আল ইহসান ডেস্ক:
মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রশিদের কাছ থেকে জানা যায়, শান্তিকমিটি ও আল-বাদর বাহিনীর লোকজনের সাহায্যে পাকী বাহিনী তার গ্রামের এক গৃহবধূকে পালাক্রমে সম্ভ্রমহরণ করলে ঘটনাস্থলেই ওই মহিলার মৃত্যু ঘটে। এতে ওই মহিলার স্বামী আলাউর রহমান মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে মুক্তিযুদ্ধের কয়েক বছর পর বোবা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে।
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কানাইঘাট থানা কমান্ডার নুরুল হক বলেন, তার নিজ গ্রাম দক্ষিণ লক্ষ্মীপ্রসাদে নুর হোসেনের ছেলে আবু সিদ্দিক ও পাশের গ্রাম উত্তর লক্ষ্মীপ্রসাদের ওয়াছির আলীর ছেলে মাহমুদ হোসেনকে শান্তিকমিটি ও পাক বাকি অংশ পড়ুন...
একটি দেশের কর্মক্ষম হিসেবে বিবেচিত জনসংখ্যার মোট পরিমাণ কর্মক্ষম নয়, এমন জনসংখ্যার (শিশু ও বয়স্ক জনগোষ্ঠী) তুলনায় বেশি হলে তখন সেই অবস্থাটাকে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট বা জনমিতিক লভ্যাংশ বলে।
অর্থনীতির ভাষায়, দেশের জনসংখ্যার ৬০ শতাংশ যদি কর্মক্ষম হয় তাহলে দেশটি ‘ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড’ বা জনমিতিক বা জনসংখ্যাতাত্ত্বিক লভ্যাংশ পাওয়ার অবস্থায় রয়েছে বলে ধরে নেওয়া হয়। সে হিসেবে বাংলাদেশ এখন ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট বা জনসংখ্যাতাত্ত্বিক লভ্যাংশ অর্জনের পর্যায়ে রয়েছে।
দেশে কর্মক্ষম মানুষের গুরুত্বের কথা বিবেচনা করছে বিবিএসও। বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, “বিষণœতায় ভুগছে দেশের ৭৪ শতাংশ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার্থী”। দেশে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের মাঝে বিষন্নতার হার এবং বিষন্নতার প্রভাবসমূহ নিরূপণের বিষয়ে সম্প্রতি আন্তর্জাতিক জার্নালে একটি গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে। এতে দেখা গেছে, দেশের ৭৪ শতাংশ বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
“ছাদ বাগানে প্রতি গাছে দুই শতাধিক করে আম” শীর্ষক খবরে বলা হয়েছে।
মাত্র ৩শ বর্গফুটের একখ- ছাদে ২৫টি আমের চারা রোপণ করে ভালো ফলনের আশা করছেন আলী হোসেন নামে এক শখের ছাদ বাগানের মালিক। ইতোমধ্যে তার বাগানের প্রতিটা গাছে দুই শতাধিক আম থোকায় থোকায় ঝুলছে।
এছাড়া বারোমাসি জাতের আমগাছের বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানয়ানি বলেছেন, যেসব দেশ গাজা উপত্যকায় ইহুদিবাদী ইসরাইলের চলমান গণহত্যা ও ভয়াবহ অপরাধযজ্ঞে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে যাচ্ছে সেসব দেশকে আজীবন ‘লজ্জার কলঙ্কচিহ্ন’ বহন করে যেতে হবে।
তিনি রোববার নিজের অফিসিয়াল এক্স একাউন্টে ফার্সি ভাষায় প্রকাশিত এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ইহুদিবাদী ইসরাইল গাজা উপত্যকায় পাশবিক যুদ্ধাপরাধ করে যাচ্ছে এবং নিরীহ ফিলিস্তিনি জনগণের রক্ত ঝরাচ্ছে যাদের একটি বড় অংশ নিরপরাধ শিশু।
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, ইসরাইলের বাকি অংশ পড়ুন...
কিছু মানুষ ভারতের ‘রতন আল হিন্দী’ নামক একজন ব্যক্তিকে সর্বশেষ ছাহাবী হিসাবে প্রচার করছে। রতন আল হিন্দীর মৃত্যু সন হচ্ছে ১২৩৪ খৃষ্টাব্দে অর্থাৎ হিজরী অনুযায়ী ৭ম হিজরী শতাব্দীতে। অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিছালী শান মুবারক প্রকাশের সাতশ বছর পরবর্তী সময় পর্যন্ত হায়াত প্রাপ্ত ব্যক্তি, সে হিসাবে তাকে বলা হচ্ছে সর্বশেষ ছাহাবী।
বিষয়টার আলোচনা একদম নতুন না। এটা নিয়ে পূর্ববর্তী সময়েও কিতাব লেখা হয়েছে, খন্ডন করা হয়েছে, দাবিটি যে মিথ্যা তা আক্বলী ও নকলী দলীল দ্বারা প্রমাণ করা বাকি অংশ পড়ুন...












