এ প্রসঙ্গে বলা হয়ে থাকে যে, হযরত ছাহাবা-ই-কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম এবং হযরত ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ উনারা কতটুকু পবিত্র সুন্নত মুবারকের উনার প্রতি মজবুত ছিলেন, দৃঢ় ছিলেন। হযরত ইমাম আ’যম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার একটা ওয়াকেয়া বলা হয় যে, হযরত ইমাম আ’যম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি যিনি ফক্বীহদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ ছিলেন। উনার বুযুর্গী, উনার ফযীলত-ফাযায়েল সমস্ত ইমামগণ স্বীকার করে নিয়েছেন। হযরত ইমাম শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেছেন-
اَلْفُقَهَاءُ كُلُّهُمْ عِيَالُ اَبِىْ حَنِيْفَةَ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ
অর্থ: সম বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ লাইলাতুছ ছুলাছা শরীফ (মঙ্গলবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “একটা ঘটনা মুবারক। তোমরা তো বুঝো না। বললে কি হবে? এটা ৪৫-৪৬ বছর আগের কথা। তখন যাত্রাবাড়ী দরবার শর বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ اِمَامِ الْاوَّلِ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ كَرَّمّ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ اَنَّ اللهَ تَعَالـٰى قَالَ لِنَبِيِّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْ اَجْلِكَ اَبْطَحُ الْبَطْحَاءَ وَاُمَوِّجُ الْـمَاءَ وَاَرْفَعُ السَّمَاءَ وَاَجْعَلُ الْثَوَابَ وَالْعِقَابَ وَالْـجَنَّةَ وَالنَّارَ
অর্থ: “ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নবী-রসূল, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
لَتَجِدَنَّ أَشَدَّ النَّاسِ عَدَاوَةً لِّلَّذِيْنَ آمَنُوا الْيَهُوْدَ وَالَّذِيْنَ أَشْرَكُوْا
অর্থ: আপনি অবশ্যই ঈমানদারদের জন্য মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে পাবেন ইহুদী ও মুশরিকদেরকে। (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ-৮২)
অর্থাৎ খাছভাবে সমস্ত ইহুদী এবং মুশরিকরা মুসলমানদের সবচাইতে বড় শত্রু আর আমভাবে সকল কাফির-মুশরিক, বিধর্মীরাই মুসলমানদের শত্রু।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের বাকি অংশ পড়ুন...
পরবর্তীতে এক ইহুদী রাজা সেই টেম্পেল মাউন্ট এর উপর আরেকটি দ্বিতীয় টেম্পল নির্মাণ করে, কিন্তু সেই দ্বিতীয় টেম্পলটাও রোমান সাম্রাজ্যের সাথে যুদ্ধে ভাঙ্গা পড়ে। অতঃপর সেখানে হযরত খুলাফায়ে রাশেদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের আমলে এই অঞ্চলটি খেলাফতের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়। তখনই সেই পাহাড়ে মসজিদ নির্মাণ করা হয় এবং একই সাথে সেই মসজিদ কমপ্লেক্সে বর্তমানে ছয়টা পৃথক মসজিদ অবস্থিত। এই মসজিদগুলোকেই আমরা একসাথে আল-আকসা মসজিদ কমপ্লেক্স হিসেবে জানি।
ইহুদী ধর্ম অনুযায়ী এই টেম্পল মাউন্টটাই হচ্ছে ওদের প্রধান ক্বিবলা, ওদের ধর্ম অনুসারে হযরত বাকি অংশ পড়ুন...
মূলত খাবার যেমন মহান আল্লাহ পাক উনার অসীম নেয়ামত, তেমনি এই খাবার আমাদের শরীরে যেভাবে শক্তির যোগানে কাজ করে এটি মহান আল্লাহ পাক উনার মহান কুদরত। মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরতী এ বিষয় সম্পর্কে মানুষ যতটুকু জানে, তার চেয়েও লক্ষকোটি বিষয় রয়ে গেছে অজানা। যা মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা জানেন। আর উনারা যাদেরকে জানিয়ে থাকেন উনারা জানেন। সুবহানাল্লাহ!
খাদ্য থেকে প্রাপ্ত পুষ্টি উপাদানগুলো আমাদের দেহে বিভিন্ন কাজ করে থাকে। আমাদের শরীরে খাদ্য গ্রহণের ফলে যে কাজগু বাকি অংশ পড়ুন...
স্মর্তব্য যে, সম্মানিত দ্বীন ইসলামই হলেন সম্মান-মর্যাদার প্রাণকেন্দ্র।
আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন, হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
نَحْنُ قَوْمٌ اَعَزَّنَا اللهُ بِالْاِسْلَامِ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে সম্মানিত ইসলাম দ্বারা মর্যাদাবান করেছেন। কাজেই, কোন ব্যক্তি যদি ইচ্ছাকৃত নিজের ব্যক্তিত্ব বা আত্মসম্মান বিলিয়ে দেয় তাহলে সে যেন নিজেই নিজেকে লাঞ্ছিত করলো।
পবিত্র সূরা নিসা শরীফ উনার ৯৭নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে-
إِنَّ الَّذِينَ تَوَفَّاهُمُ الْمَلَائِكَةُ ظَالِمِي أَنْفُسِهِمْ قَالُوا فِيمَ كُنْتُمْ قَالُوا বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ إِنْ كُنْتُمْ تُـحِبُّوْنَ اللهَ فَاتَّبِعُوْنِيْ يُـحْبِبْكُمُ اللهُ وَيَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوْبَكُمْ وَاللهُ غَفُوْرُّ رَحِيْمٌ
অর্থ: (আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলে দিন, যদি তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে মুহব্বত মুবারক করে থাকো, তাহলে আমার সম্মানিত ইত্তিবা’, অনুসরণ-অনুকরণ করো। তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দিবেন। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল, অসীম দয়ালু। সুবহানাল্লাহ! (সূরা আলে ‘ইমরান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৩১)
মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে ম বাকি অংশ পড়ুন...
বিখ্যাত মহাকাশ ও জ্যোতিষ বিজ্ঞানী আবু ইসহাক ইবরাহীম ইবনে ইয়াহইয়া আন নাক্কাশ আয যারকালী উনার তৈরিকৃত মহাকাশ পর্যবেক্ষণ যন্ত্র গুলো হচ্ছে-
১) আরমিলারি গোলক। যার উপর উনি একটি ব্যবহার নির্দেশিকাও তৈরি করেছিলেন। এর মূল কপি এখন হারিয়ে গেছে তবে এর একটি আলফোসাইন-কস্তুলিয়ান অনুবাদ কপি বিদ্যমান আছে।
২) ইকোটোরিয়াম। এর উপর তিনি দুইটি ব্যবহার বিধি লিখেছিলেন।
৩) নরনক্ষম সূচকসহ সাইন কোয়াড্রেন্ট।
৪) ছফিহা আস্তারলাব (আছ ছফিহাতুল মুশতারাকা লিজামিয়িল উরুদ)।
এই ছফিহার দুইটি প্রকার তিনি তৈরি করেছিলেন। একটি ছফিহা যারকালিয়্যা। এর উপর তি বাকি অংশ পড়ুন...
চত্রি: ঐতহিাসকি চন্দপুরা তাজ মসজদি
ঐতিহাসিক এই মসজিদটি অনেকের কাছে চন্দনপুরা বড় মসজিদ বা তাজ মসজিদ নামেও পরিচিত। মসজিদের চারদিকে যেন রঙে ভরপুর। মসজিদটির প্রতিটি অংশে সবুজ, নীল, হলুদ, সাদা, গোলাপিসহ হরেক রঙের ব্যবহার। লতা-পাতার নকশা আর নানান কারুকাজে সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে সুনিপুণ হাতে। অনেক দূর থেকে দেখা যায় মসজিদটির বাহ্যিক সৌন্দর্য। বন্দরনগরীর চকবাজার ওয়ার্ডের সিরাজউদ্দৌলা সড়কেই এই ঐতিহাসিক মসজিদটি অবস্থিত। নয়নাভিরাম এ স্থাপনাটি দ্বীনী ইবাদতখানা তো বটেই এমনকি অনেক ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে আছে এই ঐত বাকি অংশ পড়ুন...
ছাগলের দুধ:
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَنَسٍ رَضِيَ اللَّهُ تَعَالَى عَنْهُ يَقُولُ أَتَانَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، في دَارِنَا هَذِهِ فَاسْتَسْقَى فَحَلَبْنَا لَهُ شَاةً لَنَا ثُمَّ شُبْتُهُ مِنْ مَاءٍ بِئْرِنَا هَذِهِ فَأَعْطَيْتُهُ وَحَضْرَتْ أَبُو بَكْرٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ عَنْ يَسَارِهِ وَحَضْرَتْ عُمَرُ عَلَيْهِ السَّلَامُ تُجَاهَهُ وَأَعْرَابِي عَنْ يَمِيْنِهِ فَلَمَّا فَرَغَ قَالَ حَضْرَتْ عُمَرُ عَلَيْهِ السَّلَامُ هَذَا حَضْرَتْ أَبُو بَكْرٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ. فَأَعْطى الأَعْرَابِيَّ ثُمَّ قَالَ الأَيْمَنُوْنَ الْأَيْمَنُوْنَ أَلاَ فَيَمِّنُوا ، قَالَ حَضْرَتْ أَنَسُ رَضْيَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ فَهِيَ سُنَّةٌ فَهِيَ س বাকি অংশ পড়ুন...
প্রত্যেক মুসলমানদের জন্য ঈমান রক্ষার জন্য ফান্ড তৈরি করা উচিত। যার যার আয় থেকে ৩০% অথবা ৪০% জমা করা উচিত। এটা প্রত্যেক মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব। এই ফান্ডের টাকা দিয়ে পবিত্র ঈমান রক্ষার জন্য যা যা করার প্রয়োজন সেই বিষয়গুলোতে খরচ করতে হবে এবং সাথে সাথে কাফিরগুলোকে মুসলমান বানানোর চেষ্টা করতে হবে।
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার খিদমতের আঞ্জাম দেয়ার জন্য, কাফিরগুলোকে মুসলমান বানানোর জন্য, কাফিরের দেশগুলো জয় করার জন্য নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া স বাকি অংশ পড়ুন...












