মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেছেন-
فَاسْتَبِقُوا الْخَيْرَاتِ
“নেক কাজে তোমরা প্রতিযোগিতা করো।
যেমন হযরত ছাহাবা-ই-কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুগণ উনারা প্রতিযোগিতা করেছেন, হযরত ইমাম-মুজতাহিদগণ উনারাও করেছেন, ঠিক সেরকম করতে হবে। এ প্রসঙ্গে একটা ওয়াকেয়া বলা হয়ে থাকে যে, পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনার প্রতি হাক্বীক্বী আমল করতে হলে, কি জরুরত। হযরত হাতেম আসেম রহমতুল্লাহি আলাইহি যিনি খুব বড় বুযুর্গ ছিলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী ছিলেন। উনার একটা ওয়াকেয়া উল্লেখ করা হয়। হযরত শাক্বীক্ব বলখী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পীর ছাহে বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে সংশ্লিষ্ট মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দিবস মুবারকসমূহই হচ্ছেন মূল মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আইয়্যামুল্লাহ শরীফ। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) এই সকল মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আইয়্যামুল্লাহ শরীফ উনাদেরকে ইয্যত-সম্মান করা, তা’যীম-তাকরীম করা ও অত্যন্ত মুহব্বতে শুকুরগুজারীর সাথে পালন করা সমস্ত জিন-ইনসান, পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য ফরয। যা খ্বালিক্ব মালিক রব মহান বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১লা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ) লাইলাতুস সাবত শরীফ (শনিবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “অনেকগুলো বিষয় আমি বলেছি। অনেকগুল বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন-
১নং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ
اِنَّ رَجُلًا عَصَى اللهَ مِائَتَـىْ سَنَةٍ يَّتَمَرَّدُ وَيَجْتَرِئُ عَلَيْهِ فِيْهَا كُلَّهَا فَلَمَّا مَاتَ اَخَذَ بَنُوْ اِسْرَائِيْلَ بِرِجْلِهٖ وَاَلْقَوْهُ عَلـٰى مَزْبَلَةٍ فَاَوْحَى اللهُ اِلـٰى حَضْرَتْ مُوْسٰى عَلَيْهِ الصَّلـٰوةُ وَالسَّلَامُ اَنْ غَسَّلَهٗ وَكَفَّنَهٗ وَصَلَّى عَلَيْهِ فِـىْ جَمْعِ بَنِـىْ اِسْرَائِيْلَ فَفَعَلَ مَا اَمَرَهُ اللهُ تَعَالـٰى بِهٖ فَتَعَجَّبَ بَنُوْ اِسْرَائِيْلَ مِنْ ذٰلِكَ فَاَخْبَرُوْهُ اَنَّهٗ لَـمْ يَكُنْ فِـىْ بَنِـىْ اِسْرَائِيْلَ اَعْتٰى مِنْهُ وَلَا اَكْثَرَ مَعَاصِىْ مِنْهُ فَقَالَ قَدْ عَلِمْتُ وَلٰكِنَّ اللهَ اَمَرَنِـىْ بِذٰلِكَ فَقَال বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমাম হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন- ‘অনন্ত সুখময় জান্নাত কেবল কয়েক দিনের বাহ্যিক অনুষ্ঠান ক্রিয়াকলাপ দ্বারা লাভ করা যায় না। ইহা আন্তরিকতা ও একাগ্র চেষ্টা-কোশেশ দ্বারা লাভ করতে হয়। ’
আমাদের বেহেশতে প্রবেশ করতে হলে অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক লাভের জন্য কোশেশ করতে হবে। আমাদের কোশেশের মাধ্যমে ইলিম অর্জন করতে হবে এবং আমল করতে হবে। এই ইলিম এবং আমলের কোশেশ ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে যদি আমরা ততোধিক কোশেশের মাধ্যমে ইখলাছ পয়দা না করতে পারি।
অতএব, ইখলাছই হচ্ছে সমস্ত ইবাদতের মূল। ইখলাছবিহীন ইবাদত প্র বাকি অংশ পড়ুন...
গ্যাজেট ও ইন্টারনেটে আসক্তির ভয়াবহ প্রভাব পড়ে শিশুর স্বাভাবিক বেড়ে ওঠায়। অনেক সময় মা-বাবা হয়তো নিজেদের সাময়িক সুবিধার জন্য শিশুর হাতে মুঠোফোন দিচ্ছেন, কিন্তু এতে দীর্ঘমেয়াদি সমস্যায় পড়ে শিশু।
মা-বাবা অনেক সময় খাওয়ানোর সময় হাতে মোবাইল দিয়ে রাখেন, ফলে শিশু কী খাচ্ছে, কেন খাচ্ছে, কিছুই বুঝতে পারত না। এটা অনেক শিশুর দেরিতে কথা বলার সমস্যাও সৃষ্টি করে। ’
একই সঙ্গে শিশুর গ্যাজেট ও ইন্টারনেট আসক্তির কারণে আরও বেশ কিছু অসুবিধার সম্মুখীন হয় শিশুরা-
* সাধারণত প্রথম তিন বছর শিশুর মস্তিষ্কের বড় অংশের গঠন হয়। তাই এ সময় শিশু কী শিখছে, সেট বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত মুফাসসির রহমাতুল্লাহি আলাইহিম উনারা বলেছেন যে, নারী পুরুষের শরীরেরই অংশ। কেননা তাদেরকে পুরুষের শরীরের অংশ থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে। আর উক্ত কারণে নারীদেরকে তাদের থেকে নিম্ন পর্যায়ের মনে করা সঠিক হবে না। তবে উনারা সেক্ষেত্রে নিম্নলিখিত পবিত্র আয়াত শরীফ সমূহকে দলীল হিসেবে উপস্থাপন করেছেন:
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا النَّاسُ اتَّقُوا رَبَّكُمُ الَّذِي خَلَقَكُم مِّن نَّفْسٍ وَاحِدَةٍ وَخَلَقَ مِنْهَا زَوْجَهَا وَبَثَّ مِنْهُمَا رِجَالًا كَثِيرًا وَنِسَاءً
অর্থ: হে মানবসকল! তোমাদের পরওয়ারদিগারকে ভয় কর। যিনি তোমাদেরকে একক সত্তা থেকে সৃষ্টি বাকি অংশ পড়ুন...
বাদশাহ জাহাঙ্গীরের উজিরে আ’যম ছিল আসফ খাঁ। সে ছিল শিয়া। সে সবসময় বাদশাহকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করতো।
অপরদিকে বাদশাহর দরবারে একজন মুফতী ছিলেন। উনার নাম হযরত আব্দুর রহমান রহমতুল্লাহি আলাইহি। তিনি ছিলেন আফদ্বালুল আওলিয়া, ইমামে রব্বানী হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মুরীদ। তিনি বাদশাহকে সবসময় হক্বের উপর ইস্তিক্বামত থাকতে পরামর্শ দিতেন। একবার উজিরে আ’যম আসফ খাঁর নেতৃত্বে শিয়ারা ইউরোপ থেকে চৌদ্দ জন পাদ্রীকে নিয়ে আসলো। বাদশাহ যাতে খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রহণ করতে রাজী হয়। পাদ্রীরা এসে বাদশাহর দরবারে বীজ লা বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। যার বাস্তবতা দেখতে পাই আমাদের দেশেও। এদেশ থেকে ইসলামী অনুশাসন, তাহযীব-তামাদ্দুন উঠিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে কোনঠাসা করার লক্ষ্যে এই কাফির গোষ্ঠী কখনো মিডিয়াকে, কখনো শাসক শ্রেণীকে এবং কখনো আদালতকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে। এমনকি শাসক শ্রেণী কোন বিষয়ে সম্মত না হলে, আনুগত্যতা না দেখালে তাদের পরিবর্তনেও সা¤্রাজ্যবাদীরা দেশের আদালতকে ব্যবহার করছে।
তাই, বর্ত বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ اُمِّ حَرَامٍ بِنْتِ مِلْحَانَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهَا قَالَتْ اَتَانَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَقَالَ عِنْدَنَا فَاسْتَيْقَظَ وَهُوَ يَضْحَكُ فَقُلْتُ يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِاَبـِىْ وَاُمِّىْ مَا أَضْحَكَكَ؟ قَالَ رَاَيْتُ قَوْمًا مِنْ اُمَّتِىْ يَرْكَبُوْنَ هٰذَا الْبَحْرَ كَالْمُلُوْكِ عَلَى الْاَسِرَّةِ قُلْتُ ادْعُ اللهَ اَنْ يَّجْعَلَنِىْ مِنْهُمْ قَالَ فَاِنَّكِ مِنْهُمْ ثُمَّ نَامَ ثُمَّ اسْتَيْقَظَ وَهُوَ يَضْحَكُ فَسَاَلْتُهٗ فَقَالَ يَعْنِىْ مِثْلَ مَقَالَتِهٖ قُلْتُ ادْعُ اللَّهَ أَنْ يَجْعَلَنِي مِنْهُمْ قَالَ أَنْتِ مِنَ الْأَوَّلِي বাকি অংশ পড়ুন...












