মহান আল্লাহ পাক তিনি ত্বাহারাত হাছিলকারীকে মুহব্বত করেন:
আর মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদেরকে মুহব্বত করেন, যাঁরা ত্বাহারাত বা পবিত্রতা হাছিল করতে পছন্দ করেন- যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
فِيْهِ رِجَالٌ يُّحِبُّوْنَ أَنْ يَّتَطَهَّرُوْا وَاللّٰهُ يُحِبُّ الْمُطَّهِّرِيْنَ
অর্থ: “সেখানে (মসজিদে কুবা শরীফে) এমন অনেক লোক আছেন, যাঁরা ত্বাহারাত বা পবিত্রতা হাছিল করতে পছন্দ করেন। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি ত্বাহারাত বা পবিত্রতা হাছিলকারীদেরকে মুহব্বত করেন”। (পবিত্র সূরা তাওবা শরীফ,পবিত্র আয়াত শরীফ ১০৮)
উক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল হলে মহাসম বাকি অংশ পড়ুন...
(দৃষ্টান্ত মুবারক- ৯)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীম শরীফ উপলক্ষে হযরত আবরাহাহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহা উনার কর্তৃক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক, গোলামী মুবারক উনার আনজাম মুবারক উনার কারণে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খুশি মুবারক প্রকাশ করেন
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
قَالَتْ حَضْرَتْ اَبْرَهَةُ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهَا فَحَاجَتِـىْ اِلَيْكِ اَنْ تُقْرِئِىْ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنِّـى السَّلَامَ وَتُعْلِمِيْهِ اَنِّـىْ قَدِ اتَّبَعْتُ دِيْنَهُ قَالَت ثُـمَّ لَطَفَتْ بِـ বাকি অংশ পড়ুন...
বুখারী শরীফ ও অন্যান্য কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
قَالَ حَضْرَتْ عُرْوَةُ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَسَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ اُمُّ الرَّضَاعَةِ اَلْاُوْلٰى عَلَيْهَا السَّلَامُ (حَضْرَتْ ثُوَيْبَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ) مَوْلَاةٌ لِاَبِىْ لَهَبٍ كَانَ اَبُوْ لَهَبٍ اَعْتَقَهَا فَاَرْضَعَتِ النَّبِىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَلَمَّا مَاتَ اَبُوْ لَهَبٍ اُرِيَهٗ بَعْضُ اَهْلِهٖ بِشَرِّ حِيْبَةٍ قَالَ لَهٗ مَاذَا لَقِيْتَ قَالَ اَبُوْ لَهَبٍ لَمْ اَلْقَ بَعْدَكُمْ غَيْرَ اَنِّىْ سُقِيْتُ فِىْ هٰذِهِ بِعَتَاقَتِىْ سَيِّدَتَنَا حَضْرَتْ اُمَّ الرَّضَاعَةِ اَلْاُوْلٰى عَلَيْهَا السَّلَامُ
অর্থ: “হযরত উরওয়াহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুর রদ্বা‘আহ্ আল ঊলা বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ছাত্রবৃন্দ:
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ছাত্র অগণিত হওয়াই স্বাভাবিক। উনাদের সংখ্যাও গণনা সম্ভব নয় এবং তালিকাও বর্ণনা সহজ নয়। যিনি লক্ষাধিক পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের হাফিয, চল্লিশ হাজার পবিত্র হাদীছ শরীফ সংকলিত হয়েছে এমন গ্রন্থের সংকলক উনার ছাত্র বিশ্বজুড়ে হওয়াই স্বাভাবিক। যার মজলিসে পাঁচ হাজার পর্যন্ত ছাত্র থাকতো। নিম্নে কয়েকজন নক্ষত্রতুল্য ছাত্রের নাম উল্লেখ করা হলো-
১. ইমাম মুহম্মদ বিন ইসমাঈল আল বুখারী রহমতুল্লাহি আলাই বাকি অংশ পড়ুন...
মহিলারা ঘরে অবস্থান করার সময় ক্বমীছ, ওড়না ও সেলোয়ার পরিধান করা সুন্নত। হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- হযরত মুহম্মদ বিন ক্বয়েস বিন মাখরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ-ছালিছাহ আলাইহাস সালাম তিনি প্রায় একথা বলতেন যে, আমি কি তোমাদেরকে এমন একটি সুমহান সংবাদ মুবারক দিব না? আমরা বলতাম হাঁ! তখন তিনি বলতেন, পর্যায়ক্রমে এক রাতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন আমার সম্মানিত হুজরা শরীফ মুবারকে তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করলেন, তখ বাকি অংশ পড়ুন...
বিজ্ঞানের প্রায় সমস্ত আবিষ্কারের নেপথ্যে রয়েছে মুসলমানদের অবদান। আর কাফিরদের তৈরি করা হয়েছে মুসলমানদের খিদমতের জন্য। যেখানে মুসলমানদের রচিত বিষয় থাকবে সেখানে মুসলমানদের বিষয় অনুসরণ করতে হবে। সময় এবং কাল গণনা মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশ। সেক্ষেত্রে মুসলমান রচিত আত তাক্বউইমুশ শামসী সন অবশ্যই অনুসরণীয়। বিধর্মীদের বিষয়গুলো পরিহার করা ঈমানী দায়িত্ব।
একজন মুসলমান মেয়েকে কখনো এই বলে সম্বোধন করা উচিত নয় যে “মেয়েটি বেশ লক্ষ্মী”। কারণ লক্ষ্মী হচ্ছে হিন্দুদের একটি দেবীর নাম। কিন্তু অনেক মুসলমান অজান্তেই এক দেবীর নাম উচ্চার বাকি অংশ পড়ুন...
আবার মুসলমানদের গরুর গোশত খাওয়ার বিপরীতে যদি হিন্দুদের শুকরের গোশত খাওয়ার প্রসঙ্গ আসে, তবে বলতে হয়- মুসলমানরা শুকরের গোশত খায় না, নাপাক হওয়ার কারণে, ঘৃণা থেকে। অপরদিকে হিন্দুরা গরুর গোশত খায় না, গরুকে দেবতা মনে করে, সম্মানের দিক থেকে। মুসলমানদের শুকর না খাওয়া এবং হিন্দুদের গরু না খাওয়া তাই এক মাপকাঠিতে কখনই মাপা যাবে না। দুটোর তুলনা করা এক ধরনের লজিকাল ফ্যালাসি বা কুযুক্তি। আবার মুসলমানরা যে কারণে শুকরের গোশত খায় না, সে একই কারণে কুকুরের গোশতও খায় না। কারণ উভয়টাই নাপাক। এখন মুসলমানদের বিরোধীতা করতে গিয়ে কি তবে হিন্দুরা কুকুরে বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
চাকমা শাসক যুদ্ধাপরাধী ত্রিদিব নিজেই তার অপকীর্তিগুলো স্বীকার করে বইও লিখেছে। সে তার বির্তকিত বই দা ডিপার্টেড মেলোডজ-তে লিখেছে, ১৯৭১ সালের ১৬ এপ্রিল সকালে সে (রাজা ত্রিদিব রায়) তার ভগ্নিপতি কর্নেল হিউম, ম্যাজিট্রেট মোনায়েম এবং আরো কয়েকজন রাজাকার নেতাসহ চট্টগ্রামের নতুন পাড়ায় অবস্থিত ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেন্টার-এর পাকিস্তানি কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করে। পাকিস্তানি হানাদারদের সঙ্গে আলোচনার পর সিদ্ধান্ত হয় যে ম্যাজিস্ট্রেট মোনায়েম এবং ত্রিদিবের সঙ্গে আসা আরো কয়েকজন বাঙালি ঢাকা থেকে আসা জুনিয়র অফিসার বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, দেশের কৃষি জমিতে উচ্চ ফলনশীল জাতের বীজ ব্যবহার করে বিভিন্ন রকম ফসলের চাষাবাদ করে চাষিরা। বিভিন্ন এনজিওসহ কীটনাশক উৎপাদনকারী কোম্পানীদের প্রচারনার ফাঁদে পড়ে দেখা যায় দেশের কৃষকের ফলন বাড়াতে মাত্রাতিরিক্ত সার ও উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন কীটনাশক ব্যবহার করে। ফলে ঝুঁকির মুখে পড়ছে দেশের কৃষি। বিশেষ করে উপকূলীয় এলাকার কৃষকরাই কীটনাশক ব্যবহারে বেশি ঝুঁকে পড়েছেন বলে জানা গেছে। তবে কী পরিমাণ মাটি ও পরিবেশের ক্ষতি হয়েছে তার সঠিক কোনো পরিসংখ্যান পাওয়া যায়নি। এক্ষেত্রে এখনই সরকারকে কার্যকরী বাকি অংশ পড়ুন...












