হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আরবের যমীনে এমন কোন মা জন্মগ্রহণ করেনি এবং তার এমন কোন সন্তান জন্মগ্রহণ করেনি যার এত সাহস রয়েছে, যে এত বাহাদুর হবে, ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার মাথায় আঘাত করবে। এমন কোন সন্তান আরবের যমীনে জন্মগ্রহণ করেনি। যখন একথা বলা হলো
তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পুনরায় জিজ্ঞাসা করলেন, ‘তাহলে কপাল ফেটে রক্ত বের হচ্ছে কেন? কে আঘাত করেছে? কিসে আঘাত লেগেছে?’
হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস স বাকি অংশ পড়ুন...
ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বলেন-
وَسَطَعَتْ مِنْهُ رِيْحٌ طَـيِّـبَةٌ لَّـمْ نَـجِدْ مِثْـلَهَا قَطُّ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুজাসসাম মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জিসিম মুবারক) থেকে যেই সুঘ্রাণ মুবারক বের হতেন, আমি সেই ধরণের সুরভি মুবারক অন্য আর কোনো সুগন্ধির মধ্যে পাইনি।” সুবহানাল্লাহ! (শিফা’ শরীফ ১/৬৪)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
وَمِنْهُ شُرْبُ مَالِكِ بْنِ سِنَانٍ رَضِىَ ا বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পূর্বপুরুষ ও পূর্বমহিলা আলাইহিমুস সালাম-আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রত্যেকের সম্মানিত কপাল বা চেহারা মুবারক-এ ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ পূর্ণ চাঁদের ন্যায় দৃশ্যমান ছিলেন:
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
اِنَّ ذٰلِكَ النُّوْرَ كَانَ ظَاهِرًا فِىْ مَنْ يَّنْتَقِلُ اِلَيْهِ مِنْ اٰبَائِهٖ
অর্থ: “নিশ্চয়ই সেই ‘মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَنْ أَظْلَمُ مِمَّنْ مَنَعَ مَسَاجِدَ اللهِ أَنْ يُذْكَرَ فِيهَا اسْمُه‘ وَسَعَى فِي خَرَابِهَا اُولٰئِكَ مَا كَانَ لَهُمْ اَنْ يَدْخُلُوهَا إِلَّا خَائِفِينَ لَهُمْ فِي الدُّنْيَا خِزْيٌ وَلَهُمْ فِي الْاٰخِرَةِ عَذَابٌ عَظِيمٌ.
অর্থ: ওই ব্যক্তির চেয়ে বড় যালিম আর কে? যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত মসজিদসমূহে উনার যিকির মুবারক করতে, উনার সম্মানিত নাম মুবারক উচ্চারণ করতে বাধা দেয় এবং সেগুলোকে উজাড় বা বিরাণ করতে চেষ্টা করে। তাদের জন্য ভীত-সন্ত্রস্ত অবস্থায় অর্থাৎ খালিছ তওবা-ইস্তিগফার করা ব্যতীত মসজিদসমূহে প্রবেশ করা জায়ি বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ ۢبَنـٰى لِلّٰهِ مَسْجِدًا بَنَـى اللهُ لَهٗ قَصْرًا فِـى الْـجَنَّةِ.
অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য একটি মসজিদ নির্মাণ করবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি ঐ ব্যক্তির জন্য জান্নাতে একটি বালাখানা নির্মাণ করবেন।” সুবহানাল্লাহ! (ইবনে নাজ্জার, জামি‘উল আহাদীছ ২০/১২৬, জামিউ বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
অর্থ: যে ব্যক্তি আমার একটি মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক হেফাযত করবেন, আঁকড়িয়ে ধরবেন, আমল করবেন, যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি তাঁকে ৪টি স্বভাব মুবারক দ্বারা সম্মানিত করবেন। সুবহানাল্লাহ! আর তা হচ্ছে-
১. নেককারদের অন্তরে উনার প্রতি মহব্বত পয়দা করে দিবেন।
২. পাপীদের অন্তরে উনার প্রতি রোব বা ভীতি সৃষ্টি করে দিবেন।
৩. উনার রিযিক্বে প্রাচুর্যতা দান কর বাকি অংশ পড়ুন...
আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত ক্বওল শরীফ-
قَالَ حَضْرَتْ اَبُوْ بَكْرِ ۣ الصِّدِّيْقُ عَلَيْهِ السَّلَامُ مَنْ اَنْفَقَ دِرْهَـمًا عَلـٰى قِرَاءَةِ مَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ رَفِيْقِىْ فِـى الْـجَنَّةِ.
অর্থ: আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাহফিল উপলক্ষে, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে এক দিরহাম ব্যয় করবেন, তিনি জান্নাতে আমা বাকি অংশ পড়ুন...
পৃথিবীতে এমন কিছু প্রাণী আছে যারা পূর্ণবয়স্ক একজন মানুষকে গিলে ফেলার ক্ষমতা রাখে। যদিও এমন ঘটনা খুবই বিরল, তবুও বিভিন্ন দেশে এমন দুর্ঘটনার খবর নথিভুক্ত হয়েছে। জেনে নিন এমন ছয়টি প্রাণী সম্পর্কে।
১. রেটিকুলেটেড পাইথন
মানুষকে গিলে ফেলার সবচেয়ে পরিচিত উদাহরণ হলো এই সাপ। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই পাইথন লম্বায় ২৫ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। এদের চোয়াল এতটাই নমনীয় এবং শরীর এতটাই প্রসারিত যে, নিজের মাথার চেয়েও বড় শিকার সহজেই গিলে ফেলতে পারে। ২০১৭ সালে ইন্দোনেশিয়ার পাম তেলের বাগানে একজন ব্যক্তি নিখোঁজ হওয়ার পর তার দেহ ২৩ ফুট লম্বা একটি পা বাকি অংশ পড়ুন...
ওজন কমানো বা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের নামে যেসব মানুষ নিয়মিত কৃত্রিম চিনি ব্যবহার করছেন, তারা আসলে নিজেদের মস্তিষ্কের ভয়াবহ ক্ষতি ডেকে আনছেন; এমনটাই জানাচ্ছে এক সাম্প্রতিক গবেষণা। ক্যালরিহীন এই চিনির বিকল্পকে অনেকে নিরাপদ ভেবে ব্যবহার করলেও, দীর্ঘমেয়াদি গবেষণা বলছে এর প্রভাব ভয়াবহ।
গবেষণাটি একটি চিকিৎসা গবেষণা বিষয়ক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়। এতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত সাতটি কৃত্রিম চিনির প্রভাব বিশ্লেষণ করা হয়েছে-অ্যাসপারটেম, স্যাকারিন, এসেসালফেম-কে, এরিথ্রিটল, জাইলিটল, সরবিটল, ট্যাগাটোজ।
প্রায় ৮ বছরে ১২ হাজার ৭৭২ জন প্রাপ্ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে চলতি বছর ৬০৫টি সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে। চলতি বছর জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত এই সংখ্যা রেকর্ড করেছে প্রদেশের পুুলিশ। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এই হামলায় অন্তত ১৩৮ জন বেসামরিক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৩৫২ জন। এ ছাড়া ৭৯ জন পুলিশ নিহত হয়েছেন, আহতের সংখ্যা ১৩০।
শুধুমাত্র আগস্ট মাসেই ১২৯ বার সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে খাইবার পাখতুনখোয়ায়। এতে ১৭ জন বেসামরিক নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন ৫১। এ ছাড়া এই হামলায় নিহত হয়েছে বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
কাতারে সন্ত্রাসী ইসরায়েলের বিমান হামলার পরেও গাজায় যুদ্ধবিরতি ও জিম্মিদের মুক্তির জন্য মধ্যস্থতার চেষ্টা চালিয়ে যাবে কাতার, এমনটাই জানিয়েছেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুল রহমান আল থানি।
গত মঙ্গলবার কাতারের রাজধানী দোহায় হামাসের একটি কম্পাউন্ডে সন্ত্রাসী ইসরায়েলের নজিরবিহীন বিমান হামলায় ছয়জন নিহত হন। নিহতদের মধ্যে ছিলেন হামাসের শীর্ষস্থানীয় আলোচক খালিল আল-হাইয়ার পুত্র এবং একজন কাতারি নিরাপত্তা কর্মকর্তা। দেশটি সন্ত্রাসী ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে নিরবচ্ছিন্ন যুদ্ধবিরতির আলোচনায় গুর বাকি অংশ পড়ুন...












