সিসি ক্যামেরা বা সিসিটিভি মসজিদে নামায আদায়ের আহকাম
সিসি ক্যামেরা বা সিসিটিভি মসজিদে মুছল্লীদের ছবি উঠানো হয় বা তোলা হয়। সম্মানিত শরীয়ত তথা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে মানুষ কিংবা কোন প্রাণীর ছবি তোলা বা উঠানো হারাম এবং জাহান্নামী হওয়ার কারণ। নাঊযুবিল্লাহ!
কাজেই যেসব মসজিদে সিসি ক্যামেরা বা সিসিটিভির সাহায্যে মুছল্লীদের ছবি উঠানো হয় সেসব মসজিদে নামায পড়া তো পরের বিষয় বরং সেখানে যাওয়াই জায়িয নেই, কাট্টা হারাম।
অসুস্থ ব্যক্তির নামায উনার হুকুম
কোনো ব্যক্তি অসুস্থতার কারণে বা রোগ বৃদ্ধির আশঙ্কায় উযূ করতে না পারলে বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আমীর খসরু রহমতুল্লাহি আলাইহি
উনার সমগ্র জীবনের সাহিত্যকর্ম
হযরত আমীর খসরু রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সমগ্র জীবনের সাহিত্যকর্মকে চারটি ভাগে ভাগ করা হয়-
১. দিওয়ান রচনা : কবিতাসমগ্র যেমন তুহফাত-উস-সিগার, ওয়াসতুল হায়াত ইত্যাদি।
২. ঐতিহাসিক রচনা : যেমন মিফতা-উল-ফাতহ। বাদশাহ জালালুদ্দিন খিলজীর চারটি বিজয় অভিযানের উপর রচিত।
৩. গদ্য রচনা : আফজালুল ফায়িয হযরত নিযামুদ্দীন আউলিয়া রহমতুল্লাহি উনার কর্তৃক দেয়া তালিমের উপর রচিত।
৪. রোমান্টিক রচনা : হাশত-বেহেশত, শিরিন ওয়া খসরু, মজনু ওয়া লাইলী ইত্যাদি।
উনার রচিত কিতাব সংখ্যা অনেক। এখান বাকি অংশ পড়ুন...
১৯১
মুসলমান সব সময়ই প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। দুনিয়াবী দৃষ্টিতে মানুষ মনে করতেছিল যে মুসলমান উনারা প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছেন। এরপর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ যখন বিজয় হলো তখন বিষয়টা আরো জাহির হলো। যখন কাফির মুশরিকদের চূ-চেরা করার কোন সুযোগ ছিল না তখন তিনি উনার মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করলেন। এরপরেই বিষয়গুলি সংঘটিত হয়। এর মধ্যে অনেক এলোমেলো বক্তব্য রয়ে গেছে, চূ-চেরা কিল ও কাল রয়ে গেছে যা কুফরী শিরকীতে পরিপূর্ণ। নাউযুবিল্লাহ! এরপর হচ্ছে, আগে আমি একটা বর্ণনা করেছিলাম, এটা আরেকটি বর্ণনা। সেটা হচ্ছে পবিত্র সূরা তাহরীম বাকি অংশ পড়ুন...
ঝরনার সৌন্দর্য সবাইকে মুগ্ধ করে। ছোট হোক বা বড়, ঝরনার পানি নিচের দিকে গড়িয়ে পড়ার দৃশ্য ও পানির কলকল ধ্বনি সবাইকে মানসিকভাবে প্রশান্তি দেয়। তবে সব সময়ই কি ঝরনার পানি গড়িয়ে নিচের দিকেই পড়ে? জানলে অবাক হবে, এর উল্টোটিও কিন্তু ঘটে। ভারতের মহারাষ্ট্রের পুণেতে নাণেঘাট পর্বতমালায় আছে তেমনই এক পানিপ্রপাত বা ঝরনা। এই ঝরনার পানি বয়ে যায় উল্টো দিকে। পুণে থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার ও মুম্বাই থেকে ১৬৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত নাণেঘাট। বিষ্ময়াভিভূত এই জিনিসটি দেখে অনেকেই অবাক হন।
বাকি অংশ পড়ুন...
চা পছন্দ করে না এমন মানুষের সংখ্যা খুব কম। চায়ের সঙ্গে যদি দুই-একটি এলাচ মিশিয়ে দেওয়া যায়, তাহলে এর উপকারিতা বাড়বে অনেকটাই। লিকার চা তৈরির সময় তাতে এলাচ দানা মিশিয়ে দিতে হবে। ছোট্ট এই মসলা স্বাস্থ্যের জন্য নানাভাবে উপকার করবে। সেইসঙ্গে চায়ের স্বাদও বাড়বে। জানুন এলাচ মেশানো চা খাওয়ার উপকারিতা-
হজম ক্ষমতা বাড়ায়:
হজম ক্ষমতা বাড়াতে দারুণ কার্যকরী হলো এলাচ চা। একটু ভারী খাবার খাওয়া হলে তারপর এলাচ চা খেয়ে দেখতে পারেন। এতে হজমের সমস্যায় ভুগতে হবে না। এলাচের গুণে ‘গ্যাসট্রিক’ অ্যাসিডের ক্ষরণ বেড়ে যায়। ফলে হজম ক্ষমতা তো কমেই, সেইসঙ্ বাকি অংশ পড়ুন...
উড়ন্ত মাছ ডিম পাড়ার সময় হলে তীরের নিকটবর্তী এলাকায় চলে আসে। পানি ছেড়ে শুণ্যে উঠে প্রায় ১০ সেকেন্ড ভেসে থেকে তীরের কাছাকাছি গাছপালায় ডিম পাড়ে। অন্য মাছের ডিম থেকে উড়ন্ত মাছের ডিম আলাদা ধরনের। এক প্রকার আঁকশি লাগানো থাকে ওদের ডিমে। জ্যান্ত উড়ন্ত মাছ বা ফ্লাইং ফিস অহরহ দেখা যায় আন্দামানের পোর্ট ব্লেয়ার যাওয়ার পথে। জাহাজের সামনের দিকের ডেকের রেলিং ধরে দাঁড়িয়ে নিচে সমুদ্রের পানির দিকে তাকিয়ে থাকলে দেখা যাবে, জাহাজের গা ঘেঁষে ছোট-ছোট পাখির মতো এক বা একাধিক মাছের ঝাঁক পানি থেকে উঠে ডানায় ভর করে অনেক দূর পর্যন্ত উড়ে গিয়ে আবার সাগরে বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে ফল-ফসলের বহু জাত রয়েছে যেগুলোর বীজ শুকিয়ে সংরক্ষণ করা যায় না। এগুলো মাঠপর্যায়ে রয়েছে। জিনব্যাংকেও এসব জাতগুলো সংরক্ষণের কোনো ব্যবস্থা নেই। আর এতে দেখা যাচ্ছে, দেশের খাদ্য চাহিদার অন্যতম উপাদান ধানের প্রায় ১৫ হাজার দেশীয় জাত বিলুপ্ত হয়ে গেছে। সেইসাথে অন্যান্য বিভিন্ন ফসলের প্রায় ৫৭ জাত বর্তমানে বিলুপ্ত হওয়ার পথে। এদের মধ্যে কাঁঠাল, জাম, আম, বেল ছাড়াও সবজির মধ্যে পটোল, কাঁকরোল, নানা জাতের কচু, ওলসহ বিভিন্ন ফসল রয়েছে। এগুলো বিএআরআইএ’র মাঠে সংরক্ষিত রয়েছে। এসব ফসলের জাতগুলো দ্রুত জিনব্যাংকে টিস্যু কালচার করে বা তরল বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মুহম্মদ জাকির হোসেন বলেছেন, চলতি বছরের জুন থেকে স্কুল-ফিডিং প্রকল্প চালু হবে। তিনি জানান,দারিদ্র পীড়িত এলাকায় স্কুল ফিডিং’ শীর্ষক প্রকল্পটি ২০১০ সালে চালু হয়ে জুন ২০২২-এ সমাপ্ত হয়।
প্রকল্পটি দেশের ১০৪টি উপজেলায় চালু ছিল। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুদের পুষ্টি ঘাটতি পূরণ, বিদ্যালয়ে শতভাগ ভর্তি, নিয়মিত বিদ্যালয়ে উপস্থিতি, ঝরে পড়া রোধ, যথাসময়ে শিক্ষাচক্র সমাপ্তকরণে প্রকল্পটি কার্যকর ভূমিকা রেখেছে। তাই দেশের সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্কুল ফিডিং কার্যক্রম গ্রহণ করার জন বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
মোবাইল আর্থিক সেবার (এমএফএস) মাধ্যমে চলতি ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) লেনদেন হয়েছে ৫ লাখ ৪৫ হাজার ৫২২ কোটি টাকা। আর একক মাসের হিসাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে গত বছরের ডিসেম্বরে। মোবাইল ব্যাংকিং মাধ্যমে এ মাসটিতে মোট ৯৬ হাজার ১৩২ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। এর আগে গত বছরের এপ্রিল মাসে এক লাখ ৭ হাজার ৪৬০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল, যেটা ছিল সর্বোচ্চ লেনদেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের প্রথম মাস অর্থাৎ জুলাইয়ে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেন হয়েছিল ৮৯ হাজার ১৬৯ কোটি বাকি অংশ পড়ুন...
রাজবাড়ী সংবাদদাতা:
কেউ ঋণ নিয়ে ক্ষেত করেছেন, কারও আয়ের একমাত্র পথ পেঁয়াজ চাষ, কিন্তু ভেজাল বীজের কারণে জমি মরে ‘চুঁচা’ হয়ে যাওয়ায় এখন রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেছে রাজবাড়ীর শত শত কৃষকের।
পাংশা, বালিয়াকান্দি ও কালুখালী- এই তিন উপজেলাতেই অন্তত এক হাজার হেক্টরের বেশি জমির পেঁয়াজ চারা মরে গেছে তথ্য দিয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানিয়েছে, তারা কৃষকদের জন্য ক্ষতিপূরণ আদায়ের চেষ্টা করছেন। ক্ষতিগ্রস্ত চাষিরা বলছেন, যারা বীজ সরবরাহ করেছেন তারাও পেঁয়াজ চাষি, এর আগেও কৃষক তাদের কাছ থেকে বীজ নিয়ে ভাল ফলন পেয়েছেন। তাহলে এবার কেন এমন হলো? তদন্ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
সারা বছর দেশে যে পরিমাণ খেজুরের চাহিদা থাকে তার অর্ধেকই বিক্রি হয় রমাদ্বান শরীফে। আমদানি সংকটে এ বছর বেশ আগে থেকেই চড়া খেজুরের বাজার। চিনি, ছোলা, বেসনসহ রমাদ্বান শরীফে প্রয়োজনীয় অন্য পণ্যের দামও বাড়তি আগের থেকে। মাস দেড়েক পর রোজায় খেজুরের চাহিদা বাড়লে কিনতে হতে পারে আরও বাড়তি দামে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, খেজুরের আমদানি ব্যয় বেশি। সরবরাহ নিয়েও দুশ্চিন্তা রয়েছে। এ বছর পণ্যটি কাঙ্ক্ষিত পরিমাণে আমদানি হয়নি। রমাদ্বান শরীফের জন্য খেজুরের এলসি খোলার সময়ও প্রায় শেষ পর্যায়ে।
বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের ( বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বি-বাড়িয়া বার (আইনজীবী সমিতি) বাংলাদেশের আইনজগতের ইতিহাসে কালো দাগ সৃষ্টি করেছে বলে মন্তব্য করেছে হাইকোর্ট।
বি-বাড়িয়ার আদালত কক্ষে অশালীন আচরণের ঘটনায় তিন আইনজীবী হাইকোর্টের তলবে হাজির হলে গতকাল ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) বিচারক জে বি এম হাসান ও বিচারক রাজিক-আল-জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন।
শুনানির শুরুতে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি মোমতাজ উদ্দিন ফকির বলেন, বি-বাড়িয়ার বিষয়টি শান্তিপূর্ণভাবে সমাধানের পথে এগিয়েছে। গতকাল থেকে সব কোর্ট চলছে। আমাদের আরো কিছু কাজ আছে। সবকিছুর সমাধান হবে, আমা বাকি অংশ পড়ুন...












