(গত ২৬ ছফর শরীফের পর)
পারস্যের তৈমুরীয় যুগের গ্রন্থবাঁধাই সূচিকর্মের দিক বিবেচনায় অত্যন্ত হৃদয়গ্রাহী ও মনোরম বলে প্রতীয়মান হয়। তৈমুরীয় আমলের হিরাত একাডেমীতে সম্পন্ন গ্রন্থবাঁধাই উন্নত প্রযুক্তি ও উত্তম ডিজাইনের অনুসরণে চামড়ার জালিরূপ সৌকার্যে মোহনীয় হয়ে ওঠেছে। কভারের বহিঅবয়বে স্টাম্প-সদৃশ অলঙ্করণের সাথে নীল পটভূমিতে বিভিন্ন টাইপের অলঙ্করণ মটিফ উপস্থাপিত হয়েছে। ইস্তাম্বুলের তোমকাপু সারেই লাইব্রেরিতে সংরক্ষিত পঞ্চদশ শতাব্দীর ১৪৩৭ ও ১৪৪৫খৃ: পা-ুলিপিসমূহের বাঁধাইয়ে তৈমুরীয় লান্ডস্কেপ বা ভূমিদৃশ্য ও চৈনিক মটিফের স বাকি অংশ পড়ুন...
১) সুওয়াল:
মেয়েরা পুরুষের নিকট পবিত্র কুরআন শরীফ শিক্ষা করতে পারবে কি না?
জাওয়াব:
পাঁচ বৎসর বয়স পর্যন্ত শিক্ষা করতে পারবে। আর এর থেকে বয়সে বড় হলে পরপুরুষের কাছে সামনাসামনি কোনকিছুই শিক্ষা করতে পারবে না। তা নাজায়িয ও হারাম হবে। তবে খাছ পর্দার সাথে শিক্ষা করতে পারবে বা তা’লীম নিতে পারবে, তাতে কোন অসুবিধা নেই। (ফতওয়ায়ে আলমগীরী, ক্বাযীখান ও সমূহ ফিক্বাহর কিতাব)
২) সুওয়াল:
কোন বিবাহিতা মহিলার জন্য তার পিতার বাড়ী মুসাফিরী দূরত্বে হলে সেখানে ক্বছর করবে কিনা?
জাওয়াব:
পিতার বাড়ী মুসাফিরী দূরত্বে হলে সেখানে নামায ক্বছর করতে হবে। কেনন বাকি অংশ পড়ুন...
অন্যের ঘরে প্রবেশের লক্ষ্যে অনুমতি তলবের জন্য তিন বার সালাম করাউলামায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ বলেন, নিশ্চয়ই তিনবারকেই অনুমতির জন্য খাছ করা হয়েছে। কেননা, এটাই উত্তম কালাম। যখন তিনবার বলা হবে, শ্রবণের জন্য ও বুঝের জন্য সহজ হবে। সেহেতু নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন কথা বলতেন, তা পুনরাবৃত্তি করে তিনবার বলতেন, যাতে তা সহজে বোধগম্য হয়। যখন তিনি কোন সম্প্রদায়কে সালাম দিতেন, তখন তিনবার সালাম দিতেন। এটাই বিজয়ী ছিল। স্পষ্টভাবে তিনবারের পরেও যদি তাকে অনুমতি না দেয়, বুঝতে হবে নিশ্চ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا الَّذِينَ اتَّخَذُوا دِينَكُمْ هُزُوًا وَلَعِبًا مِّنَ الَّذِينَ أُوتُوا الْكِتَابَ مِن قَبْلِكُمْ وَالْكُفَّارَ أَوْلِيَاءَ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ إِن كُنتُم مُّؤْمِنِينَ ﴿٥٧﴾
অর্থ: হে ঈমানদারগণ! তোমাদের পূর্ববর্তী আহলে কিতাবদের মধ্য থেকে যারা তোমাদের দ্বীন উনাকে খেল-তামাশা হিসেবে গ্রহণ করে এবং যারা কাফির, তাদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো যদি মু’মিন হয়ে থাকো। (সূরা মায়িদা, আয়াত শরীফ ৫৭)
বাকি অংশ পড়ুন...
ফসলী সন পরিহার করার কারণ:
ফসলী সন তৈরি হয় মুঘল শাসক আকবরের নির্দেশে। সে মুসলমানদের হিজরী সন বাদ দেবার জন্যই এই বাংলা সন চালু করেছিলো। অনেকে বলে তার সিংহাসন আরোহণের দিন মনে রাখার জন্যই এই সন চালু করে। যে ব্যক্তি দ্বীন-এ-ইলাহী নামক নতুন একটি ধর্ম তৈরি করে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে ধ্বংস করার কাজে নিয়োজিত ছিল তার নির্দেশে রচিত সৌর সন অনুসরণের কোনই প্রয়োজন মুসলমানদের নেই।
আমাদের বাংলা ভাষায় অনেক হিন্দুয়ানী শব্দ আছে সেক্ষেত্রে কি হবে? মুশরিকরা গরুকে বলে মা আর মায়ের অংশকে বলে মাংস। যেহেতু মুসলমানগণ গরুকে মা মনে করে না তাই তার অং বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি:
প্রকৃত নাম মুবারক আবদুল্লাহ, উপনাম আবু জাবির, পিতা ‘আমর ইবনে হারাম এবং মাতা আর-রাবাব বিনতে কায়েস, বিখ্যাত ছাহাবী হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার পিতা। মদীনা শরীফের খাযরাজ গোত্রের বনু সালিমা শাখার লোক, বনু সালিমার একজন সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি। তিনি বাইয়াতে আকাবায় অংশগ্রহণ করেন, আকাবার নক্বীবগণ (দল-নেতা) উনাদের একজন, তিনি এবং হযরত আল-বারা বিন মা’রূর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উভয়ে বনু সালিমার নক্বীব ছিলেন। (ইছাবা, উসুদুল গাবা)
দ্বীন ইসলাম গ্রহণ ও আকাবায় অংশগ্রহণ:
ইসলাম-পূর্ব আরবের লোকেরা পবিত্র মক্কা শরীফে গিয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
ভারত প্রায় বলে, বাংলাদেশে নাকি সংখ্যালঘু (হিন্দু) নির্যাতন হয়। কিন্তু তারা নিজ দেশের সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন চালায়। বিশেষ করে ভারতে মুসলমানদের উপর নানান উপায়ে নির্যাতন নিপীড়ন চলে। ঘরে সামান্য গরুর গোশত থাকলে মুসলমানদের পিটিয়ে শহীদ করা হয়। মুসলিম নারীদের উপর নিয়মিত পাশবিক নির্যাতন করা হয়। মসজিদ ভেঙ্গে মন্দির বানানো হয়। এমনকি মুসলমানরা সপ্তাহে ১ দিন ২ ঘণ্টা জুমুয়ার নামাযের সময় ছুটি পায় সেটাও বন্ধ করে দিয়েছে তারা। যে দেশ নিজ দেশের সংখ্যালঘুদের অধিকার দিতে পারে না, সে কোন যুক্তিতে অন্যদেশের সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে কথা ব বাকি অংশ পড়ুন...
প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত কয়েক বছরে মুসলমানদের সন্ত্রাসী, দেশবিরোধী ইত্যাদি আখ্যা দিয়ে ভারতীয় সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে সিনেমা তৈরির ধুম পড়েছে। এসব সিনেমা আবার মুসলিম দেশগুলোতে প্রদর্শন করা হচ্ছে এবং সেখানে ব্যাপক আয় করছে সিনেমাগুলো। মাঝে মধ্যে মুসলিমবিদ্বেষ থাকার কারণে কিছু সিনেমা নিষিদ্ধ হলেও সিংহভাগ সিনেমাই মুসলিম দেশগুলোর সিনেমা হলে প্রচার করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ভারতীয় চলচ্চিত্রে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম অবমাননা এবং মুসলিমবিদ্বেষ তথা মুসলমানদের উগ্রবাদী, দেশবিরোধী এবং সন্ত্রাসবাদী হিসেবে প্রদর্শন করা নতু বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
বিশেষ বিশেষ দিন পালন করা মহান আল্লাহ পাক উনার সুন্নত। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খাছ সুন্নত।
কিন্তু দিলে বক্রতা ও গালিজ থাকার কারণে ওহ বাকি অংশ পড়ুন...
তাই সারাবিশ্বের মুসলিম উম্মতের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনাদের সম্মানার্থে পবিত্র ওয়াজ শরীফ, পবিত্র মীলাদ শরীফ উনার আয়োজন করা।
আর সরকারের জন্যও দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- মাহফিলের সার্বিক আনজাম দেয়ার সাথে সাথে উনাদের মহাপবিত্র জীবনী মুবারক সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা।
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস বাকি অংশ পড়ুন...












