আল ইহসান ডেস্ক:
জামাতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য শাহ মুহাম্মদ রুহুল কুদ্দুস। মুক্তিযুদ্ধকালে ছিলো কেন্দ্রীয় শান্তিকমিটির ২৩ নম্বর সদস্য ও আল-বাদর বাহিনীর বাগেরহাটের আঞ্চলিক নেতা। একাত্তরে স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হলে সে বাগেরহাটে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর নেপথ্য মদদদাতা হিসেবে মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সমর্থকদের উপর চালায় অত্যাচার-পীড়ন। এছাড়া সম্ভ্রমহরণ ও লুটতরাজের সঙ্গেও সে সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলো।
একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রত্যক্ষদর্শী ও ক্ষতিগ্রস্তরা বলেছেন, রুহুল কুদ্দুস একাত্তরে শান্তিকমিটি, আল-বাদর ও র বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার স্বর্ণযুগের মুসলমানদের দুনিয়া কাঁপানো প্রভাব-প্রতিপত্তির মূল কারণ ছিল সম্মানিত যাকাত ব্যবস্থার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন। যার বদৌলতে মুসলমানরা সমৃদ্ধির চূড়ান্ত সোপানে উপনিত হয়েছিলেন। দুই একটি ঘটনা উল্লেখ করলেই সম্মানিত মুসলমান উনাদের সমৃদ্ধির মাত্রা কিঞ্চিত উপলদ্ধি করা যাবে। হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার খিলাফত মুবারক গ্রহনের অব্যবহতি পরেই বেশ কিছু ফেৎনা প্রকাশ পেল। এর মধ্যে একটি হলো কিছু লোক সম্মানিত যাকাত দিতে অস্বীকার করলো। হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি দীপ্তকন্ঠে ঘোষণা বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
সম্প্রতি দৈনিক আল ইহসানের প্রথম লীড নিউজ হয়েছে “কয়লা-সার পানিতে মিশে ক্ষতি হচ্ছে সুন্দরবনের”।
জানা গেছে, সুন্দরবন ঘিরে হচ্ছে নতুন নতুন প্রকল্প। এ কারণে সুন্দরবন সংলগ্ন নদীগুলোতে বেড়েছে জাহাজসহ অন্যান্য পরিবহনে বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একবার একটা মৃত কানকাট বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম-মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “আনুষ্ঠানিকভাবে পবিত্র মি’রাজ শরীফ হলেন- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক উনার মধ বাকি অংশ পড়ুন...
৪৬।
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট উপস্থিত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহু উনাকে একটি সফরজল ফল দিয়ে ইরশাদ মুবারক করলেন, এগুলো নিন, এগুলো অন্তরকে শান্তি দেয়। (ইবনে মাজাহ শরীফ)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরও ইরশাদ মুবারক করেন- আপনারা সফরজল খান এতে হৃদপি-ের জন্য উপকারিতা রয়েছে, যা বুকের ভারী ভাব থেকে রক্ষা করে। (কানযুল উম্মাল)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি সাল্লাম তিন বাকি অংশ পড়ুন...
এলার্জি সর্দি নাকের একটি সমস্যা যা নাসিকা ঝিল্লীর প্রদাহের ফলে হয়ে থাকে। যেহেতু এর ব্যাপ্তি চারদিকে তাই বলা যায় এটি বিশ্বময় স্বাস্থ্য সমস্যা। পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার শতকরা ১০-২৫ ভাগ জনসমষ্টি নাকের এ রোগের শিকার। যদিও নাকের এলার্জি সর্দি কোন মারাত্মক রোগ নয়, তবে এ রোগের কারণে দৈনন্দিন জীবন প্রবাহ ব্যাহত হয়।
কারণ
যদিও অতিসংবেদনশীলতা এলার্জীর মূল কারণ তবে ব্যক্তি বিশেষে তা আলাদা হতে পারে। মাইট (এক ধরনের কীট) যা পুরাতন বইপত্র বা পত্রিকায় থাকে, বাসার পুরাতন ধুলা (ঘুনে ধরা); কসমেটিকস, ফুলের রেনু ও পশু পাখির লোমে এলার্জেন (যা এল বাকি অংশ পড়ুন...
মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশ আফগানিস্তান স্থলবেষ্টিত একটি দেশ। এর পশ্চিমে ইরান, দক্ষিণ ও পূর্বে পাকিস্তান, উত্তরে তুর্কমেনিস্তান ও উজবেকিস্তান এবং উত্তর-পূর্বে তাজিকিস্তান ও চীন। আফগানিস্তানের আয়তন দুই লাখ ৫২ হাজার ৭২ বর্গমাইল। আফগানিস্তানের বেশির ভাগ অঞ্চল পর্বতসংকুল।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সময়েই আফগানের ভূখন্ডে দ্বীন ইসলাম উনার আগমন হয়। এরপর আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারুকে আযম আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফতকালে বোখারা-সমরকন্দ অঞ্চল অতিক্রম করে আফগ বাকি অংশ পড়ুন...
মসজিদ অঙ্গন ও প্রধান ভবনঃ উমাইয়া মসজিদটি আকারে আয়তক্ষেত্র যার আয়তন দৈর্ঘ্যে ৯৭ মিঃ (৩১৮ ফুট) ও প্রস্থে ১৫৬ মিঃ (৫১২ ফুট)। একটি বিশাল উঠান মসজিদ কমপ্লেক্সের উত্তরাংশ জুড়ে অবস্থিত এবং নামাজের স্থান কমপ্লেক্সের দক্ষিণাংশে। এর উঠান ও আশপাশ এলাকা চারদিকে দেয়ালের সীমানা দিয়ে ঘেরা করা। এই দেয়ালের পাথরের বিন্যাস উচু নিচু, যা মসজিদের ইতিহাসে বিভিন্ন সংস্কারের চিহ্ন বহন করছে। কিন্তু বর্তমান সংস্কার কাজ এই মসজিদের পূর্বের উমাইয়া যুগের স্থাপত্য শৈলী পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। এই প্রাচীরকে ঘিরে আছে তৌরণ যা দাঁড়িয়ে আছে অতিরিক্ত পাথরের কলাম বাকি অংশ পড়ুন...












