ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৫ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৭শে রজবুল হারাম শরীফ লাইলাতুল জুমু‘আহ্ শরীফ (খমীস দিবাগত জুমুয়াবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “কথা তো অনেক। এই যে আমরা বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
مَسَّهَا بِطِيْبٍ اَوْ لَـمْ يَـمَسَّهَا يُصَافِحُ الْمُصَافِحَ فَيَظَلُّ يَوْمَهٗ يَجِدُ رِيـْحَهَا وَيَضَعُ يَدَهٗ عَلـٰى رَأْسِ الصَّبِـىِّ فَيُعْرَفُ مِنْ بَيْنِ الصِّبْيَانِ بِرِيـْحِهَا
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মাগফিরাত মুবারক-এ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক-এ) খুশবু ব্যবহার করতেন বা না করতেন; কিন্তু যে ব্যক্তি একবার উনার সাথে মুসাফাহা করতো, সে সারা দিন নিজের হাত থেকে সুঘ্রাণ নিতে পারতো। সুবহানাল্লাহ! তার হ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
مَسَّهَا بِطِيْبٍ اَوْ لَـمْ يَـمَسَّهَا يُصَافِحُ الْمُصَافِحَ فَيَظَلُّ يَوْمَهٗ يَجِدُ رِيـْحَهَا وَيَضَعُ يَدَهٗ عَلـٰى رَأْسِ الصَّبِـىِّ فَيُعْرَفُ مِنْ بَيْنِ الصِّبْيَانِ بِرِيـْحِهَا
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মাগফিরাত মুবারক-এ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক-এ) খুশবু ব্যবহার করতেন বা না করতেন; কিন্তু যে ব্যক্তি একবার উনার সাথে মুসাফাহা করতো, সে সারা দিন নিজের হাত থেকে সুঘ্রাণ নিতে পারতো। সুবহানাল্লাহ! তার হ বাকি অংশ পড়ুন...
لَمَّا قَدِمْنَا الْمَدِينَةَ فَجَعَلْنَا نَتَبَادَرُ مِنْ رَوَاحِلِنَا فَنُقَبِّلُ يَدَ النَّبِيِّ صَلَّـى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَرِجْلَه
অর্থ: আমরা যখন মদীনা শরীফ উনার মধ্যে আগমন করতাম, তখন তাড়াতাড়ি করে নিজেদের সওয়ারী থেকে নেমে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরুল মাগফিরাত মুবারকে (পবিত্র হাত মুবারকে) এবং নূরুদ দারাজাত মুবারকে (পবিত্র ক্বদম মুবারকে) বুছা দিতাম। সুবহানাল্লাহ! (আবূ দাউদ শরীফ, মু’জামুছ ছাহাবাহ্, আস সুনানুল কুবরা লিল বাইহাক্বী, শরহুস সুন্নাহ্, শু‘আবুল ঈমান, ইত্যাদি)
বাকি অংশ পড়ুন...
লা-মাযহাবীরা একটা আপত্তি করে, আপনারা অন্ধ তাকলিদ করেন কেন? কোন ইমামকে চোখ বুজে অনুসরন করেন কেন?
আপত্তির জবাবে লা-মাযহাবীকে প্রদত্ত উত্তর: আপনার কোন অসুখ হয়েছে। ডাক্তারের কাছে গেলেন। ডাক্তার আপনাকে কিছু ওষুধ দিলো। আপনার মনে শঙ্কা জাগলো, এই ওষুধ খেলে যদি ক্ষতি হয়!! কি জানি কি দিয়ে এই ওষুধ বানিয়েছে। আপনি নিজেই বাড়িতে এক ল্যাবরেটরি খুলে বসলেন এবং ওষুধের উপাদান পরীক্ষা করতে ক্যামিকেল এক্সপেরিমেন্ট শুরু করলেন!!! কি পাগলের প্রলাপ মনে হচ্ছে??
অথবা ডাক্তার টেষ্ট করে বললো, আপনার কিডনীতে সমস্যা হয়েছে। অপারেশন করতে হবে। আপনার অনুসন্ধিৎসু বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান যুগে ইসলামের খিদমতগারের অভাব নেই। অনেকেই আবার মুসলমানদের নেতা সেজে যায়। মিডিয়াতেও খুব নাম ডাক। আমরা অনেক সময় মিডিয়াতে নাম ডাক দেখলেই তাকে ইসলাম ও মুসলমানদের ত্রাণকর্তা ভেবে বসি। মনে করি, এই লোকই বোধ হয় বর্তমান মুসলিম উম্মাহের সংকট নিরসন করবে।
কিন্তু বাস্তবতা হলো, মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া আর মুসলিম উম্মাহের স্বার্থে কাজ করা এক জিনিস না। ভাইরাল হওয়ার জন্য প্রয়োজন ভাইরাল ইস্যুতে টাচ করা। শুধু টাচ করলেই হবে না, বড় কোন জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে যায় এমন কোন কথা বলবেন না। প্রয়োজনে তারা যা পছন্দ করে সেগুলো করে দেখাবেন। যেমন, বর্তমান তর বাকি অংশ পড়ুন...
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْه عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ طِيبُ الرَّجُلِ مَا ظَهَرَ رِيحُهُ وَخَفِيَ لَوْنُهُ وَطِيبُ النِّسَاءِ مَا ظَهَرَ لَوْنُهُ وَخَفِيَ رِيحُهُ-
অর্থ: হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়া’লা আনহু থেকে বর্ণিত: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহিলাদের সুগন্ধি হলো যার রং উজ্জল কিন্তু গন্ধ গোপন থাকে। আর পুরুষের সুগন্ধি হলো: যার রং উজ্জল হয়না কিন্তু গন্ধ প্রকাশ পায়। (সুনানুল কুবরা লিল-বাইহাক্বী-৮/৩৪৫, শুয়া’বুল ঈমান-১০/২৩০, বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلَكِنَّ اللَّهَ حَبَّبَ إِلَيْكُمُ الْإِيمَانَ وَزَيَّنَهُ فِي قُلُوبِكُمْ وَكَرَّهَ إِلَيْكُمُ الْكُفْرَ وَالْفُسُوقَ وَالْعِصْيَانَ أُولَئِكَ هُمُ الرَّاشِدُونَ
অর্থ: কিন্তু মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনাদের অন্তর মুবারকে সম্মানিত ঈমান উনার মুহব্বত মুবারক সৃষ্টি করে দিয়েছেন এবং আপনাদের অন্তর মুবারকসমূহ সম্মানিত ঈমান উনার দ্বারা সৌন্দর্যম-িত করে দিয়েছেন। পক্ষান্তরে কুফরী, শিরকী, নাফরমানী ইত্যাদির প্রতি ঘৃণা সৃষ্টি করে দিয়েছেন। (হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম) উনারাই সঠিক পথপ্রাপ্ত। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা হু বাকি অংশ পড়ুন...
ইয়াযীদ বাহিনীর তা-বলীলা:
৯. পবিত্র মদীনা শরীফ লুটপাট: ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহির বাহিনী পবিত্র মদীনা শরীফবাসী উনাদের সমস্ত ধন-সম্পদ লুটপাট করে। তাদের চাহিদা মুতাবিক ধন-সম্পদ না পেলে বাচ্চা শিশু ও মহিলাদেরকেও শহীদ করে। না‘ঊযুবিল্লাহ! যেমন- তারা একজন আনছার মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা উনাকে উদ্দেশ্য করে বলে, আমাদেরকে স্বর্ণ দিন, অন্যথায় আপনাকে ও আপনার কোলের শিশুকে শহীদ করবো। ইতিমধ্যে উনার কাছে ধন-সম্পদ যা কিছু ছিলো ছিনিয়ে নেয়া হয়েছে। তিনি উনার পরিচয় তুলে ধরেন। কিন্তু তারা উনার কথায় কর্ণপাত না করে তাদের চাহিদা ম বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহাবী, নাম মুবারক আবদুল্লাহ, উপনাম আবু আবদুল্লাহ, পিতার নাম সালামা বিন উমাইর, পিতার উপনাম আবু হাদরাদ এবং এই নামেই তিনি প্রসিদ্ধ ছিলেন। মদীনা শরীফের অধিবাসী, আসলাম গোত্রের লোক। তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সঙ্গে ছিলেন। খায়বার এবং তৎপরবর্তী যুদ্ধসমূহে অংশগ্রহণ করেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাকে মালিক ইবনে আউফ আন-নাছরীর গতিবিধির প্রতি লক্ষ্য করার জন্য প্রেরণ করেছিলেন এবং অন্য একটি ক্ষুদ্র অভিযানেও পাঠিয়েছিলেন। হযরত আবদুল বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
রাফাহ'র কুয়েতি হাসপাতালের পশ্চিমের ফাইটিং লাইন থেকে ফেরার পর আল-কাসসাম ব্রিগেড যোদ্ধারা রিপোর্ট করেছেন একটি ইসরাইলি সামরিক যানের কনভয়কে এম্বুশ করা হয়।
এসময় ১টি ট্রুপ্স ক্যারিয়ার (এপিসি)'কে ২টি “শাওয়াজ” বিস্ফোরক ডিভাইস দ্বারা টার্গেট করে ধ্বংস ও আরো ২টি ট্রুপ্স ক্যারিয়ার (এপিসি)'কে “আল ইয়াসিন-১০৫” শেল ও “তান্দুম” শেল দ্বারা টার্গেট করা হয়।
পশ্চিম তীরের আল আইন ক্যাম্পে আগ্রাসনের সময় ইসরাইলি সন্ত্রাসীদেরকে বিস্ফোরক ডিভাইস দ্বারা টার্গেট করেছেন রেসিস্ট্যান্স যোদ্ধারা।
পূর্ব রাফাহ'র ফাইটিং লাইন থেকে ফেরার প বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
১১ মাসের বেশি সময় ধরে চলা সংঘাতে ভাঙনের মুখে সন্ত্রাসী ইসরায়েলের অর্থনীতি। এমনটাই বলছে দেশটির অর্থনীতিবিদরা। বেড়েছে ঋণ, বিপরীতে তেমন বাড়েনি আয়। বন্ধ হয়ে গেছে বহু ক্ষুদ্র ব্যবসা। হারাতে হয়েছে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ।
বিশ্লেষকরা বলছে, শিগগিরই যুদ্ধ না থামালে সামনে ভয়ংকর পরিস্থিতি দাঁড়াবে।
প্রতি বছর এই সময়টায় জেরুজালেমে উপচেপড়া ভিড় থাকে। তবে এখন প্রায় জনমানবহীন শহরটি। শহরের বেশীরভাগ দোকানের দরজাতেই ঝুলছে তালা।
সেখানের বিভিন্ন হোটেল থেকেও কর্মী ছাঁটাই করতে হয়েছে। যারা চাকরি হারায়নি, তাদের বেতন কর্তন করা হয়ে বাকি অংশ পড়ুন...












