উনি চার দীনার দিয়ে খাদ্য নিয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে গিয়ে পেশ করলেন। পেশ করে উনি খুব খুশী হলেন, উনার দিল এতমিনান হয়ে গেল।
উনি বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আজকে একটা ঘটনা ঘটে গেছে। একটা খুব সুন্দর ঘটনা ঘটেছে। কি ঘটনা ঘটেছে?
মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তো সবই জানেন। যেটা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে-
أُعْطِيْتُ جَوَامِعَ الْكَلِم
“মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাকে বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ اُمَامَةَ الْبَاهِلِىِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ وُلِدَ لَهٗ مَوْلُوْدٌ فَسَمَّاهُ مُـحَمَّدًا حُبًّا لِّـىْ وَتَبَـرُّكًا بِـاِسْـمِىْ كَانَ هُوَ وَمَوْلُوْدُهٗ فِـى الْـجَنَّةِ
অর্থ: “হযরত আবূ উমামাতাল বাহিলী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যদি কোনো ব্যক্তির ছেলে সন্তান হয়, বাকি অংশ পড়ুন...
(১)
তারীখ হিসেবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লাইলাতুর রগ্বায়িব শরীফ: মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১লা রজবুল হারাম শরীফ লাইলাতুল জুমু‘আহ্ শরীফ (জুমু‘আহ্ শরীফ রাতে অর্থাৎ বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করেন। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক বাকি অংশ পড়ুন...
(দ্বিতীয় পর্বের পর)
আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বয়স মুবারক যখন ১২ বছর তখন উনার সম্মানিত পিতা বিছাল শরীফ গ্রহণ করেন। উনার বিছাল শরীফ গ্রহণের পর তিনি রায়বেরেলী শহর থেকে লাখনৌর দিকে যাত্রা করেন। সে সময় লখনৌর শাসক ছিলো নওয়াব সাদাত আলী খান। যে নবাব সুজাউদ্দৌলার উত্তরাধিকারী। নওয়াব ছিলো একজন উচ্চ মনোবল ও সাংগঠনিক প্রতিভাসম্পন্ন শাসক। কিন্তু এরপরও সেখানে বেকারত্ব ও অস্থিরতা প্রভাব বিস্তার করেছিলো।
লখনৌ পৌঁছে যাওয়ার পর উনার সাত জন বন্ধু সবাই বিভিন্ন কাজে ছড়িয়ে পড়লেন। বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেসব প্রাণীর গোশত গ্রহণ করেছেন সেসব কতিপয় প্রাণীর গোশতের বিবরণ।
শুকনা গোশত (لَـحْمٌ مُصْلَحٌ/ اللحوم الـجافة/لَـحْمٌ قَدِيْدٌ) লাহমুন মুছলাহুন/ জাফফাহ/ ক্বদীদুন:
আরবীতে لَـحْمٌ مُصْلَحٌ শব্দের বাংলা অর্থ হচ্ছে শুকনা গোশত। অর্থাৎ কাঁচা গোশতকে রোদে শুকানোর পর গোশতের ভেতরে থাকা পানি সম্পূর্ণরূপে শুকানোর পর গোশতের যে অবস্থাটি তৈরি হয় তাকে লাহমুন মুছলাহুন বা শুকনা গোশত বলা হচ্ছে।
এ সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ ثَوْبَانَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَ বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। যার বাস্তবতা দেখতে পাই আমাদের দেশেও। এদেশ থেকে ইসলামী অনুশাসন, তাহযীব-তামাদ্দুন উঠিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে কোনঠাসা করার লক্ষ্যে এই কাফির গোষ্ঠী কখনো মিডিয়াকে, কখনো শাসক শ্রেণীকে এবং কখনো আদালতকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে। এমনকি শাসক শ্রেণী কোন বিষয়ে সম্মত না হলে, আনুগত্যতা না দেখালে তাদের পরিবর্তনেও সা¤্রাজ্যবাদীরা দেশের আদালতকে ব্যবহার করছে।
তাই, বর্ত বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَدَّ كَثِيرٌ مِنْ أَهْلِ الْكِتَابِ لَوْ يَرُدُّونَكُمْ مِنْ بَعْدِ إِيمَانِكُمْ كُفَّارًا حَسَدًا مِنْ عِنْدِ أَنْفُسِهِمْ
অর্থ: আহলে কিতাব তথা ইহুদী-নাছারাদের অনেকেই হিংসামূলক মনোভাবের কারণে আকাঙ্খা করে যে, ঈমান আনার পর আবার তোমরা কাফির হও। (সূরা বাক্বারা: আয়াত শরীফ ১০৯)
বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনিও হযরত আনছার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের প্রশংসায় বলেন-
يَا مَعْشَرَ الْأَنْصَارِ جَزَاكُمُ اللَّهُ خَيْرًا، فَوَاللَّهِ مَا مَثَلُنَا وَمَثَلُكُمْ إِلَّا كَمَا قَالَ طُفَيْلٌ الْغَنَوِيُّ لِبَنِي حَضْرَتْ جَعْفَرٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ
অর্থ: “হে হযরত আনছার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম! আপনাদেরকে মহান আল্লাহ পাক তিনি সর্বোত্তম প্রতিদান দিন, মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! আমাদের এবং আপনাদের অবস্থা ঠিক সেইরূপ যেরূপ তুফাইল গানাভী কবি উনার কবিতায় বর্ণনা করেছেন বানী জা’ফর রদ্বিয়াল্লাহু বাকি অংশ পড়ুন...












