হযরত খাব্বাব ইবনে আরত রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক
হযরত খাব্বাব ইবনে আরত রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি ছিলেন শুরুর দিকে সম্মানিত ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণকারী হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের অন্তর্ভুক্ত। তিনি তখন উম্মে আম্মার বিনতে সিবা’ খুজাইয়্যাহ্-এর অধীনে ছিলেন। সে যখন জানতে পারলো যে, তিনি সম্মানিত ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেছেন, তখন উনাকে সম্মানিত ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম থেকে ফিরানোর জন্য সে উনার উপর কঠিন যুলুম-নির্যাতন চালাতে লাগলো। সে লোহা গরম করে উনার মাথা ম বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত উবাই ইবনে কা’ব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ থেকে এই বিষয়টি আরো স্পষ্ট হয়ে যায়। সুবহানাল্লাহ! যেমন- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اُبَـىِّ بْنِ كَعْبٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قُلْتُ يَا رَسُوْلَ الله صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ِاِنِّـىْ اُكْثِرُ الصَّلـٰـوةَ عَلَيْكَ فَكَمْ اَجْعَلُ لَكَ مِنْ صَلـٰـوتِـىْ فَقَالَ مَا شِئْتَ قُلْتُ اَلرُّبُعَ قَالَ مَا شِئْتَ فَاِنْ زِدْتَّ فَهُوَ خَيْـرٌ لَّكَ قُلْتُ اَلنّـِصْفَ قَالَ مَا شِئْتَ فَاِنْ زِدْتَّ فَهُوَ خَيْـرٌ لَّكَ قُلْتُ فَالثُّـلُـثَـيْـنِ قَالَ مَا شِئْتَ فَاِنْ زِدْتَّ فَهُوَ خ বাকি অংশ পড়ুন...
৪৯ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দৃষ্টি বা নযর মুবারক نُوْرُ السَّعَادَةِ مُبَارَكٌ নূরুস সা‘আদাত মুবারক
৫০ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাথার তালু মুবারক نُوْرُ الشُّكُرِ مُبَارَكٌ নূরুশ শুকুর মুবারক
৫১ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জিহ্বা মুবারক نُوْرُ الْاِيْـمَانِ مُبَارَكٌ নূরুল ঈমান মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামে পাক উনার অসংখ্য স্থানে “গান-বাজনা” নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন। যেমন “সূরা লুকমান শরীফ” উনার ৬নং আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمِنَ النَّاسِ مَنْ يَشْتَرِي لَهْوَ الْحَدِيثِ لِيُضِلَّ عَنْ سَبِيلِ اللَّهِ بِغَيْرِ عِلْمٍ وَيَتَّخِذَهَا هُزُوًا أُولَئِكَ لَهُمْ عَذَابٌ مُهِينٌ
অর্থ: মানুষের মধ্যে কিছু লোক রয়েছে যারা لَهْوَ الْحَدِيثِ “লাহ্ওয়াল হাদীছ” খরীদ করে থাকে। যেন বিনা ইলিমে মানুষদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার পথ থেকে বিভ্রান্ত করে এবং উহাকে হাসি-ঠাট্টারূপে ব্যবহার করে। এদের জন্যে অপমানজনক শাস্তি রয়েছে।
অসুসরণীয় মুফাস্সিরীনে কিরাম রহমত বাকি অংশ পড়ুন...
মূলত: মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট পবিত্র ওহী মুবারক উনার মাধ্যমে নাযিলকৃত পূর্ণাঙ্গ মনোনীত জীবন ব্যবস্থাকে পবিত্র ইসলাম বলা হয়। আর যিনি পবিত্র ইসলাম উনাকে অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিকভাবে মেনে নেন উনাকে মুসলিম বলা হয়।
৬. دين (দ্বীন): শব্দটি একবচন, এর বহুবচন اديان আদইয়ান। দ্বীন শব্দটিও মাযহাব শব্দের সমার্থবোধক। মাযহাব শব্দটির মতোই দ্বীন উনার আভিধানিক অর্থ হচ্ছে- দ্বীন, আক্বীদাহ, ইসলাম, বিশ্বাস, ধার্ বাকি অংশ পড়ুন...
(গত পর্বের পর)
সেই রাত্রে ঐ কাজী সাহেব
স্বপ্নে দেখতেছে, সে জান্নাতে গেছে। জান্নাতে গিয়ে দেখতেছে সেখানে অনেকগুলি বড় বড়
বালাখানা তৈরী করা হচ্ছে। সেখানে নূরে
মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও আছেন। সেই
কাজী সাহেব জিজ্ঞাসা করতেছে এখানে কি করা হচ্ছে? এখানে বড় বড় জান্নাতী বালাখানা তৈরী করা হচ্ছে। কাদের জন্য? এটা মুসলমানদের জন্য। তখন
কাজী সাহেব সে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম উনার কাছে গেলো। গিয়ে বললো, ইয়া রসূলাল্লাহ! ইয়া হাব বাকি অংশ পড়ুন...
শাহযাদা সাইয়্যিদুনা তিনি মোর খুবই চেনা
আক্বা আমার, মাওলা আমার, দোজাহানের ঠিকানা!
খেয়ালের খেয়ায় চড়ে, স্বপ্নেরা শূন্যে উড়ে
খামখেয়ালির ভাবনাগুলো সত্যি করেন মাওলানা
খুব সকালের সৌরভে, হৃদয়ের অনুভবে
শিশিরের শুভ্র পরশে খুঁজে পাই ছিফত ছানা
ঘুম হারা এ দু’চোখে, অভাগার সুখে দুখে
কাছে টানেন, কাছে রাখেন, দূর করে দেন যাতনা
নিরাশার অন্ধকারে, হারালে বারেবারে
দু'হাতে খুব আগলে রাখেন, মুছে দেন অশ্রুকণা
রোজ একাকী সিজদাতে, মুনাজাতের কান্নাতে
নিবেদন জানাই সারাক্ষণ হতে চাই ইশকে ফানা
বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَنْ عَظَّمَ مَوْلِدِىْ وَهُوَ لَيْلَةُ اثْنَـىْ عَشَرَ مِنْ شَهْرِ رَبِيْعِ الْاَوَّلِ بِاتِّـخَاذِهٖ فِيْهَا طَعَامًا كُنْتُ لَهٗ شَفِيْعًا يَّوْمَ الْقِيَامَةِ
অর্থ: যে ব্যক্তি খাদ্য খাওয়ানোর মাধ্যমে, মেহমানদারী করার মাধ্যমে আমার মহাপবিত্র বরকতময় তাশরীফ মুবারক নেয়ার মহাসম্মানিত তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ (মহাসম্মানিত ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ) রাত্র মুবারক (ও দিবস মুবারক) উনাকে সম্মান করবেন, পালন করবেন আমি ক্বিয়াম বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَا تَحْسَبَنَّ الَّذِيْنَ قُتِلَوْا فِىْ سَبِيْلِ اللهِ اَمْوَاتًا بَلْ اَحْيَاءٌ عِنْدَ رَبِّهِمْ يَرْزُقُوْنَ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় যারা শহীদ হয়েছেন উনাদেরকে মৃত (বলা তো দূরের কথা) ধারণাও তোমরা করো না। বরং উনারা জীবিত এবং উনাদের খ্বালিক মালিক রব তায়ালা উনার তরফ থেকে উনারা রিযিকপ্রাপ্ত। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৬৯)
বাকি অংশ পড়ুন...
শাতিম রাজপাল:
১৯২৯ সালের ৩১ অক্টোবর গাজী ইলমুদ্দীনের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। তিনি এখন গাজী থেকে শহীদের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হয়েছেন। মিয়ানওয়ালিতে উনাকে দাফন করা হয় যদিও মুসলমানগণ উনার লাশকে লাহোরে দাফন করতে চেয়েছিলেন। ব্রিটিশ বেনিয়ারা ভয় পেয়েছিলো যে, এটা একধরনের উত্তেজনা তৈরি করবে যা হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা তৈরি করতে পারে। আল্লামা মুহম্মদ ইকবাল এবং মিয়া আবদুল আযীয লাশ লাহোরে নিয়ে যাওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেছিলেন।
এরপর তার দেহ কবর থেকে ১৫ দিন পর তুলে আনা হয়। কিন্তু লাশে কোনো পচন ধরেনি; বরং চাঁদের আলোর ন্যায় জ্বলজ্বল করছিলো। দুই বাকি অংশ পড়ুন...












