৮৮ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বৃদ্ধাঙ্গুল মুবারক نُوْرُ الْـخُلْدِ مُبَارَكٌ নূরুল খুল্দ মুবারক (স্থায়ী)
৮৯ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শাহাদাত আঙ্গুল মুবারক نُوْرُ الصِّدْقِ مُبَارَكٌ নূরুছ ছিদ্ক্ব মুবারক (সত্যবাদিতা)
৯০ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মধ্যমা আঙ্গুল মুবারক نُوْرُ الْـخَيْرِ مُبَارَكٌ নূরুল খইর মুবারক (ভালাই, ভাল)
বাকি অংশ পড়ুন...
১) অন্তর থাকার পরও তারা অনুধাবন করবে না।
২) চোখ থাকার পরও তারা দেখবে না।
৩) কান থাকার পরও তারা শুনবে না।
বাকি অংশ পড়ুন...
দু‘আ বা মুনাজাত উনার সম্মানিত আদব:
২১. এমন বাক্য দ্বারা দু‘আ করা যা ছোট হলেও ব্যাপক অর্থবহ। অর্থাৎ যেই বাক্যের মধ্যে দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ নিহিত রয়েছে সে সমস্ত বাক্য দ্বারা দু‘আ করা।
২২. চক্ষু বন্ধ করে একাগ্রতার সাথে দু‘আ করা। দু‘আর সময় হা করে উপরের দিকে তাকিয়ে না থাকা।
২৩. গানের মত সুর করে দু‘আ না করা। সম্মানিত শরীয়তে এ ধরণের দু‘আ করার কোন ভিত্তি নেই।
২৪. সম্পর্ক বিচ্ছেদ বা কোন গুনাহের কাজে জড়িয়ে পড়ার জন্য দু‘আ না করা।
২৫. দু‘আর সময় মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত রহমত-দয়া মুবারক উনার আরজী করে দু‘আ করা।
২৬. দু‘আ কবুল হওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
বদ নযর কি? বদ নযর কাকে বলে?
বদ অর্থ: খারাপ, নযর অর্থ: দৃষ্টি। যে দৃষ্টির কারণে ক্ষতি সাধিত হয় কিংবা কারো ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে দৃষ্টি দেয় তাকে বদ নযর বলে। কেউ কেউ উহাকে চোখ লাগা বা নযর লাগা, কুদৃষ্টিও বলে থাকে।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَإِنْ يَّكَادُ الَّذِينَ كَفَرُوا لَيُزْلِقُونَكَ بِأَبْصَارِهِمْ لَمَّا سَمِعُوا الذِّكْرَ وَيَقُولُونَ إِنَّهُ لَمَجْنُونٌ.
অর্থ: কাফিরেরা যখন পবিত্র কুরআন শরীফ শুনে তখন তারা আপনার দিকে এমনভাবে তাকায়, যেন তারা আপনাকে তাদের বদ নযর বা কুদৃষ্টি দ্বারা আপনাকে আছাড় দিয়ে ফেলে দেবে। নাউযুবিল্লাহ! অবশেষে তারা বলে, তিনি তো একজ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
اِنَّ النَّبِىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَقُوْلُ نَحْنُ اَهْلُ بَيْتٍ طَهَّرَهُمُ اللهُ مِنْ شَجَرَة النَّبُوَّةِ وَمَوْضِعِ الرِّسَالَةِ وَمُخْتَلِفِ الْمَلَائِكَةِ وَبَيْتِ الرَّحْمَةِ وَمَعْدِنِ الْعِلْمِ.
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সবসময় ইরশাদ মুবারক করতেন, আমরা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম। মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে (আমাদেরকে) সম্মানিত নুবুওওয়াত মুবারক উনার বৃক্ষ, সম্মানিত রিসালাত মু বাকি অংশ পড়ুন...
পরবর্তী উম্মতের প্রতি হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার কিছু সুমহান উপদেশ মুবারক রয়েছে। যা সচরাচর আলোচনা হয় না তবে ইবরতপূর্ণ। উপদেশ মুবারকসমূহ হলো-
১. সর্বাপেক্ষা সহজ নেকী হলো প্রফুল্ল মুখ এবং মিষ্টি কথা।
২. সুমিষ্ট শরবত যেভাবে পান করো, সেভাবেই ক্রোধ/রাগ/গোস্সা হজম করো।
৩. চরিত্র খারাপ হলে ঈমানও খারাপ হয়।
৪. পাপ/গুনাহ/হারাম কাজ করতে চাইলে সে স্থান তালাশ করো যেখানে মহান আল্লাহ পাক তিনি নেই।
৫. বান্দা মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট যতই প্রিয় হোক না কেন, সে যখন পার্থিব কিছু চায়, তখন মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট তার ম বাকি অংশ পড়ুন...
মাওলানা জালালুদ্দীন রুমী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি একবার একটা বনের মাঝ দিয়ে যাওয়ার সময় একটা বড় কালো তিতির পাখি ধরে ফেলেন। তিনি যখন ভাবছেন যে, পাখিটাকে কীভাবে খাবেন; আগুনে ঝলসে; নাকি তরকারি রান্না করে!
এমন সময় পাখিটি বলে উঠলো, হে জালালুদ্দীন রুমী রহমতুল্লাহি আলাইহি! আপনি আপনার এই জীবনে এতো গোশত খেয়েছেন; অথচ আপনার এই আমিষের আকুতি শেষ হয় না। আপনি যদি আমাকে মুক্ত করে দেন; তাহলে আমি আপনাকে তিনটি পরামর্শ দেবো; যা আপনার জীবনকে সন্তোষ আর শান্তিতে ভরে দেবে।
মাওলানা জালালুদ্দীন রুমী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি কিছুটা বিচলিত হয়ে বললেন যে, আমা বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম ও উ বাকি অংশ পড়ুন...












