পবিত্র শবে বরাত শরীফ প্রসঙ্গে অসংখ্য ছহীহ হাদীছ শরীফ বর্ণিত আছে। এত ব্যাপক সংখ্যক বর্ণনার ফলে লা’মাযহাবীদের গুরুরাও পবিত্র হাদীছ শরীফগুলোকে ছহীহ মেনে নিয়েছে। তারপরও কিছু কুয়োর ব্যাঙ সালাফী, লা’মাযহাবীরা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার উছূল সম্পর্কে অজ্ঞ হওয়ার কারণে ছহীহ হাদীছ শরীফসমূহের বিরোধিতা করে থাকে। পবিত্র শবে বরাত শরীফ সম্পর্কে একটি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বিরোধিতার দাঁতভাঙ্গা জবাব উল্লেখ করা হলো-
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে,
عن حضرت ابى موسى الاشعرى رضى الله تعالى عنه عن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ان الله تعالى ليطلع فى ليلة النصف من شعبان বাকি অংশ পড়ুন...
আগামীকাল ৮ই মার্চ হচ্ছে বিশ্বজুড়ে মুসলিম মহিলাদের ধর্মীয় অধিকার ছিনিয়ে নেয়ার কালো দিবস। তথাকথিত নারীদিবস বা সিডও সনদ দিবস। নারীর তথাকথিত মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা তথা বল্গাহারা, বেপরোয়া জীবনের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ১৯৭৯ সালের ১৮ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক সিডও সনদ পাস করে। বিশ্বের অনেক দেশ সনদটি মেনে নিলেও সৌদি আরবসহ কিছু দেশ এখনো সনদে স্বাক্ষর করেনি।
সনদের অধিকাংশ ধারাগুলি পবিত্র কুরআন শরীফ-পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের সম্পূর্ণ উল্টো এবং ইসলামি আইন ও জীবনব্যবস্থার সম্পূর্ণ বিপরীত। সিডও সনদের অধিকাং বাকি অংশ পড়ুন...
ঈসায়ী সালের ৮ই মার্চ পালিত হবে তথাকথিত আন্তর্জাতিক নারী দিবস। কথিত নারী দিবসে জাতিসংঘের সেøাগান হয় ‘নারীর ক্ষমতায়ন, মানবতার ক্ষমতায়ন : মূর্ত করে তুলুন’। অর্থাৎ নারীর আরো বেশি ক্ষমতায়ন দরকার, স্বাধীকার দরকার। তাহলে মানবতার উন্নয়ন হবে। নারীকে যথাযোগ্য মর্যাদা দিতে হবে।
অথচ ভারতের বিজেপি’র নেতারা প্রায় জনসভায় ঘোষণা দেয়, “মুসলমান নারীদেরকে কবর থেকে তুলে সম্ভ্রমহরণ করা উচিত। নাউযুবিল্লাহ!
দুঃখজনক হলেও সত্য যে, বাংলাদেশের পত্র-পত্রিকার পাতায় কিংবা পৃথিবীর কোথাও কোনো নারীবাদীকে এ কথার প্রতিবাদ করতে দেখা যায়না।
বোঝা গেল, তাদ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রসিদ্ধ তারিখ ও ইতিহাস গ্রন্থসমূহে আরো উল্লেখ রয়েছে-
يَا كَذَّابُ أَيْنَ تَفِرُّ فَحَمَلَ عَلَيْهِ فَطَعَنَهُ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي جَيْبِ الدِّرْعِ فَجُرِحَ جَرْحًا خَفِيفًا فَوَقَعَ يَخُورُ خُوَارَ الثَّوْرِ فَاحْتَمَلُوهُ وَقَالُوا لَيْسَ بِكَ جِرَاحَةٌ فَمَا يُجْزِعُكَ؟ قَالَ: أَلَيْسَ قَالَ لَأَقْتُلَنَّكَ لَو كَانَت تَجْتَمِع ربيعَة وَمُضر لقتلهم. فَلَمْ يَلْبَثْ إِلَّا يَوْمًا أَوْ بَعْضَ يَوْمٍ حَتَّى مَاتَ مِنْ ذَلِكَ الْجُرْحِ
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন,‘হে মিথ্যুক! তুই এখন কোথায় যাবি? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত শা’বান শরীফ মাস উনার ১৪ তারিখ দিবাগত রাতটি হচ্ছেন সম্মানিত শবে বরাত উনার রাত। সম্মানিত শবে বরাত উনার ফযীলত সম্পর্কে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
اِنَّا أَنْزَلْنَاهُ فِىْ لَيْلَةٍ مُبَارَكَةٍ اِنَّا كُنَّا مُنْذِرِيْنَ (٣) فِيْهَا يُفْرَقُ كُلُّ اَمْرٍ حَكِيْمٍ (٤) اَمْرًا مِنْ عِنْدِنَا اِنَّا كُنَّا مُرْسِلِيْنَ (٥)
অর্থ: নিশ্চয়ই আমি বরকতময় রজনীতে (পবিত্র শবে বরাতে) পবিত্র কুরআন শরীফ নাযিল করেছি অর্থাৎ নাযিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। নিশ্চয়ই আমিই সতর্ককারী। উক্ত রাত্রিতে আমার পক্ষ হতে সমস্ত প্রজ্ঞাময় কাজগুলো ফায়ছালা করা হয়। নি বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র শবে বরাত হচ্ছে- সম্মানিত ইসলামের বিশেষ রাত্রিসমূহের মধ্যে অন্যতম একটি বিশেষ রাত্র মুবারক। যা শা’বান মাসের চৌদ্দ তারিখ দিবাগত রাত্রিতে হয়ে থাকে। “ পবিত্র শবে বরাত” এর অর্থ হচ্ছে, “মুক্তির রাত্র” বা “নাযাতের রাত্র”।
‘শব’ ফার্সী শব্দ। যার অর্থ হচ্ছে, “রাত্র”। আর “বরাত” আরবী শব্দ যা উর্দূ, ফার্সী ইত্যাদি সব ভাষাতেই ব্যবহার হয়ে থাকে। যার অর্থ “মুক্তি ও নাযাত” ইত্যাদি।
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্য থেকে শবে বরাতের প্রমাণ :
স্মর্তব্য যে, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে “শবে বরাতকে” “লাইলাতুম মুবারাকাহ বা বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পিতা আলাইহিস সালাম:
সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, আফযালুন নাস ওয়ান নিসা বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আস সাবি‘আহ্ আত্বওয়ালুু ইয়াদান আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পিতা হচ্ছেন- সাইয়্যিদুনা হযরত জাহ্শ ইবনে রিআব আলাইহিস সালাম। সুবহানাল্লাহ! তিনি ছিলেন বনূ আসাদ গোত্রের একজন অনুসরণীয়-অনুকরণীয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিশেষ ব্যক্তিত্ব মুবারক এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
দোয়া কবুলের ৫টি রাতের মধ্যে ১টি রাত এই মাসেই। মূর্খরা ভাগ্য রজনী বোঝে না। আসলে আত্মার খুলুছিয়াত না থাকলে বুঝবে কি করে? এ রজনী সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট পবিত্র আয়াতে কারীমা থাকা সত্ত্বেও উলামায়ে ‘সূ’ ও বাতিল ফিরকার লোকেরা সমাজে বিভ্রান্তি ছড়ায়। মহান আল্লাহ পাক তিনি এই মূর্খদের আক্বল দান করুন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বিষয়টি স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। মূর্খরা বলে- ‘শবে বরাত’ শব্দটা মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে নেই। সাধারণ মুসলমানদের প্রতারণার জন্য এটাই যথেষ্ট। ‘ বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
সম্মানিত হারাম মাসসমূহের মাঝে পবিত্র শা’বান শরীফ মাস উনার ১৪ তারিখ দিবাগত রাত হচ্ছেন ‘পবিত্র শবে বরাত’। এ রাতের ফযীলত, নাযাত ও বরকতের কথা, দোয়া কবুলের বা দোয়া দ্বারা স্বীয় তাক্বদীর পরিবর্তন করার কথা প্রায় সকলেই অবগ বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আমির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি হযরত নু’মান বিন বশীর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে বলতে শুনেছি। তিনি বলেন, আমি শুনেছি যে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালী বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম-মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ‘পবিত্র সূরা দুখান শরীফ’ উনার বরাত দিয়ে ইরশাদ মুবারক করেন, “লাইলাতুন মুবারকাহ উনার মধ্যে সকল প্রজ্ঞাময় বিষয়সমূহ ফায়ছালা করা হয়।” আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হা বাকি অংশ পড়ুন...












