মূলতঃ তার তাকওয়ার কেন্দ্রবিন্দু কি?
মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন-
اَلتَّقْوَى ههُنَا، وَأَشَارَ إِلَى صَدْرِهِ
তাকওয়া হলো সিনার মধ্যে অর্থাৎ ক্বলবের মধ্যে তাকওয়া। যেমন একটা মেছাল ধরেন, একটা লোক যদি বয়স্ক হয়, তার দাড়ি ওঠে। আঠার, বিশ বছর, বাইশ বছরে তার দাড়ি উঠে যায়। সে যদি দাড়ি কাটেও যদিও এটা গুনাহের কাজ, তবুও তার আবার দাড়ি উঠে যায়। একটা গাছ বড় হচ্ছে- ফুল গাছ, গোলাপ ফুল। প্রত্যেকদিন মানুষ গোলাপ ফুল ছিঁড়ে নিয়ে যায়। কিন্তু পরের দিন আবার তার মধ্যে ফুল হয়। কারণ তার এটা উপযু বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন যে, “৬ষ্ঠ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৩শে রবীউছ ছানী শরীফ লাইলাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (লাইলাতুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ অর্থাৎ সোমবার রাতে) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যি বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৩১তম বৎসর মুবারক:
* এ বৎসর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২রা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ লাইলাতুল খমীস শরীফ শেষ রাতে ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা মাওলানা হযরত আন নূরুছ ছানী আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! তখন দুনিয়াবী দৃষ্টিতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বয়স মুবারক ৩০ বৎসর পার হয়ে ৩১ বৎসর চলাকালীন অর্থাৎ প্রায় ৩১ বছর। সুবহানাল্লাহ!
* ইবনু র বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ مُوْسٰى رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَثَلُ الَّذِيْ يَذْكُرُ رَبَّهٗ وَالَّذِيْ لَا يَذْكُرُ مَثَلُ الْحَىِّ وَالْمَيِّتِ.
অর্থ : হযরত আবূ মূসা আশয়ারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি তার রব উনার পবিত্র যিকির করে আর যে পবিত্র যিকির করেনা, তাদের মেছাল বা উদাহরণ হলো, জীবিত ও মৃত ব্যক্তির ন্যায়।
(বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ, মিশকাত শরীফ, ফ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্মানিত অকৃত্রিম মুহব্বত মুবারক উনার বিষয়টি কখনই বলা লেখা অর্থাৎ ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। আর এ কারণেই উনারা চূড়ান্ত কামিয়াবী মুবারক হাছিল করেছেন। সুবহানাল্লাহ! আজকের পর্বে আমরা একজন বিশিষ্ট ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সাওয়ানেহ উমরী মুবারক হতে বর্ণনা হয়েছে। যা আমরা রাজারবাগ শরীফ উনার মহাসম্মানিত শায়েখ সাইয়্যিদুনা হয বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَمَّارِ بْنِ يَاسَرٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰي عَنْهُ، عَنْ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ثَلَاثَةٌ لَا يَدْخُلُونَ الْجَنَّةَ أَبَدًا: اَلدَّيُّوثُ مِنَ الرِّجَالِ، وَالرَّجُلَةُ مِنَ النِّسَاءِ، وَمُدْمِنُ الْخَمْرِ.
অর্থ: হযরত আম্মার বিন ইয়াসার রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তিন ব্যক্তি কখনই জান্নাতে প্রবেশ করবে না।
(১) দাইয়ূছ (যে পুরুষ নিজে পর্দা করে না এবং তার অধীনস্থ মহিলাদের পর্দা করায় না)।
(২) ঐ সকল মহিলা য বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَنْ عَظَّمَ مَوْلِدِىْ وَهُوَ لَيْلَةُ اثْنَـىْ عَشَرَ مِنْ شَهْرِ رَبِيْعِ الْاَوَّلِ بِاتِّـخَاذِهٖ فِيْهَا طَعَامًا كُنْتُ لَهٗ شَفِيْعًا يَّوْمَ الْقِيَامَةِ
অর্থ: যে ব্যক্তি খাদ্য খাওয়ানোর মাধ্যমে, মেহমানদারী করার মাধ্যমে আমার মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার মহাসম্মানিত তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ (মহাসম্মানিত ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ) রাত্র মুবারক (ও দিবস মুবারক) উনাকে সম্মান করবেন, আমি ক্বিয়াম বাকি অংশ পড়ুন...
ফলমূল নিয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتِ ابْنِ عُمَرَ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ كُنَّا نُصِيْبُ فِيْ مَغَازِيْنَا الْعَسَلَ وَالْعِنَبَ فَنَأْكُلُهٗ وَلَا نَرْفَعُهٗ.
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা যুদ্ধের সময় মধু ও আঙ্গুর ফল লাভ করতাম। আমরা তা খেয়ে নিতাম, কিন্তু জমা রাখতাম না। (বুখারী শরীফ)
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اُمِّ الْمُؤْمِنِيْنَ الثَّالِثَةِ الصِّدِّيْقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ قَالَتْ مَا أَكَلَ رَسُوْلُ اللهِ صَل বাকি অংশ পড়ুন...
সংস্কারের জন্য জনতার এবং জনমতের প্রতি আপনাদের দৃষ্টি নেই কেনো?
জনতার ভাষা, আবেগ-অনুভুতি আশা-আকাঙ্খা, চাওয়া-পাওয়া, উপলব্ধি করতে আপনাদের এত অক্ষমতা কেনো?
মন খুলে সমালোচনা করলে কী হবে? গন্ডারের চেয়েও মোটা চামড়ায় কী সূরসূরি লাগে?
দেশের পনের লাখ মসজিদ, লাখ লাখ মাদরাসা, হেফজ খানা, মক্তব, কোটি কোটি নামাজী, রোযাদার, হাজী, পর্দানশীন নারী, তালিব-ইলম, হাফেজ, ক্বারী, মুফতি, মাওলানা, মুহাদ্দিস, খতীব ওয়ায়েজ তথা ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানই সংস্কারের অনিবার্য অনুষঙ্গ
তাই সব জারিজুরি বাদ দিয়ে পরিপূর্ণ ইসলাম বাস্তবায়নের সংস্কার করেই- ছাত্র জনতার সরকা বাকি অংশ পড়ুন...
চুলে জমে থাকা ময়লা, চুলের গোড়ায় জমে থাকা অতিরিক্ত তেল দূর করতে শ্যাম্পু ব্যবহার করা জরুরী। তবে প্রতিদিন বা অতিরিক্ত শ্যাম্পুর ব্যবহার চুল নষ্ট হয়ে যাওয়ার কারণ হতে পারে।
চুল রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে যায়।
খুশকির উপদ্রব দেখা দিতে পারে।
চুল ভঙ্গুর হয়ে যায়।
আগা ফেটে যেতে পারে।
চুলের গোড়া দুর্বল হয়ে চুল ঝরে পড়ে।
কত দিন পর পর চুলে শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন?
চুলে প্রতিদিন শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন না। পানি দিয়েও প্রতিদিন চুল না ধোয়ার চেষ্টা করুন। সপ্তাহে তিনবার চুলে শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন। তবে আরও কিছু ব্যাপারের উপরেও নির্ভর করে এট বাকি অংশ পড়ুন...
ডিম আমাদের নিত্যদিনের একটি খাবার, তবে ডিম যে একটি সুন্নতী খাবার, তা কিন্তু আমাদের অনেকেরই অজানা। ডিমের পুষ্টির মধ্যে আছে প্রোটিন, আনস্যাচুরেইটেড ফ্যাট, ভিটামিন ই, ডি এবং বি ১২, কোলিন এবং ওমেগা-থ্রি ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান।
কাঁচা ডিম কি ক্ষতিকর?
ওজন কমাতে চাইলে ডিম খাওয়া উপকারী। এটা প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগায় ও পেট ভরা রাখে। তবে অতিরিক্ত ডিম খাওয়া ওজন বাড়ায়। ডিম সব বয়সের মানুষই নানান উপায়ে খেতে পারেন। তবে কাঁচা ডিমের প্রোটিন সহজে হজম হয় না বলে, ডিম সেদ্ধ বা রান্না করে খাওয়াই উত্তম। তবে রান্নার পরে ডিম প্রোটিনের মাত্রা হারায় বলে ক বাকি অংশ পড়ুন...












