যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
كُتِبَ عَلَيْكُمُ الْقِتَالُ وَهُوَ كُرْهٌ لَكُمْ وَعَسَى أَنْ تَكْرَهُوا شَيْئًا وَهُوَ خَيْرٌ لَكُمْ وَعَسَى أَنْ تُحِبُّوا شَيْئًا وَهُوَ شَرٌّ لَكُمْ وَاللَّهُ يَعْلَمُ وَأَنْتُمْ لَا تَعْلَمُونَ
অর্থ: “তোমাদের উপর জিহাদ ফরয করা হয়েছে। যদিও তা তোমাদের কাছে অপছন্দনীয়; কিন্তু তোমরা যা পছন্দ করো না সম্ভবতঃ তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর এবং তোমরা যা পছন্দ করো সম্ভবতঃ তা তোমাদের জন্য অকল্যাণকর। যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি জানেন, তোমরা জানো না। ” (পবিত্র সূরা ব বাকি অংশ পড়ুন...
উবাই ইবনে খলফ:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে তার বিদ্বেষের মাত্রা কতটুকু ছিলো তা অনুভব করা যায় নিন্মোক্ত ঘটনা থেকে।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র মক্কা শরীফে অবস্থান মুবারককালে সে উনাকে দেখা মাত্রই গর্বভরে বলতো, আমার কাছে ‘আওদ’ নামক একটি ঘোড়া রয়েছে। তাকে আমি প্রতিদিন তিন সা তথা সাড়ে সাত কিলোগ্রাম খাবার খাওয়াচ্ছি। সেই ঘোড়ার পিঠে বসেই একদিন আমি আপনাকে শহীদ করবো। নাঊযুবিল্লাহ! জবাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
৫২. প্রসঙ্গ : ইমামাহ্ বা পাগড়ী পরিধান করা দায়েমী সুন্নত
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য: পাগড়ী পরিধান করা দায়িমী সুন্নত নয়। তাই তারা অন্যান্য সময় তো দূরের কথা, নামাযের সময়ও পাগড়ী পরিধান করেনা।
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া: ইমামাহ্ বা পাগড়ী পরিধান করা দায়িমী বা সার্বক্ষণিক সুন্নত। কেননা, আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দায়িমীভাবে বা সর্বদা পাগড়ী পরিধান করেছেন। নামাযের ভিতর পাগড়ী পরিধান করা যেরূপ সুন্নত, তদ্রুপ নামাযের বাইরেও সুন্নত। পাগড়ীসহ এক রাক্য়াত নামায আদা বাকি অংশ পড়ুন...
এমনভাবে হাঁটবে তোমাদের গুপ্ত সৌন্দর্য যেন গুপ্ত থাকে। আর অতিরিক্ত সৌন্দর্য যা রয়েছে সেটাও যেন গুপ্ত থাকে। কোনটাই যেন প্রকাশ না পায়। অর্থাৎ গুপ্ত সৌন্দর্যটা চুপিয়ে রাখবে। এরপর যা লক্ষণীয় সেটাও যেন চুপিয়ে থাকে। মানুষ যেন বুঝতে না পারে যা রয়েছে তোমার মধ্যে। মহান আল্লাহ পাক তিনি বর্ণনা করেছেন সবকিছু।
অর্থাৎ সবকিছুই শালীনতা, ভদ্রতা, শরাফত ও বৈধতার মধ্যে চলতে হবে।
পর্দা করবে, বের হতে চাইলে বের হতে পারবে। জোরে জোরে কথা বলতে পারবে, জোরে জোরে কিছু তলব করতে পারবে কিন্তু তার শরয়ী যে পর্দা রয়েছে সেটা বজায় রাখতে হবে। এতে কোন প্রকার ত বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বাালিক্ব মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَرَفَعْنَا لَكَ ذِكْرَكَ
অর্থ: “আর (আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আমি আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র যিকির মুবারক, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আলোচনা মুবারক, শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক বুলন্দ থেকে বুলন্দতর করেছি। ” সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আলাম নাশ্রহ্ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৪)
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল ম বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম:
উনার মহাসম্মানিত পরিচিতি মুবারক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আম্মাজান আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন সর্বকালের সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্বা মুবারক। সুবহানাল্লাহ! উনার মুবারক উসীলায় সমস্ত জিন-ইনসান এবং কায়িনাতবাসী সকলেই মর্যাদা-মর্তবা, শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক লাভ করেছে, করছে এবং অনন্তকাল যাবৎ লাভ করতেই থাকবে। সুবহানাল্লাহ! তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিন বাকি অংশ পড়ুন...
৯১ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অনামিকা আঙ্গুল মুবারক نُوْرُ النَّصِيْرِ مُبَارَكٌ নূরুন নাছীর মুবারক (সাহায্য)
৯২ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কনিষ্ঠা আঙ্গুল মুবারক نُوْرُ الْمَبْرُوْرِ مُبَارَكٌ নূরুল মাব্রূর মুবারক (পবিত্র)
৯৩ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র চোখ উনার মণি মুবারক نُوْرُ الْفَرْحَةِ مُبَارَكٌ নূরুল র্ফাহাহ্ মুবারক (খুশি)
বাকি অংশ পড়ুন...
‘আউলিয়া’ শব্দটি ‘ওলী’ শব্দের বহুবচন। আরবী উচ্চারণ اَوْلِيَاءُ (আউলিয়াউ) শব্দটি হচ্ছে বহুবচন আর একবচন হচ্ছে وَلِـىٌّ (ওয়ালিয়্যুন) শব্দটি। অর্থ : বন্ধু, অভিভাবক, সাহায্যকারী, মহান আল্লাহ পাক উনার মনোনীত বা প্রিয় বান্দা।
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে وَلِـىٌّ এবং اَوْلِيَاءُ উভয় শব্দেরই উল্লেখ রয়েছে। ওলী বা আউলিয়া বললেই মানুষেরা মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী বুঝে থাকে। বাংলায় পুরুষের ক্ষেত্রে আল্লাহওয়ালা এবং মহিলার ক্ষেত্রে আল্লাহওয়ালী শব্দ দুটিও ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
ওয়ালিয়্যুল্লাহ অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার বন্ধু হওয় বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتِ الْاِمَامِ الْاَوَّلِ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهُ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ صَلَّى عَلَيَّ صَلَاةً كَتَبَ اللهُ لَهُ قِيرَاطًا وَالْقِيرَاطُ مِثْلُ أُحُدٍ
অর্থ: হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যে কেউ আমার উপর একবার পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে এক ক্বীরাত ছওয়াব দিয়ে থাকেন। এক ক্বীরাত হচ্ছে উহুদ পাহাড়ের সমতুল্য। ’ সু বাকি অংশ পড়ুন...
(৬)
হযরত আবুল আব্বাস আহমদ ইবনে মানছুর রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ইন্তেকাল হলে একজন সিরাজবাসী উনাকে স্বপ্নে দেখতে পেয়ে জিজ্ঞাসা করায় তিনি বললেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাকে ক্ষমা করেছেন এবং সম্মানের সাথে বেহেশতে স্থান দিয়েছেন। ’ সুবহানাল্লাহ! তাতে তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, ‘কিসের বদৌলতে?’ তিনি বললেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অত্যাধিক পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করার কারণে। ’ সুবহানাল্লাহ!
(৭)
একজন ছূফী ব্যক্তি হযরত মিসতাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে স্বপ্নে দেখে জিজ্ঞাসা করলেন, মহান আল্ বাকি অংশ পড়ুন...












