প্রমাণিত। রেজালবিদগণ সনদ ছহীহ হওয়ার ব্যাপারে একমত। বিশ্ববিখ্যাত হাদীছ শরীফের কিতাব “ইবনে হিব্বানে” ছহীহ সনদসহ বর্ণনা করেছেন-
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُعَافَى الْعَابِدُ بِصَيْدَا ، وَابْنُ قُتَيْبَةَ وَغَيْرُهُ ، قَالُوا: حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ خَالِدٍ الأَزْرَقُ ، قَالَ: حَدَّثَنَا أَبُو خُلَيْدٍ عُتْبَةُ بْنُ حَمَّادٍ، عَنِ الأَوْزَاعِيِّ، وَابْنِ ثَوْبَانَ، عَنْ أَبِيهِ ، عَنْ مَكْحُولٍ، عَنْ مَالِكِ بْنِ يُخَامِرَ، عَنْ مُعَاذِ بْنِ جَبَلٍ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: يَطْلُعُ اللهُ إِلَى خَلْقِهِ فِي لَيْلَةِ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ فَيَغْفِرُ لِجَمِيعِ خَلْقِهِ إِلاَّ لِمُشْرِكٍ أَوْ مُشَاحِنٍ
অর্ বাকি অংশ পড়ুন...
আজকে সালাফীদের এমন একটা ভয়াবহ মিথ্যাচারিতা দেখাবো, যেটা দেখে স্বয়ং ইবলিসও লজ্জা পাবে। চুরি মিথ্যাচারিতার প্রতারণা ও জালিয়াতি করতে করতে তারা এতই নিচে নেমেছে, যেটা বলার ভাষা নেই। পবিত্র তারাবীহ নামাযকে তারা কোনোভাবেই ২০ রাকাত মানতে পারছে না। কিন্তু তারা না চাইলে কি হবে ২০ রাকাত তো ছহীহ সনদে প্রমাণিত। ফিতনাগ্রস্ত সালাফীদের মস্তিষ্কে একটা বিষয় ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে- কোনো কিছু তাদের মতের খিলাফ হলেই সেটা জাল এবং সেই সনদের সবাই মিথ্যাবাদী হয়ে যায়। নাউযুবিল্লাহ!
(তাওহীদ প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত বুখারী শরীফ উনার ২য় খন্ড ৩৪০ পৃষ্ঠা বাকি অংশ পড়ুন...












