শীতকালে যেসব আমল সহজেই করতে পারি-
১. শীতকালে রোযা রাখা
রোযা মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি ও নেকী লাভের অন্যতম মাধ্যম। শীতকালের রোযায় স্বল্প সময় ব্যয় হয়। সুতরাং শীতকাল রোযা পালনের মোক্ষম সুযোগ। এ জন্য শীতকালের রোযাকে বিনা পরিশ্রমে নেকী লাভের মাধ্যম হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
প্রখ্যাত ছাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, ‘শীতকালের রোযা হচ্ছে বিনা পরিশ্রমে যুদ্ধলব্ধ মালের অনুরূপ।’ (তির বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
দেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তথা সশস্ত্র বাহিনীর গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা আছে। দেশের সব প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। সংকট মোকাবিল বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
গত মৌসুমের উৎপাদিত লবণের ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় এখনো মাঠে পড়ে আছে ৫ থেকে ৮ লাখ মেট্রিক টন পণ্য। এর মধ্যেই নতুন করে লবণ আমদানির চেষ্টা শুরু হয়েছে। ফলে চাষিদের মধ্যে নেমে এসেছে চরম হতাশা।
এক সপ্তাহ আগে হঠাৎ করেই আমদা বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنْ تُقْرِضُوا اللَّهَ قَرْضًا حَسَنًا يُضَاعِفْهُ لَكُمْ وَيَغْفِرْ لَكُمْ وَاللَّهُ شَكُورٌ حَلِيمٌ
অর্থ: “তোমরা যদি মহান আল্লাহ পাক উনাকে উত্তম ঋণ দাও তথা উনার পথে দান- ছদক্বা করো, খয়রাত করো তা হলে তিনি তোমাদেরকে তা বহু গুণে বাড়িয়ে দিবেন এবং তোমাদেরকে ক্ষমা করবেন। সুবহানাল্লাহ! মূলত খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহা গুণগ্রাহী ও অত্যন্ত সহনশীল”। (পবিত্র সূরা তাগাবুন শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৭)
বাকি অংশ পড়ুন...
বিছাল শরীফ:
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সালাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি হিজরী ৪৩ সনে (৬৬৩ খৃ:) হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার খিলাফত আমলে পবিত্র মদীনা শরীফে বিছাল শরীফ গ্রহণ করেন। (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা)
উনার আওলাদ:
উনার দুইজন পুত্র ছিলেন। উনাদের নাম হযরত ইউসুফ রহমতুল্লাহি আলাইহি ও হযরত মুহম্মদ রহমতুল্লাহি আলাইহি। উনাদের উভয়ের বিলাদত শরীফ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুনিয়াবী হায়াত মুবারক অবস্থায়। হযরত ইউসুফ রহমতুল্লাহি আলাইহি ছিলেন বয়সে বড়। উনার বিলাদত শরীফের পর বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
إِنَّ شَرَّ الدَّوَابِّ عِنْدَ اللَّهِ الَّذِينَ كَفَرُوا
অর্থ: “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট সৃষ্টির সচেয়ে নিকৃষ্ট প্রাণী হচ্ছে যারা কাফির।” না‘ঊযুবিল্লাহ! (পবিত্র সূরা আনফাল : আয়াত শরীফ ৫৫)
মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু কাফির-মুশরিকরা। তারা যালিম, ধোঁকাবাজ, মিথ্যাবাদী, লা’নতপ্রাপ্ত, গযবপ্রাপ্ত এবং চির জাহান্নামী। তাদের অনুসরণ করা, তাদের জন্য কল্যাণের দোয়া করা, তাদের প্রশংসা করা এবং তাদের সাথে বন্ধুত্ব করা প্রত্যেকটাই কাট্টা কুফরী ও চির জাহান্নামী হওয়ার কারণ। অনুরূপভাবে তাদের বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ سَعِيدِ بْنِ أَبِى الْحَسَنِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ جَاءَ رَجُلٌ إِلَى حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ فَقَالَ إِنِّى رَجُلٌ أُصَوِّرُ هَذِهِ الصُّوَرَ فَأَفْتِنِى فِيهَا. فَقَالَ لَهُ اُدْنُ مِنِّى. فَدَنَا مِنْهُ ثُمَّ قَالَ اُدْنُ مِنِّى. فَدَنَا حَتَّى وَضَعَ يَدَهُ عَلَى رَأْسِهِ قَالَ أُنَبِّئُكَ بِمَا سَمِعْتُ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ كُلُّ مُصَوِّرٍ فِى النَّارِ يَجْعَلُ لَهُ بِكُلِّ صُورَةٍ صَوَّرَهَا نَفْسًا فَتُعَذِّبُهُ فِى جَهَنَّمَ. وَقَالَ إِنْ كُنْتَ لاَ بُدَّ فَاعِلاً فَاصْنَعِ الشَّجَرَ وَمَا لاَ نَفْسَ لَهُ.
অর্থ: হযরত সাঈদ রদ্বিয় বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে পবিত্রা বললেও ভুল হবে। উনারা হলেন পবিত্রতা দানকারিণী। সুবহানাল্লাহ! উনারা যদি পবিত্রতা দানকারিণী হয়ে থাকেন তাহলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের পবিত্রতা কত বেমেছাল তা বলার অপেক্ষায় রাখে না। সুবহানাল্লাহ! অতএব যারা হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সম্পর্কে চু-চেরা কীল-কাল করবে, উনাদেরকে কোন প্রকার দোষারোপ করবে তাদের একমাত্র শাস্তি হচ্ছে মৃত্যুদন্ড। তাদের জন্য সম্মানিত শরীয়ত উনার শাস্তি হচ্ছে মৃত্যুদন্ড। হযরত উম্মাহাতুল মু’মিন বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক ব্যতীত কোনো কথা মুবারক বলেননি, কোনো কাজ মুবারক করেননি বাকি অংশ পড়ুন...
৬৭ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সাথে এক সাথে গোসল মুবারক نُوْرُ النِّسْبَةِ الْعَظِيْمِ شَرِيْفٌ নূরুন নিস্বাতিল ‘আযীম শরীফ
৬৮ মাসিক স্বাভাবিক অসুস্থতা نُوْرُ الشَّاْنِ الشَّهْرِيَّةُ مُبَارَكٌ নূরুশ শা’নিশ শাহ্রিইয়্যাহ্ মুবারক
৬৯ আওলাদ হলে যে অসুস্থতা نُوْرُ الشَّاْنِ السَّنَوِيَّةُ مُبَارَكٌ নূরুশ শা’নিস সানাওইয়্যাহ্ মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে-
عَنْ حَضَرَتْ عُمَرُو بْنِ شُعَيْبِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنْ اَبِيْهِ عَنْ جَده اَنَّ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَيْسَ مِنَّا مَنْ تَشَبَّهَ بِغَيْرِنَا لاَتَشَبَّهُوْا بِالْيَهُوْدِ وَلا بِالنَّصَارٰى.
অর্থ: “হযরত উমর বিন শুয়াইব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি উনার পিতা হতে উনার পিতা উনার দাদা হতে বর্ণনা করেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমাদের ভিন্ন অন্য জাতির সাদৃশ্য অবলম্বন করে সে আমাদের দলভুক্ত নয়। কাজেই আপনারা ইয়াহুদী এবং নাছারাদের সা বাকি অংশ পড়ুন...












