لَمَّا قَدِمْنَا الْمَدِينَةَ فَجَعَلْنَا نَتَبَادَرُ مِنْ رَوَاحِلِنَا فَنُقَبِّلُ يَدَ النَّبِيِّ صَلَّـى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَرِجْلَه
অর্থ: আমরা যখন মদীনা শরীফ উনার মধ্যে আগমন মুবারক করতাম, তখন তাড়াতাড়ি করে নিজেদের সওয়ারী থেকে নেমে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরুল মাগফিরাত মুবারকে (পবিত্র হাত মুবারকে) এবং নূরুদ দারাজাত মুবারকে (পবিত্র ক্বদম মুবারকে) বুছা দিতাম। সুবহানাল্লাহ!
(আবূ দাউদ শরীফ, মু’জামুছ ছাহাবাহ্, আস সুনানুল কুবরা লিল বাইহাক্বী, শরহুস সুন্নাহ্, শু‘আবুল ঈমান, ইত্যাদি)
বাকি অংশ পড়ুন...
দ্বিতীয় সেনাপতি হযরত জা’ফর ইবনে আবী ত্বালিব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ:
প্রথম সেনাপতি হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশের পর পতাকা মুবারক হাতে নেন দ্বিতীয় সেনাপতি হযরত জা’ফর ইবনে আবী ত্বালিব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি। তিনি সেনাপতি হিসাবে জিহাদ মুবারক উনার ময়দানে অবতীর্ণ হন। জিহাদ মুবারক কঠিন থেকে কঠিনতর হতে থাকে। এক পর্যায়ে তিনি উনার ঘোড়ার পিঠ থেকে লাফিয়ে নিচে নেমে অত্যন্ত বীর বিক্রমে কাফির সৈন্যদের ভিতরে ঢুকে পড়েন এবং জিহাদ মুব বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের ফযীলত ও মর্যাদা:
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের ফযীলত ও মর্যাদা সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফে উল্লেখ আছে, হযরত ইমরান ইবনে হুসাইন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, ‘আমার উম্মতের মধ্যে সর্বোত্তম ব্যক্তি হলেন, আমার যুগের ব্যক্তিগণ। অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের যুগই হলো সর্বোত্তম ও সর্বশ্রেষ্ঠ যুগ।
আর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম বাকি অংশ পড়ুন...
একজন মুসলমান কোন অবস্থাতেই কোন কাফির মুশরিকদের অনুসরণ করতে পারে না। বেদ্বীন বদদ্বীনের অনুসরণ করতে পারে না। একটা ইহুদী নাছারা কাফির মুশরিকতো আমাদের অনুসরণ করে না। আমরা কেন তাদের অনুসরণ করবো?
আশ্চর্যের বিষয়, মুসলমানরা হিন্দুদের পূজায় যায়। অথচ মুসলমানদের পবিত্র শবে বরাতে তো কাফিরেরা আসে না, মুসলমানদের পবিত্র শবে ক্বদরে আসে না, মুসলমানদের পবিত্র রমাদ্বান শরীফে তো কফিরেরা আসে না, মুসলমানদের পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে মাহফিলে সেখানে তো কাফির মুশরিকরা আসে না।
তাহলে মুসলমানরা কেন কা বাকি অংশ পড়ুন...
পিরি রইস ছিলেন উসমানীয় সালতানাতের নৌবাহিনীর এডমিরাল যার অংকিত বিশ্ব মানচিত্রই হচ্ছে তুর্কি এটলাসের সবচেয়ে পুরাতন মানচিত্র যা এক নতুন বিশ্বের সন্ধান দেয়। এই বিশ্ব মানচিত্র এখনো আমেরিকায় পুরাতন মানচিত্র হিসেবে বিদ্যমান।
তুর্কি আর্কাইভের তথ্যানুসারে জানা যায় পিরি রইসের সম্পূর্ণ নাম হাজী আহমেদ মহিউদ্দিন পিরি। তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন উসমানী সালতানাতের গেলিবলুতে।
পিরি রইসের চাচা কামাল রইস ছিলেন প্রখ্যাত সমুদ্র বিশারদ। তিনি ১৪৯৫ সালে তুর্কি নৌবাহিনীর এডমিরাল হিসেবে নিয়োগ পান। চাচার পদাঙ্ক অনুসরণ করে পিরি রইস ১৪৮১ সা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَإِذْ قُلْنَا لِلْمَلَائِكَةِ اسْجُدُوا لِآدَمَ فَسَجَدُوا إِلَّا إِبْلِيسَ أَبَى وَاسْتَكْبَرَ وَكَانَ مِنَ الْكَافِرِينَ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, আর যখন আমি বললাম, হে হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম! আপনারা জ্বিন সহ আমার যিনি খলীফা, আবুল বাশার হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সিজদা করুন। সকলেই সিজদা করলো। কিন্তু সে (ইবলীস) অস্বীকার করলো, অহংকার করলো, সে সিজদা করলো না। যার কারণে সে কাফির হয়ে গেল। নাঊযুবিল্লাহ! (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ শরীফ-৩৪)
উল্লেখ্য, ইবলীস একটি আদেশ মুবারক অমান্য করার কারণে যদি সবচেয়ে বড় নাফরমান হয়ে যায়, বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ফতওয়ার স্বীকৃতি প্রদান:
হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ইমামগণ উনারা যে মহান ব্যক্তিত্বকে ফতওয়া দানে অনুমতি দিয়েছেন। এমনকি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ক্বায়িম-মাক্বাম বলে সত্যায়ন করেছেন। সেই মহান ব্যক্তিত্বের নামে যারা কুৎসা রচনা করে, উনার শানে প্রশ্ন উত্থাপন করে, শান মানের খিলাফ কথা বলে, তারা যে ইসলামের শত্রু, মুসলমানগণের শত্রু তাতে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই। আর তারা যে লা’নতগ্রস্ত সেটাও সু বাকি অংশ পড়ুন...












