খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি ফেটে চৌচির হয়ে যাওয়া মিসরের শুষ্ক নীলনদের প্রতি ফরমান মুবারক লিখে পাঠিয়ে ছিলেন-
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ
مِنْ عَبْدِ اللهِ عُمَرَ اَمِيْرِ الْمُؤْمِنِينَ اِلـٰى نِيْلِ اَهْلِ مِصْرَ اَمَّا بَعْدُ فَاِنْ كُنْتَ اِنَّـمَا تَـجْرِيْ مِنْ قِبَلِكَ وَمِنْ اَمْرِكَ فَلَا تَـجْرِ فَلَا حَاجَةَ لَنَا فِيْكَ وَاِنْ كُنْتَ اِنَّـمَا تَـجْرِىْ بِاَمْرِ اللهِ الْوَاحِدِ الْقَهَّارِ وَهُوَ الَّذِىْ يُـجْرِيْكَ فَنَسْأَلُ اللهَ تَعَالٰى اَنْ يُّـجْرِيَكَ
অনুবাদ:
বিস্মিল্লাহির রহ্মানির রহীম
“এই সম্মনিত চিঠি মুবারক মহান আল্লাহ পাক উনার বান্দা, আম বাকি অংশ পড়ুন...
একবার সুদূর এলাকা থেকে দু’জন ছূফী লোক তাজুল আরেফীন হযরত আবদুল্লাহ খাফীফ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সাথে সাক্ষাত করার উদ্দেশ্যে আগমন করলেন। উনারা উনার দরবার শরীফে পৌঁছে জানতে পারলেন যে, তিনি কি এক বিশেষ প্রয়োজনে বাদশাহর দরবারে গিয়েছেন। এ খবর শুনে ছূফী দু’জনের মন উনার প্রতি বিতৃষ্ণ হয়ে উঠলো। উনারা ভাবলেন, একজন ওলীআল্লাহর পক্ষে বাদশাহর দরবারে যাতায়াত করা তো শোভনীয় নয়। এই যদি উনার অবস্থা হয়, তাহলে উনার সাথে সাক্ষাত করে কি হবে? এই চিন্তা করে দুই ছূফী সেই ওলীআল্লাহর দরবার শরীফ থেকে বের হয়ে স্বদেশ অভিমুখে প্রত্যাবর্তন করলেন।
বর্ণ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র আযানের মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র নাম মুবারক শুনে চোখে বুছা দেয়া সুন্নতে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের অন্তর্ভুক্ত।
এ প্রসঙ্গে কিতাবে বর্ণিত আছে- “একদিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র জুমু‘আর নামাযের পূর্বে সম্মানিত মসজিদ মুবারকে বসা অবস্থায় ছিলেন, এমতাবস্থায় সাইয়্যিদুনা হযরত বিলাল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি যখন পবিত্র আযান দিতে লাগলেন। যখন আযানে
اَشْهَدُ اَنَّ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
মুক্তিযোদ্ধা শেখ আবদুল জলিল আরও বলেছেন, রুহুল কুদ্দুস নেপথ্যে থেকে ওই হত্যাকা-ে সহায়তা করে। বাগেরহটসহ বিভিন্ন এলাকায় নারীদের সম্ভ্রমহরণ, হত্যা, অগ্নিসংযোগসহ সব অপরাধের পরিকল্পনাকারী হিসেবে অবশ্যই তার বিচার হওয়া উচিত।
মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্রে রুহুল কুদ্দুস: মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর প্রকাশিত- ‘৭১ : গণহত্যার দলিল ও মুক্তিযুদ্ধে ব্যক্তির অবস্থান’ গ্রন্থে এবং ওয়ার ক্রাইমস ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটির কাছে সংরক্ষিত মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন দলিল-দস্তাবেজ থেকে জানা গেছে, রুহুল কুদ্দুস মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিচিত ছিলো প্র বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “সময়কে আমি পর্যায়ক্রমে মানুষের মাঝে পরিবর্তন করি। ” সময় বহতা নদীর মতো। সাধারণ মানুষ সময় দ্বারা প্রভাবিত হয়।
সময়ের প্রবাহে পুষ্ট অধিকাংশের বিশ্বাস এরূপ যে, ‘চলমান পরিস্থিতিতে প্রচলিত অনৈসলামিক আচারও অনৈসলামিক থাকে না। তাদের ধারণা- খেলাধুলা, গান-বাজনা, সুদ, ঘুষ, টিভি, সিনেমা, বেপর্দা, বেহায়া এগুলো বর্তমান সময়ের দাবি। যা সময়ের প্রেক্ষিতে জায়িয ও সহনীয়। ’ নাউযুবিল্লাহ!
আওয়ামুন নাসের ভিতরে এসব বিশ্বাস শক্ত করে এঁটে বসার কারণে তাদের সে অনুভূতির বিপরীতে চালিত হত বাকি অংশ পড়ুন...
অনেকেই দাবি করে থাকে, সউদী আরবে যদি হারাম টিভি থাকে, তবে অন্যস্থানে রাখতে সমস্যা কোথায়? নাউযুবিল্লাহ!
এর উত্তরে বলতে হয়, সউদী আরব পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দলিল নয়, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দলিল হচ্ছে পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ। পবিত্র হাদীছ শরীফ অনুসারে ছবি বা টিভি হারাম, তাই সউদী আরব কি করলো তা মুসলমানদের দেখার দরকার নাই।
তারপরও যে সকল মূর্খ এ ধরনের কথা বলে, তাদের সউদীতে টিভি প্রবেশের ইতিহাস জেনে রাখা প্রয়োজন। আসুন ইতিহাস পড়ে নেই-
সউদী আরবের ওহাবী কথিত বাদশাহ ফয়সাল (শাসনকাল: ১৯৬৪-১৯৭৫) সর্বপ্রথম ১৯৬৫ সালে দেশটিতে হা বাকি অংশ পড়ুন...












