মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللهِ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ اَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ كُلُّ عَرَفَةَ مَوْقِفٌ وَكُلُّ مِنٰى مَنْحَرٌ وَكُلُّ الْمُزْدَلِفَةِ مَوْقِفٌ وَكُلُّ فِجَاجِ مَكَّةَ طَرِيْقٌ وَمَنْحَرٌ
অর্থ: “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, সম্মানিত ও পবিত্র আরাফাহ্ উনার পুরাটাই অবস্থানস্থল, সম্মানিত ও পবিত্র মিনা পুরাটাই সম্মানিত কুরবানী করার স্থান বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১লা যিলক্বদ শরীফ লাইলাতুল আহাদ শরীফ (রবিবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “একটা ঘটনা মুবারক। তোমরা যতটুকু বুঝো। বিশেষ একটা ঘটনা মুবারক। এই যে আমরা বলি, নিসবত কুরবতের বিষয়টা। এটা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,قُلْ لَّآ اَسْاَلُكُمْ عَلَيْهِ اَجْرًا اِلَّا الْمَوَدَّةَ فِى الْقُرْبٰى
অর্থ:“(আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি সমস্ত বান্দা-বান্দী, উম্মতদেরকে, তামাম কায়িনাতবাসী সকলকে) বলে দিন যে, আমি তোমাদের নিকট কোনো বিনিময় বা প্রতিদান চাচ্ছি না। আর চাওয়াটাও স্বাভাবিক নয়; তোমাদের পক্ষে দেয়াও কস্মিনকালে সম্ভব নয়। বরং তোমাদের জন্য এটা চিন্তা করাটাও কাট্টা কুফরী হবে। তবে তোমরা যদি ইহকাল ও পরকালে হাক্বীক্বী কামিয়াবী হাছিল করতে চাও, যিনি বাকি অংশ পড়ুন...
খলীফা হারুনুর রশীদের একটা ঘটনা। খলীফা হারুনুর রশীদ। মোটামুটি তার ইলম কালাম ছিল, কিছু আমলও তার ছিল। আর তার স্ত্রী জোবায়দা বেগম, সেও নেককার মহিলা ছিল। একদিন খলীফা হারুনুর রশীদের সাথে তার স্ত্রীর কিছু কথা কাটাকাটি হয়। স্ত্রী সবসময় চাইত খলীফা হারুনুর রশীদ যেন সৎমত, সৎপথে চলে। কিন্তু হারুনুর রশীদের একজন সভাসদ ছিল। সে তাকে ওয়াস্ওয়াসা দিত। খলীফা হারুনুর রশীদ কোন একটা কাজের কথা বললো। বলার পরে তার স্ত্রী জোবায়দা বেগম বললো যে- আপনি যদি এই কাজ করেন, তাহলে আপনি জাহান্নামী হবেন। এই আমল যদি আপনি করেন, এটা জাহান্নামীর লক্ষণ আপনি জাহান্না বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনাকে দেখেছি সবসময় তিনি পাক সাফ পরিপাটি থাকাকে পছন্দ করেন। যেকোন কাজ করার ক্ষেত্রে নিখুঁতভাবে গুছিয়ে করতে পছন্দ করেন। যেমন কাপড় ভাঁজ করা, কাপড় কাটা, সেলাই করা, এমনকি তরকারি কাটার ক্ষেত্রেও দেখা গেছে তিনি সবজির টুকরোগুলো যেন ছোট বড় বিভিন্ন রকম না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখেন। লিখার ক্ষেত্রেও অনুরূপ গুছিয়ে লিখা পছন্দ করেন। কোন শব্দের পর কোন শব্দ সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে, কোন বাক্যের পর কোন বাক্য মানানসই তাও তিনি সূক্ষ্মভাবে খেয়াল করেন। পোশাকের ক্ষেত্রেও কোন রংয়ের সাথে কোন রং বা ডিজাইন, কার বাকি অংশ পড়ুন...
কবুল করে নিন- আম্মাজী ক্বিবলা
কাছে টেনে নিন- আম্মাজী ক্বিবলা।
ক্ষমারই পরশ আমি হাদিয়া চাই
সাইয়্যিদা ক্বিবলা,
অনন্তকালের তরে মঞ্জুর করুন
সাইয়্যিদা ক্বিবলা,
গাইরুল্লাহর মোহে পরে এই অভাগা
গিয়েছি দূরে
সুপথে ডেকে আনার মতো কেউ নেই
দুনিয়া জুড়ে।
আপন কেবল আপনি ও দরদী
শাফিয়া মাওলা
ক্বদমে রুযু হতে মিটিয়ে দিন
সমস্ত বালা।
হরফের বাকে বাকে জেগে থাকে
শত বাসনা,
গোলামের মনে এরূপ যুদা মাগো
সইতে পারি না।
দিদারে শান্ত হবে দুটি আখি
ক্লান্ত হবে না,
নাযাতের কালে হবে এটাই আমার
শ্রেষ্ঠ উছিলা।
একাকী রই দাড়িয়ে সকাল সন্ধ্যা
পেতে সাকিনা,
জানিনা আ বাকি অংশ পড়ুন...
কুরবানীর গোশত বণ্টনের নিয়ম:
সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
يَسْتَحِبُّ التَّصَرُّفُ ثُلُثٌ لِنَفْسِه ثُلُثٌ هَدْيَةٌ ثُلُثٌ لِلْفُقَرَاءِ وَالْمَسَاكِيْنَ اِنْ كَانَتْ تَطَوُّعًا فَاِنْ كَانَتْ وَصِيَّةً يَتَصَدَّقُ بِجَمِيْعِهَا
অর্থ: কুরবানীকৃত পশুর গোশতের তিন ভাগের এক ভাগ নিজের জন্য, এক ভাগ আত্মীয়-স্বজনের জন্য আর আরেক ভাগ গরিব-মিসকীনদের জন্য বণ্টন করা মুস্তাহাব সুন্নত; যদি কুরবানী নফল বা ওয়াজিব হয়। আর যদি কুরবানী মানতের হয় তাহলে পুরোটাই গরিব-মিসকীনদেরকে দান করে দিবে”।
উল্লেখ্য, কুরবানীদাতার সামর্থ্য থাকলে এভাবে গোশত বণ্টন করবে। অন্যথায় ঈদের দিনস বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র মদীনা শরীফ গমন:
সম্মানিত মদীনা শরীফ গমন করার জন্য দু’টি রাস্তা খোলা রয়েছে। প্রথমতঃ পবিত্র হজ্জ, পবিত্র উমরাহ সমাপন করে পবিত্র মদীনা শরীফ উপস্থিত হওয়া অথবা প্রথমেই পবিত্র মদীনা শরীফ হাজিরা দিয়ে যিয়ারত মুবারক উনার কাজটি সেরে পবিত্র হজ্জ, ‘উমরাহ সমাপন করা। তবে সর্বপ্রথম পবিত্র মদীনা শরীফে গমণ করাই আদব উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
আর যারা সেখানে চাকুরী, ব্যবসা-বাণিজ্য, পড়াশোনা করে তারা তো প্রথমেই পবিত্র যিয়ারত মুবারক করার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজটি সর্বপ্রথম সেরে নিবে।
পবিত্র মদীনা শরীফ যাওয়ার জন্য অন্তর থেকে সর্বপ্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র ঈদের নামাযের পদ্ধতি স্বাভাবিক নামাযের মতো নয়। যেমনঃ ঈদের দুই রাকায়াত নামাযে কোনো আযান, ইক্বামাত নেই। এতে অতিরিক্ত ছয়টি তাকবীর রয়েছে। সেগুলো আদায়ের নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। নিম্নে সেই নিয়মগুলো তুলে ধরা হলো :
পবিত্র ঈদের নামায আদায় করার পদ্ধতি
পবিত্র ঈদুল আদ্বহা উনার নিয়ত-
نَوَيْتُ اَنْ اُصَلِّىَ لِلهِ تَعَالى رَكْعَتَىْ صَلوةِ الْعِيْدِ الْاَضْحى مَعَ سِتَّةِ تَكْبِيْرَاتٍ وَاجِبُ اللهِ تَعَالى اِقْتَدَيْتُ بِهذَا الْإِمَامِ مُتَوَجِّهًا اِلى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اَللهُ اَكْبَرُ.
বাংলায় নিয়ত করলে এভাবে করবে: মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের লক্ষ্যে পবিত্ বাকি অংশ পড়ুন...
‘প্রতিটি উপজেলায় স্টেডিয়াম তৈরি করা হবে’ -কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ ঘোষণা দিয়েছিলো। নিশ্চয়ই প্রধানমন্ত্রী নিজে খেলাপ্রেমী বা খেলাপ্রেমীদের অনুরোধে এ ঘোষণা দিয়েছে।
কিন্তু আমরা এদেশের ৯৮ ভাগ মুসলমান হারাম খেলাধুলার এই স্টেডিয়াম চাই না। আমাদের দাবি হলো- দেশের প্রতিটি গ্রামে গ্রামে, মহল্লায় মহল্লায় কুরবানীর হাট বসানোর জন্য, কুরবানীর পশু জবাই করার জন্য ও ঈদের নামায আদায়ের জন্য কম পক্ষে একটি করে বড় স্থান বা মাঠ বরাদ্দ করা হোক। এটা আমাদের ঈমানের দাবি, কুরবানীর প্রতি মুহব্বতের দাবি।
-রিয়াসাত পারভেজ।
বাকি অংশ পড়ুন...
সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে প্রতিবছরই পবিত্র কুরবানীর পশুর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্তু তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে কুরবানীর হাটের সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে না। বিশেষ করে রাজধানী ঢাকাতে প্রতিবারই কুরবানীর সময় মানুষ অত্যন্ত দুর্ভোগ ও বিড়ম্বনার স্বীকার হচ্ছেন।
মাত্র কয়েকদিনে লক্ষ লক্ষ গরু-ছাগল আনা-নেয়া, বিক্রি ইত্যাদি কাজকে আরো সুন্দরভাবে ব্যবস্থাপনা করতে হলে কুরবানীর হাটের সংখ্যা বাড়ানোর বিকল্প নেই। এতে করে মানুষের যাতায়াতেও সুবিধা হবে। দেখা যায় হাটগুলো অনেক দুরে হওয়ার কারনে মানুষ কুরবানীর পশু আনতে গিয়ে ব্যাপক সমস্যার সম্মুখীন বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
১৬ ডিসেম্বরের পর ৩৫০, নাখালপাড়ায় আশরাফুজ্জামান যে বাড়িতে থাকতো, সেখান থেকে তার ব্যক্তিগত ডায়েরিটি উদ্ধার করা সম্ভব হয়।
ডায়েরির আরেকটি পৃষ্ঠায় ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের ষোলজন দালাল অধ্যাপকের নাম। এছাড়াও ছিল বুদ্ধিজীবী হত্যা পরিকল্পনার অপারেশন ইনচার্জ চৌধুরী মঈনুদ্দিন, আল-বাদর কেন্দ্রীয় কমান্ডের সদস্য শওকত ইমরান ও ঢাকার আল-বাদর বাহিনীর প্রধান শামসুল হকের নাম। ডায়েরিতে নিহত বুদ্ধিজীবী ছাড়াও বহু বাঙালির নাম-ঠিকানা লেখা ছিল। এদের সবাই আল-বাদর বাহিনীর হাতে নিহত হয়েছিলো। এক টুকরো কাগজে তৎকালীন পাকিস্তান জুট বাকি অংশ পড়ুন...












