আল ইহসান ডেস্ক:
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের এক জরুরি বৈঠকে পাকিস্তানের স্থায়ী প্রতিনিধি আসিম ইফতিখার আহমদ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গ করেও ইসরায়েল নিজেকে ভিকটিম হিসেবে উপস্থাপন করছে।
গত বৃহস্পতিবারের বৈঠকে আসিম ইফতিখার বলেন, একজন দখলদার, আক্রমণকারী এবং জাতিসংঘ সনদ ও আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনকারী ইসরায়েল এই পরিষদকে অপব্যবহার করছে, যা একেবারেই অগ্রহণযোগ্য ও হাস্যকর।
তিনি আরও বলেন, ইসরায়েল এমন এক দখলদার, যে কারও কথা শোনে না- এমনকি নিজের বন্ধুদেরও না। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, গণমাধ্য বাকি অংশ পড়ুন...
“মুগনী” কিতাবে উল্লেখ আছে- لَهْوَ الْحَدِيْثِ ‘লাহ্ওয়াল হাদীছ’ হচ্ছে- গান-বাজনা, সঙ্গীত। এ আয়াত শরীফ দ্বারা তা হারাম সাব্যস্ত হয়েছে। যে ব্যক্তি এটাকে হালাল জানবে সে কাফের হবে।
وَفِىْ جَامِعِ الْفَتَاوَى اِسْتِمَاعُ الْمَلَاهِى وَالْجُلُوْسُ عَلَيْهَا وَضَرْبُ الْمَزَامِيْرِ وَالرَّقْصُ كُلُّهَا حَرَامٌ وَمُسْتَحِلُّهَا كَاِفرٌ.
অর্থ: জামিউল ফতওয়াতে” উল্লেখ আছে, গান-বাজনা শ্রবন করা, গান-বাজনার মজলিসে বসা, বাদ্য-যন্ত্র বাজানো, নর্তন-কুর্দন করা সবই হারাম। যে ব্যক্তি এগুলোকে হালাল মনে করবে সে ব্যক্তি কাফের।
বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালাম তিনি মিশরের দায়িত্ব গ্রহণ করার পর যখন দুর্ভিক্ষ দেখা দিল, তখন ঐ দুর্ভিক্ষের প্রভাব গড়াতে গড়াতে কিনয়া’নে সাইয়্যিদুনা হযরত ইয়া’কূব আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র হুজরা শরীফ পর্যন্ত পৌছে যায়। তখন সাইয়্যিদুনা হযরত ইয়া’কূব আলাইহিস সালাম তিনি উনার আওলাদগণকে লক্ষ্য করে বললেন যে, হে আমার আওলাদগণ! আমি জানতে পেরেছি মিশরে একজন নতুন দায়িত্বশীল দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। যিনি অত্যান্ত সৎ ও দয়ালু। এই দুর্ভিক্ষের সময় তিনি মানুষের অভাব-অনটন দূর করার জন্য সামান্য অর্থ-কড়ির বিনিময়ে উট বোঝাই খাদ্যশস্য দিয়ে থাক বাকি অংশ পড়ুন...
গোসলবিহীন অবস্থার হুকুম
যার উপর গোসল ফরয হয়েছে গোসলবিহীন অবস্থায় তার জন্য পবিত্র কুরআন শরীফ স্পর্শ করা, মসজিদে প্রবেশ করা হারাম। অবশ্য যদি করো মসজিদে পা রাখার একান্ত প্রয়োজন হয়, যেমন হয়তো মসজিদের হুজরা হতে বের হওয়ার পথই মসজিদের ভিতর, তাছাড়া অন্য কোনো পথ নেই, অথবা কেউ হয়তো অন্য কোথাও জায়গা না পেয়ে ঠেকাবশতঃ মসজিদে নিজের বিছানায় শুয়েছিলো, রাতে ইহতিলাম হয়ে গেছে, তখন সঙ্গে সঙ্গে তাইয়াম্মুম করে বাইরে গিয়ে গোসল করবে।
মাসয়ালা: হায়িয এবং নিফাস অবস্থায় নির্জনবাস করা হারাম।
মাসয়ালা: হায়িয ও নিফাসের অবস্থায় স্ত্রীর হাতের পানি পাক; একত্ বাকি অংশ পড়ুন...
খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَقَرْنَ فِيْ بُيُوْتِكُنَّ وَلَا تَبَرَّجْنَ تَبَرُّجَ الْـجَاهِلِيَّةِ الْأُوْلٰى
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক মহিলাদেরকে সম্বোধন করে বলেন “তোমরা আপন গৃহে অবস্থান করো। আইয়ামে জাহিলিয়্যাতের ন্যায় সৌন্দর্য প্রদর্শন করে বাহিরে বের হয়ো না। ” (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৩)
বাকি অংশ পড়ুন...
তাফসীরে উল্লেখ করা হয়েছে, হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার কথার পরিপ্রেক্ষিতে কমপক্ষে কুরআন শরীফের ২২ খানা আয়াত শরীফ নাযিল হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
وَمَا يَنْطِقُ عَنِ الْهَوَى. إِنْ هُوَ إِلَّا وَحْيٌ يُوحَى
আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ওহী ছাড়া কোন কথা বলেন না, ওহী ছাড়া কোন কাজ করেন না।
হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার যেটা পছন্দ হতো আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সে বিষয় প্রস্তাব করতেন। দেখা যেত, আয়াত শরীফ নাযিল হয়েছে। সু বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اُمَيْمَةَ بِنْتِ رُقَـيْـقَةَ رَضِىَ اللهُ تَـعَالـٰى عَـنْـهَا قَالَتْ كَانَ لِلنَّبِـىِّ صلَّى اللهُ عَلَـيْهِ وَسَلَّمَ قَدَحٌ مِّنْ عِيْدَانٍ فَـيَـبُـوْلُ فِيْهِ يَضَعُهٗ تَـحْتَ السَّرِيرِ فَجَاءَتِ امْرَاَةُ ۣ اسْـمُهَا سَيِّدَتُـنَا حَضْرَتْ بَرَكَةُ عَلَيْـهَا السَّلَامُ فَشَرِبَــتْهُ فَطَـلَـبَهٗ فَـلَمْ يَـجِدْهُ فَقِيْلَ شَرِبَـتْهُ سَيِّدَتُـنَا حَضْرَتْ اُمِّـىْ بَـعْدَ اُمِّـىْ عَلَـيْـهَا السَّلَامُ (سَيِّدَتُـنَا حَضْرَتْ بَـرَكَةُ عَلَـيْـهَا السَّلَامُ) فَـقَالَ لَقَدِ احْتَظَرَتْ مِنَ النَّارِ بِـحِظَارٍ
অর্থ: “হযরত উমাইমাহ বিনতে রুক্বাইক্বাহ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহ বাকি অংশ পড়ুন...
৮২ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ نُوْرُ الرِّحْلَةِ/ نُوْرُ الْوِصَالِ شَرِيْفٌ নূরুর রিহলাহ্/ নূরুল বিছাল শরীফ (প্রস্থান)
৮৩ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শিশুকাল মুবারক نُوْرُ الْاَحْرَارِ مُبَارَكٌ নূরুল আহ্রার মুবারক (মহৎ, স্বাধীন, মুক্ত)
৮৪ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কিশোরকাল মুবারক نُوْرُ الْـحَسَنَةِ مُبَارَكٌ নূরুল হাসানাহ্ মুবারক (খুব ছূরত)
বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে-
عَنْ حَضَرَتْ عُمَرُو بْنِ شُعَيْبِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنْ اَبِيْهِ عَنْ جَده اَنَّ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَيْسَ مِنَّا مَنْ تَشَبَّهَ بِغَيْرِنَا لاَتَشَبَّهُوْا بِالْيَهُوْدِ وَلا بِالنَّصَارٰى.
অর্থ: “হযরত উমর বিন শুয়াইব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি উনার পিতা হতে উনার পিতা উনার দাদা হতে বর্ণনা করেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমাদের ভিন্ন অন্য জাতির সাদৃশ্য অবলম্বন করে সে আমাদের দলভুক্ত নয়। কাজেই আপনারা ইয়াহুদী এবং নাছারাদের সা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার নবী, জলীলুল ক্বদর রসূল, যিনি উলুল আযম মিনার রসূল, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম তিনি বর্ণনা করেছেন যে, একস্থানে তিনি একবার রাস্তা দিয়ে কোথাও হেঁটে যাচ্ছিলেন, হঠাৎ দেখলেন তিনি দুনিয়াকে। তার ছূরত হচ্ছে- মহিলার ছূরত। তার প্রতি লক্ষ্য করে দেখলেন যে, তার একটা হাত সামনে, একটা হাত পিছনে। সামনেরটা খুব রঙ্গীন, চাকচিক্যময়। তিনি দুনিয়াকে দেখে জিজ্ঞেস করলেন, “হে দুনিয়া! তোমার এই ছূরত কেন? তোমার একটা হাত সামনে, একটা হাত পিছনে। তোমার পিছনের হাতটা আমাকে দেখাও। ” যখন মহান আল্লাহ পাক উনার নবী হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম তিনি বললেন একথা, বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ বাকি অংশ পড়ুন...












