পায়ের পেশিতে ব্যথা একটি পরিচিত সমস্যা। বিভিন্ন কারণে এটি হতে পারে। এর মধ্যে ইনফেকশন ও আঘাত অন্যতম। এ ধরনের ব্যথা স্বল্প কিংবা দীর্ঘকালীন, সূক্ষ্ম কিংবা তীব্র যেকোনো প্রকারেরই হতে পারে। কিছু উল্লেখযোগ্য কারণ হল-
১। দীর্ঘক্ষণ হাঁটা, এক জায়গায় বসে কাজ করা, অনেকক্ষণ বসে কাজ করলে কাঁধ, ঘাড় ও পিঠের পেশিতে টান ধরতে পারে, শরীরে পানির অভাব হলে পেশিতে ব্যথা হতে পারে।
২। পেশি ক্লান্ত থাকাবস্থায় আকস্মিক নড়াচড়া করলে ব্যথা হতে পারে।
৩। হঠাৎ ভারী কিছু তুলতে গেলে টান লেগেও ব্যথা হয়।
৪। মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তার কারণেও ব্যথা হতে পারে।
৫। শরীর বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমরা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম। আমাদের সাথে কারো কোনো ক্বিয়াস বা তুলনা করা যাবে না।’ (দায়লামী শরীফ)
কাজেই, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে আলাদা পরিভাষা মুবারক দ্বারা সম্বোধন করা আবশ্যক এবং আদব উনার অন্তর্ভুক্ত। মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি মহাপবিত্র মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম বাকি অংশ পড়ুন...
(সময়ের ভিন্নতার কারণে যদি ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পবিত্র ঈদ পালন ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হয়, তাহলে অবশ্যই দিনের পার্থক্যের কারণেও ভিন্ন ভিন্ন দিনে পবিত্র ঈদ পালন করতে হবে ও পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে)
সারাবিশ্বে একই দিনে পবিত্র রোযা শুরু করতে হবে এবং পবিত্র ঈদ পালন করতে হবে। এমন কথা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফের কোথাও বলা হয় নাই। এমনকি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, তাবেয়ীন, তাবে-তাবেয়ীন রহমতুল্লাহি আলাইহিমসহ সম্মানিত চার মাযহাবের এমন একজন ইমাম মুজতাহিদ কখনো এমন কথা বলেন নাই যে, “সারাবিশ্বে একই দিনে পবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- ইস্তিঞ্জার পর ঢিলা নিতে হয় বেজোড়, জামারায় পাথর মারা হয় বেজোড়, ছাফা-মারওয়ায় সা‘ঈ করতে হয় বেজোড় এবং তাওয়াফ করতে হয় বেজোড়। সুতরাং তোমাদের কেউ যদি সুগন্ধির ধোঁয়া গ্রহণ করে সেও যেন বেজোড় লাগায়। (মুসলিম শরীফ , পবিত্র হাদীছ শরীফ - ১৩০০, সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ - ৯৩২১, ছহীহ আল জামি‘ শরীফ , পবিত্র হাদীছ শরীফ - ২৭৭২)
ঘরে চন্দন কাঠ পোড়ানো এবং ধূপ জ্বালানোঃ
ঘরে বাকি অংশ পড়ুন...
ছবি তোলা এবং বেপর্দা হওয়া মহান আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের প্রকাশ্য নাফরমানী।
মহান আল্লাহ্্ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ্্ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا اِنَّـمَا الْـخَمْرُ وَالْمَيْسِرُ وَالْأَنْصَابُ وَالْأَزْلاَمُ رِجْسٌ مِّنْ عَمَلِ الشَّيْطَانِ فَاجْتَنِبُوْهُ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُوْنَ
অর্থ: “হে মু’মিনগণ! নিশ্চয়ই মদ, জুয়া, বেদী, মূর্তি পূজা (অর্থাৎ মূর্তি, প্রতিমা, ভাস্কর্য, প্রাণীর ছবি ইত্যাদি।) ও ভাগ্য নির্ধারক তীরসমূহ ঘৃণ্য অপবিত্র বস্তু, শয়তানী কাজ। সুত বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
গত ১০ মে, ২০১৮ খৃ. তারিখে এই জাফর ইকবাল নিজেই একটি আর্টিকেলে মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজের পলায়নপর ভূমিকা নিজের অজান্তেই লিখে ফেলে। যদিও পরবর্তিতে সে লেখাটি নিজের টাইমলাইন থেকে মুছে দিয়েছে। লেখাটির শুরুতে জাফর নিজের বিষয়ে লিখেছে, “আমি শেষবার এই কথাটি শুনেছিলাম ১৯৭১ সালের সেপ্টেম্বর কিংবা অক্টোবর মাসে। তাড়া খাওয়া পশুর মতো দেশের নানা জায়গা ঘুরে শেষ পর্যন্ত ঢাকায় এসে আশ্রয় নিয়েছি।”
তার এই স্বীকারোক্তি থেকে প্রশ্ন আসে, ঐ সময় তো জাফর টগবগে যুবক (সার্টিফিকেট বয়স ১৯), তাহলে সে মুক্তিযুদ্ধ করলো না কেন? কেন সে জীবন বাঁচানোর বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তবে কী তোমরা কিতাবের কিছু অংশ গ্রহণ করবে? এবং কিছু অংশ অস্বীকার করবে?”
অর্থাৎ কিছু মানা আর কিছু না মানা মানুষের প্রাচীন প্রবৃত্তি। কিন্তু এটা ঈমানদারগণ উনাদের পরিচয় নয়।
মুসলমান হিসেবে থাকতে হলে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে পরিপূর্ণভাবেই মানতে হবে। শুধু সংবিধানে কথিত রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ‘ইসলাম’ বা ‘বিসমিল্লাহ’ লিপিবদ্ধ রাখলেই চলবে না; পাশাপাশি ধর্মনিরপেক্ষতাও ঢোকানো যাবে না। কারণ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
বিলবোর্ডে লেখা হচ্ছে- উন্নয়নের পথে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ। বর্তমান সরকার যখন ক্ষমতা গ্রহণ করে তখন দেশের মাথাপিছু আয় ছিল মাত্র ৪৭০ ডলার আর আজ সেই মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩০০০ ডলার। দেশ আজ খাদ্যে বাকি অংশ পড়ুন...












