হযরত আমর বিন জামূহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি ছিলেন শারীরিকভাবে পঙ্গু। চলাচলের ক্ষেত্রে এক পা ছিলো মাজুর। উনার ছিল চারজন নওজোয়ান পুত্র। উনারা সব সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে জিহাদে শরীক হতেন এবং বীর মুজাহিদের ন্যায় কাফির-মুশরিকদের বিনাশে ঈমানদীপ্ত বীরত্ব প্রকাশ করতেন।
ঐতিহাসিক উহুদ জিহাদের জন্য যখন প্রস্তুতি শুরু হলো, তখন হযরত আমর বিন জামূহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সেই জিহাদে অংশগ্রহণ করার জন্য ব্যাকুল হয়ে উঠলেন। বয়স এবং মাজুরতার কারণে উনার পুত্রগণ উনাক বাকি অংশ পড়ুন...
অনেকেই দ্রুত ওজন কমানোর জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েন। না খেয়ে বা খুব কম খেয়ে ওজন কমাতে চান। এ জন্য অনেকে শর্করা ও চর্বি বাদ দেন। এসব প্রক্রিয়ায় ওজন কমাতে গিয়ে অনেকে শারীরিক নানা সমস্যায় ভোগেন। একসময় বাধ্য হয়ে এসব প্রক্রিয়া বাদ দিতে হয়। এতে ওজন আগের মতোই বেড়ে যায়। তাই ওজন কমাতে তাড়াহুড়া করা যাবে না। ধীরে ধীরে ওজন কমাতে সঠিক ও কার্যকর প্রক্রিয়া জানতে হবে। কমিয়ে আনা ওজন কীভাবে দীর্ঘদিন ধরে রাখা যায়, সেই বিষয়ে নজর দিতে হবে।
যে বিষয়গুলি মনে রাখতে হবে-
● দ্রুত ওজন কমানোর সময় শরীরের লিন মাসল খুব দ্রুত ক্ষয় হয়। এ পেশি শক্তি ক্ষয়ে ও জমে থাকা চ বাকি অংশ পড়ুন...
উনার আসল নাম মুবারক লুবাবা কুবরা, পিতা আল-হারিছ বিন হাযান বিন বুজাইর, বনু হিলাল গোত্রের মহিলা ছাহাবী, ৬ জন বিখ্যাত ব্যক্তিত্বের মাতা, উম্মুল ফদ্বল উপনামেই তিনি সমধিক পরিচিতা। তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার চাচা খতিমুল মুহাজিরীন হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম উনার আহলিয়া বা স্ত্রী। তিনি হিজরতের পূর্বে দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেন। ইবনে সা’দের মতে তিনি হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম উনার পর ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। এতে প্রতীয়মান হয় যে, ইসলাম গ্রহণকারী মহিলাদের মধ্যে তিনি প বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। যার বাস্তবতা দেখতে পাই আমাদের দেশেও। এদেশ থেকে ইসলামী অনুশাসন, তাহযীব-তামাদ্দুন উঠিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে কোনঠাসা করার লক্ষ্যে এই কাফির গোষ্ঠী কখনো মিডিয়াকে, কখনো শাসক শ্রেণীকে এবং কখনো আদালতকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে। এমনকি শাসক শ্রেণী কোন বিষয়ে সম্মত না হলে, আনুগত্যতা না দেখালে তাদের পরিবর্তনেও সা¤্রাজ্যবাদীরা দেশের আদালতকে ব্যবহার করছে।
তাই, বর্ত বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
এমতাবস্থায় কাট্টা মুনাফিক উবাই বিন সুলূলসহ কতিপয় নাফরমান তথা কাট্টা মুনাফিক ওয়াদীয়া মালিক ইবনে কাওকাল, সুওয়াইদ, দাইস প্রমুখরা বানূ নাযীর গোত্রকে এই মর্মে বার্তা পাঠালো যে, হে ইহুদীরা! তোমরা অবিচল থাকো এবং প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ফিরে দাঁড়াও। আমরা কিছুতেই তোমাদের পরিহার করবো না। তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হলে আমরা তোমাদেরকে সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা করবো। তোমাদের বহিষ্কার করা হলে আমরা তোমাদের সাথে বের হয়ে যাবো। সে মতে বানূ নাযীর তাদের সাহায্যের অপেক্ষায় থাকলো। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা কোন সাহায্য করতে পারল বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ إِن كُنتُمْ تُحِبُّونَ اللّهَ فَاتَّبِعُونِي يُحْبِبْكُمُ اللّهُ وَيَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوبَكُمْ وَاللّهُ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
অর্থ: “আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, যদি তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে মুহব্বত করো বা মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত হাছিল করতে চাও, তবে তোমরা আমার অনুসরণ করো। তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে মুহব্বত করবেন এবং তোমাদের গুনাহখতা ক্ষমা করে দিবেন। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যধিক ক্ষমাশীল ও দয়ালু। ” (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ: বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস অন্যান্য মাসগুলোর মধ্যে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ মাস। এ মাসের বহুবিধ তাৎপর্য রয়েছে। হিজরী মাসের দশম মাস পবিত্র শাওওয়াল শরীফ। এই মাস পবিত্র হজ্ব উনার তিনটি মাসের (শাওওয়াল, যিলক্বদ, যিলহজ্ব) অন্তর্ভুক্ত। এ মাসের প্রথম তারিখ পবিত্র ঈদুল ফিতর উনার দিন। পহেলা শাওওয়াল শরীফ অর্থাৎ পবিত্র ঈদুল ফিতর ছুবহে ছাদিকের সময় ছদক্বাতুল ফিতর ওয়াজিব হয়, তবে এ ছদক্বা বা ফিতরা পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাসের মধ্যে আদায় করা উত্তম এবং অধিক ফযীলত লাভের কারণ। পবিত্র ঈদুল ফিতর উনার দিনে পবিত্র ঈদের নামায আদায় করা ওয়াজিব। এই মাস বিভিন বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি বেইলি রোডে রেস্তোরায় আগুন ধরার পর অনেকে বলেছে, এক ভবনে এত এত রেস্তোরা, বিশাল ঝুঁকি ইত্যাদি। সুতরাং এর বিরুদ্ধে অভিযান করে রেস্তোরা কমাতে হবে, ঝুঁকি কমাতে হবে।
আসলে এ ধরনের কথা আমার কাছে মূল্যহীন মনে হয়। রাজধানী ঢাকায় কেন সবকিছুর এত ঠাসাঠাসি, কেন এক ভবনে এতগুলো রেস্তোরা করতে হলো, এই কথার উত্তর খোঁজা না পর্যন্ত এই সমস্যার কোন সমাধান হবে না।
আসলে যে কোন কিছু সৃষ্টির কারণ চাহিদা। চাহিদার কারণেই যোগান এসেছে, মানে রাজধানীবাসীর চাহিদা থেকেই এত রেস্তোরা তৈরী হয়েছে। যেহেতু রাজধানী ঢাকাতেই সবকিছুই ঠাসাঠাসি, তাই রেস্তোরাগু বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
ভাত বিশ্বজুড়েই জনপ্রিয় একটি খাদ্য। কিন্তু অনেকেরই জানা নেই, এই ভাতও সুন্নতী খাবারের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
ভাত সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, দুনিয়াতে শ্রেষ্ঠ খাবার হচ্ছে গোশত এরপর ভাত। (আল মাকাসিদুল হাসানা, লেখক- বিখ্যাত মুহাদ্দিছ ইমাম সাখাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি) (তিব্বুন নববী ৭৩৫ পৃষ্ঠা, হাদীছ শরীফ নং ৮৪৯, লেখক: হাফিজুল হাদীছ আবু নুয়াইম আছবাহানী রহমতুল্লাহি আলাইহি)
‘কিতাবুল বারাকাতে’ নূরে মু বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সিলেট বিভাগীয় মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার এসসি জুয়েল জানান, সিলেটে মুক্তিযোদ্ধাদের নির্যাতন ও সম্পত্তি লুটপাটই ছিল ফরিদ উদ্দিনের কাজ। তবে সিলেটের চেয়ে কানাইঘাটেই সে বেশি ধ্বংসাত্মক কর্মকা- চালিয়েছিলো।
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, মুুক্তিযুদ্ধের মাঝামাঝি সময়ে কানাইঘাটের চতুল ইউনিয়নের মালিগ্রাম এলাকায় সবচেয়ে বেশি হত্যাকা- সংঘটিত হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধের অগ্নিঝরা দিনে পাকী বাহিনীর ক্যাপ্টেন বশারত শান্তিকমিটি ও আল-বাদর বাহিনীর সহযোগিতায় দেশপ্রেমিক আবদুল কাদির, আবদুল ওয় বাকি অংশ পড়ুন...












