সবজির দাম আর কত! ৩০ টাকা, ৪০ টাকা কিংবা কখনো হতে পারে ১০০ টাকা কেজি। বিক্রেতা যা চাইবে তাও কিন্তু ক্রয় মূল্য নয়। দামাদামি করে যতটা কম মূল্যে কেনা যায় ক্রেতা সেই চেষ্টা করেন। ফলে ৩০ টাকার সবজি অনেক সময় এর চেয়ে কমে পাওয়া যায়। তবে কেজি প্রতি এই সবজির দাম ৮৫ হাজার টাকা!
নাম তার ‘হপ শটস’ যার দেখা হরহামেশা পাওয়া যায় না। এই বিশেষ ধরনের সবজির দেখা মিলবে হিমাচল প্রদেশে। দাম বেশি হলেও চাহিদা রয়েছে এর।
সারা বিশ্বের কাছে এই সবজির আলাদা একটি পরিচয় রয়েছে। বাংলাদেশ কিংবা এশিয়ায় এর চাহিদা না থাকায় খুব একটা চাষ দেখা যায় না। ইউরোপ ও আমেরিকায় এর বহু বাকি অংশ পড়ুন...
সম্ভাবনা থাকার পরও বাংলাদেশের গবেষণা খাত পুরোপুরিভাবে অবহেলিত। কিন্তু এরপরও গবেষণায় বিশেষ করে কৃষি গবেষণায় অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করছে দেশের গবেষক ও বিজ্ঞানীরা। তবে উপযুক্ত পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে গবেষণায় যে পরিমাণ সাফল্য অর্জন করার কথা ছিলো তা হচ্ছে না। এতে করে সম্ভাবনা অন্ধকারেই থেকে যাচ্ছে। বিকশিত হচ্ছেনা। এজন্য সরকারের প্রতি গবেষণায় বাজেট বরাদ্দের আহবান জানিয়েছে বিশেষজ্ঞরা।
উল্লেখ্য, সেবাধর্মী নিত্য-নতুন উদ্ভাবনে উপকৃত দেশের প্রান্তিক মানুষ। গবেষকদের এমন সাফল্য দেশের সীমানা ছাড়িয়ে সমাদৃত বিশ্বব্যাপী। বিশ^কে তাক বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
রাজধানীর উত্তরায় ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের ছিনতাই হওয়া টাকার কিছু অংশ উদ্ধার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। টাকা উদ্ধারের পর ডিবি জানায়, ছিনতাই হওয়া টাকার মধ্যে প্রায় ৯ কোটি টাকা তারা উদ্ধার করেছে। তবে গ-গোল দেখা দেয় উদ্ধার হওয়া টাকা গণনার পর। টাকা গণনার পর তুরাগ থানা জানায়, উদ্ধার হওয়া টাকার পরিমাণ ডিবি যা বলছে তা নয়, প্রকৃত সংখ্যা ৩ কোটি ৮৯ লাখ টাকা।
এরপরই উদ্ধার হওয়া টাকার পরিমাণ নিয়ে ঠেলাঠেলি শুরু হয় ডিবি ও ডিএমপির উত্তরা বিভাগ পুলিশের মধ্যে। এ বিষয়ে ডিবি বলছে, উদ্ধার হওয়া টাকার আসল পরিমাণ জানে বাকি অংশ পড়ুন...
কুড়িগ্রাম সংবাদদাতা:
কুড়িগ্রাম জেলা কারা সূত্র জানায়, জেলা কারাগারে চারটি পুরুষ ও দুটি নারী ওয়ার্ড মিলে মোট বন্দি ধারণক্ষমতা ১৬৩। এর মধ্যে পুরুষ বন্দি ধারণক্ষমতা ১৪৫ এবং নারী বন্দি ধারণক্ষমতা ১৮ জনের। কিন্তু ১৯৮৭ সাল থেকে এই কারাগারে ধারণক্ষমতার বেশি বন্দি থাকছেন। গত বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ) পর্যন্ত কারাগারে বন্দি রয়েছেন ৫৩৮ জন, যা ধারণক্ষমতার তিনগুণের বেশি। এর মধ্যে পুরুষ বন্দি ৫১০ এবং নারী ২৮ জন।
একাধিক কারা সদস্যের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বন্দিদের জন্য নির্ধারিত ওয়ার্ডগুলোতে বর্তমানে ধারণক্ষমতার কয়েকগুণ বেশি বন্দি আছে বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
সামনে নির্বাচন। এ কারণে রমাদ্বান শরীফে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখাকে গুরুত্ব সহকারে নিচ্ছে সরকার। তবে বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা কতটা সফল হবে তা নিয়ে সরকারের বিভিন্ন মহলেই রয়েছে শঙ্কা। এই শঙ্কা বাড়িয়ে দিয়েছে ডলার সংকট। দুই মাস আগে থেকেই বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং এর অধিনস্থ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো কাজ শুরু করেছে বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
জানা গেছে, রমাদ্বান শরীফে বাজার নিয়ন্ত্রণে এরইমধ্যে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রিজ (এফবিসিসিআই) সব পক্ষ নিয়ে বৈঠক করেছে। এলসি খো বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বছরজুড়েই নিত্যপণ্যের দাম নিয়ে হাহাকার লেগে থাকে। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি পোহাতে হয় নিম্ন ও নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষের। অবস্থার পরিবর্তন হয় না রমাদ্বান শরীফ মাসেও। রোযার দিনগুলোতেও বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য থাকে লাগামহীন। অথচ প্রতিবারই রমাদ্বান শরীফ এলে সরকারের সংশ্লিষ্টরা সাধারণ মানুষকে আশ্বস্ত করেন। বলা হয়, রমাদ্বান শরীফে পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে কঠোরভাবে বাজার পর্যবেক্ষণ করা হবে। বলা হয়, রমাদ্বান শরীফে দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখা হবে। কিন্তু বাস্তবতা তথৈবচ। আদতে হয় না এসবের কোনোকিছু বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
স্থল সীমান্তে আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে স্বর্ণ চোরাচালান। চোরাকারবারিদের নিত্যনতুন কৌশলে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছেন সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যরা। চোরাচালান ঠেকাতে তাই আরও আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন বিজিবি কর্মকর্তারা।
স্থলবন্দরের মতো স্থল সীমান্তেও চোরাচালান পুরনো সমস্যা। মাদকের সঙ্গে আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে স্বর্ণ চোরাচালান।
সীমান্তরক্ষী বাহিনীর পরিসংখ্যান বলছে, ২০২১ সালে স্বর্ণ আটকের পরিমাণ যেখানে প্রায় ৫১ কেজি, ২০২২ সালে সেটি বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় চারগুন। আর চলতি বছরের প্রথম দু বাকি অংশ পড়ুন...
"জন্মগত হৃদ্রোগ" বলতে বুঝায় জন্মের সময়/পূর্বে কারো হার্টে কোনো একটি সমস্যা ছিল। সমস্যা বলতে হৃৎপিণ্ডে ছোট ছিদ্র থাকতে পারে বা আরও গুরুতর কিছু থাকতে পারে। যদিও এইগুলি গুরুতর সমস্যা তবে বেশিরভাগ অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে চিকিৎসা করা যায়। অনেকেরই জানা নেই জন্মগত হৃদরোগ হলেও অনেক শিশু জন্মের সময় স্বাভাবিক থাকে। জন্মের ৩ মাস পর শিশুর গুরুতর হৃদরোগ ধরা পড়তে পারে। প্রথম সন্তানের জন্মগত হৃদরোগ হলে দ্বিতীয় সন্তানের জন্য কখন পরিকল্পনা করা উচিত। কিছু কিছু ক্ষেত্রে, ডাক্তাররা শিশুর জন্মের আগে এই সমস্যাগুলি নির্ণয় করতে পারেন। কখনও ক বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
পরিষ্কার খেজুর বেছে খাওয়া খাছ সুন্নত মুবারক
এ প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عن حضرت أنس رضى الله تعالى عنه قال رأيت النبی صلى الله عليه وسلم أتى بتمر عتيق فجعل يفتشه
অর্থ: হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সামনে পুরাতন খেজুর উপস্থিত করা হলে আমি দেখলাম তিনি তার মধ্য থেকে পোকামুক্ত পরিষ্কার খেজুর বেছে নিচ্ছেন।
খেজুর গাছের মাথি খাওয়া প্রসঙ্গে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদ বাকি অংশ পড়ুন...
কাইতবাই মিনারঃ
এই মিনার ১৪৮৩ খৃ: নির্মিত হয়েছিল। এতে দুইটি অষ্টাভুজাকার ও একটি সিলিন্ডার আকৃতির উপরের দিকে লম্ব অংশ রয়েছে। এর বারান্দা সংখ্যা তিন। প্রত্যেকটি বারান্দা মুকারনাস ব্যবহার করে ধরে রাখা হয়েছে। প্রথম উলম্ব অংশটি অষ্টাভুজাকার। এর উপরে আরেকটি উলম্ব অংশ বারান্দা দ্বারা প্রথম অংশ থেকে পৃথক অবস্থায় রয়েছে। দ্বিতীয় আরেকটি বারান্দা মিনারের শেষ অংশকে ধরে রেখেছে। তৃতীয় আরেকটি বারান্দা শীর্ষভাগকে ধরে রেখেছে।
এই মিনারটি পূর্বের একটি ফাতেমীয় মিনারের স্থলে নির্মিত হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। সমসাময়িক বিবরণসমূহ অনুযায়ী ফা বাকি অংশ পড়ুন...
ইতিহাসে মুসলিম শাসকদের মধ্যে এমনও নেককার এবং পরহেজগার-ইনসাফগার শাসক ছিলেন যারা সব সময়ই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার প্রচার-প্রসারের সাথে সাথে জ্ঞান-বিজ্ঞানে মুসলিম উম্মাহকে এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে। উনাদেরই মধ্যে একজন হলেন মুসলিম শাসক এবং বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী উলুঘ বেগ। উনার প্রকৃত নাম মুহম্মদ তারাঘাই ইবনে শাহরুখ ইবনে তৈমুর। তিনি ছিলেন মধ্য এশিয়ার দিগি¦জয়ী আমীর তৈমুরের দৌহিত্র।
বাল্যকাল থেকেই তিনি ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী ও জ্ঞানপিপাসু। কিশোর বয়সেই তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার হাফিজ হন। এরপর দ্বীনশাস্ত্র, ইতিহাস, বিজ্ঞান প্রভ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সরকার ঘোষণা দিয়েছে- রাজাকারের উত্তরসূরী তথা তাদের সন্তানদের সরকারী কোন চাকরী-বাকরি ও সুযোগ-সুবিধা দিবে না। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে- ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সকল উপজাতিরাই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিলো। অথচ বর্তমানে এসব স্বাধীনতাবিরোধী উপজাতিরা ‘উপজাতি কোটায়’ সরকারী চাকরি ও সরকারী সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে।
যুদ্ধাপরাধী রাজাকার ত্রিদিব পাকিস্তান সরকারের কাছে এতটাই অনুগত ছিলো যে, তাকে ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে ফেডারেল মন্ত্রী, ১৯৭৫ থেকে ১৯৮১ পর্যন্ত পর্যটন ও সংখ্যালঘু বিষয়ক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, ১৯৮১ থে বাকি অংশ পড়ুন...












