(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
এ প্রসঙ্গে হযরত শায়েখ সা’দী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
پسر نوح بابداں بنشست+ خاندان نبوتش گم شد
سگ اصحاب کھف روزے چند+ پئے نیگاں گرفت مردم شد
অর্থ: হযরত নূহ আলাইহিস সালাম উনার ছেলে কেনান, খারাপ লোকদের ছোহবতে থাকার কারণে নুবুওওয়াতী খান্দানের মর্যাদা থেকে বঞ্চিত হয়ে জাহান্নামী হলো। আর আছহাবে কাহাফ উনাদের কুকুর নেককার লোক উনাদের ছোহবত মুবারক-এ থাকার কারণে মানুষের ছূরতে জান্নাতী হবে। সুবহানাল্লাহ! (গুলিস্তাঁ)
অর্থাৎ হযরত নূহ আলাইহিস সালাম উনার ছেলে কেনান কাফিরদের ছোহ্বতে থাকার কারণে নুবুওওয়াতী খান্দান হারিয়ে বেঈমান হয়ে মারা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ سَعِيدِ بْنِ أَبِى الْحَسَنِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ جَاءَ رَجُلٌ إِلَى حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ فَقَالَ إِنِّى رَجُلٌ أُصَوِّرُ هَذِهِ الصُّوَرَ فَأَفْتِنِى فِيهَا. فَقَالَ لَهُ اُدْنُ مِنِّى. فَدَنَا مِنْهُ ثُمَّ قَالَ اُدْنُ مِنِّى. فَدَنَا حَتَّى وَضَعَ يَدَهُ عَلَى رَأْسِهِ قَالَ أُنَبِّئُكَ بِمَا سَمِعْتُ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ كُلُّ مُصَوِّرٍ فِى النَّارِ يَجْعَلُ لَهُ بِكُلِّ صُورَةٍ صَوَّرَهَا نَفْسًا فَتُعَذِّبُهُ فِى جَهَنَّمَ. وَقَالَ إِنْ كُنْتَ لاَ بُدَّ فَاعِلاً فَاصْنَعِ الشَّجَرَ وَمَا لاَ نَفْسَ لَهُ.
অর্থ: হযরত সাঈদ রদ্বিয়া বাকি অংশ পড়ুন...
খুব সূক্ষ্ম শয়তানের তা’ছীর অর্থাৎ শয়তানের ওয়াস্ওয়াসা খুব সূক্ষ্ম। সে তাকে বলতে লাগলো, “তুমি যে নিজে পাক-শাক করে খাও, তোমার তো অনেক সময় ব্যয় হয়ে যায়। তুমি এক কাজ করো, একজন লোক রেখে নাও, যে তোমাকে পাক-শাক করে দিবে, তোমার সময় বেঁচে যাবে, তুমি বেশী বেশী ইবাদত-বন্দেগী করতে পারবে।”
আবেদের ইলিমের কিছু অভাব রয়েছে। সে মনে মনে চিন্তা করলো, ব্যাপারটা তো খারাপ নয়, ভাল। তুমি তো আমাকে ভাল বুদ্ধি দিয়েছো, তাহলে লোক পাবো কোথায়?
ইবলিস বললো, ‘ঠিক আছে আমি দেখি লোক পাওয়া যায় কি-না।’
এটা বলে সে আবার সেই দুই ভাইয়ের কাছে গেলো, গিয়ে বললো “দেখো, আমি তো তার সাথে আ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লাইলাতুয যুফাফ শরীফ
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আল হাদিয়াহ ‘আশার আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, “আমরা যখন হাবশাহ থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ তাশরীফ মুবারক নেই, তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি খায়বরে অবস্থান মুবারক করছিলেন। কেউ কেউ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট গিয়েছেন।
وأقمت بالمدينة حتى قدم النبي صلى الله عليه وسلم فدخلت عليه
‘আর আমি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে স বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
তরীক্বতপন্থীগণ স্বীয় পীর ছাহিব ক্বিবলা উনার অবস্থানস্থলকে দরবার শরীফ বলে থাকেন। এতে কিছু সংখ্যক লোক আপত্তি জানিয়ে বলে যে, কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, মক্কা শরীফ ও মদীনা শরীফ ছাড়া আর কোন ক্ষেত্রে “শরীফ” শব্দ ব্যবহার করা যাবে না। তাদের এ বক্তব্য কতটুকু সঠিক?
জাওয়াব:
তাদের উক্ত বক্তব্য মোটেই শুদ্ধ নয়। মূলত পীর ছাহিব ক্বিবলা উনারা হচ্ছেন মহান আল্লাহ পাক উনার মনোনীত ও কবুলকৃত বান্দা উনাদের অন্তর্ভুক্ত এবং মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ক্বায়িম-মাক্বাম বা স বাকি অংশ পড়ুন...
মরদূদ দরবেশ বালয়াম বিন বাউরা তিনশত বছর ইবাদত করেছিলো। চোখ বন্ধ করলে সিদরাতুল মুনতাহা থেকে তাহ তাছ্ছারা পর্যন্ত সবকিছু দেখতে পেতো। তার সমস্ত দোয়া কবুল করা হতো। কিন্তু হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সাথে বেয়াদবী করার কারণে ৩০০ বছর পর সেও গোমরাহ হয়ে গেলো। তার সম্পর্কে পবিত্র কুরআন শরীফে বর্ণিত রয়েছে-
وَاتْلُ عَلَيْهِمْ نَبَأَ الَّذِي آتَيْنَاهُ آيَاتِنَا فَانسَلَخَ مِنْهَا فَأَتْبَعَهُ الشَّيْطَانُ فَكَانَ مِنَ الْغَاوِينَ
অর্থ: আর আপনি তাদের নিকট বর্ণনা করুন, সে লোকের অবস্থা, যাকে আমি নিজের নিদর্শনসমূহ দান করেছিলাম, অথচ সে তা পরিহার করে বেরিয়ে গেছে। আর তার বাকি অংশ পড়ুন...
খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের রিযামন্দি সন্তুষ্টি মুবারক লাভের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় দান-ছদক্বা করা। ইবাদতসমূহ উনার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে দান-ছদক্বা করা। পবিত্র দ্বীন ইসলামে দান-ছদক্বার ফযীলত ও গুরুত্ব অপরিসীম।
যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَنْ ذَا الَّذِي يُقْرِضُ اللَّهَ قَرْضًا حَسَنًا فَيُضَاعِفَهُ لَهُ أَضْعَافًا كَثِيرَةً وَاللَّهُ يَقْبِضُ وَيَبْسُطُ وَإِلَيْهِ تُرْجَعُونَ
অর্থ: “তোমাদের মধ্যে এমন কে আছে, যে মহান আল্লাহ পাক বাকি অংশ পড়ুন...
হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে অনুসরণীয় ইমাম-মুজতাহিদ ও আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের ক্বওল শরীফ:
হযরত ইমাম যারকানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি লিখেন-
وقال الامام قسطلانى قد ثبت ان الانبياء يحجون ويلبسون فان قلت كيف يصلون ويحجون ويلبون وهم اموات فى الدار وليست دار عمل فالجواب انهم كالشهداء بل افصل منهم والشهداء احياء عند ربهم يرزقون فلايبعد ان يحجوا ويصلوا
অর্থ: ইমাম কুসতলানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, নিশ্চয়ই একথা প্রমাণিত হয়েছে যে, প্রত্যেক হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা উনাদের রওযা শরীফে পবিত্র হজ্জ করেন, পবিত্র তালবিয়া পড়েন। যদি প্রশ্ন করা হ বাকি অংশ পড়ুন...
শসার সাথে খেজুর একসাথে খাওয়াকে কিছ্ছা বলে। এটি গরম ও ঠা-ার একটি সুষম মিশ্রণ। এ সম্পর্কে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ جَعْفَرٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَأْكُلُ الْقِثَّاءَ بِالرُّطَبِ.
অর্থ: “হযরত আবদুল্লাহ ইবনে জাফর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শসার সঙ্গে “রুত্বাব” (পাকা খেজুর) খেতেন।” (আবূ দাউদ শরীফ : কিতাবুত ত্বয়ামাহ : পবিত্র হাদীছ শরীফ নং ৩৮৩৫ বাকি অংশ পড়ুন...
বনসাই হলো গাছকে ছোট করে রাখার এক বিশেষ শিল্প। এটি জাপানি শব্দ, যেখানে ‘বন’ (ইড়হ) মানে ‘পাত্র’ আর ‘সাই’ (ঝধর) মানে ‘বোনা’ বা ‘রোপণ করা’। অর্থাৎ, পাত্রে গাছ রোপণ করে তাকে ছোট আকৃতিতে রাখা হলো বনসাই।
বনসাই আসলে ছোট কোনো সাধারণ গাছ নয়। এটি দেখতে বড় গাছের মতোই, তবে আকারে অনেক ছোট। শিল্পীরা কিছু বিশেষ পদ্ধতি মেনে গাছগুলোকে এমন ছোট করে রাখে। এর জন্য তারা গাছের ডালপালা ছাঁটে, শেকড় কাটে, তার দিয়ে ডালকে সুন্দর আকার দেয়। বিশেষ ধরনের পাত্রে রোপণ করে।
এখন পর্যন্ত বিক্রি হওয়া সবচেয়ে দামি বনসাই গাছটি হলো একটি ৮০০ বছরের পুরোনো জাপানি সাদা পাইন। ২ বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বের সবচেয়ে ছোট সাপ দ্য বার্বাডোস থ্রেড। এ প্রজাতির সাপ বিলুপ্ত প্রায়। সবশেষ ২০ বছর আগে এ প্রজাতির সাপের দেখা মিলেছিলো। ফের সাপটির অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। গত মার্চে পরিবেশগত জরিপ চালানোর সময় একটি দ্বীপের পাথরের নিচে থ্রেড সাপটি দেখা যায়। বার্বাডোসের পরিবেশ মন্ত্রণালয় ও অলাভজনক সংগঠন রি:ওয়ার্ল্ড জরিপটি চালিয়েছিলো।
এ সাপটি পূর্ণ বয়সকালে ১০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। এটির শরীর অনেক পাতলা হয়ে থাকে। বিজ্ঞানের কাছে হারিয়ে যাওয়া চার হাজার ৮০০ উদ্ভিদ, প্রাণী ও ছত্রাক প্রজাতির তালিকায় রয়েছে থ্রেড সাপ।
সাপটির অপ্রাপ্ বাকি অংশ পড়ুন...












