আমরা কম বেশি সবাই প্রতিনিয়ত মুরগির গোশত খেয়ে থাকি, কিন্তু আমরা হয়তো ৯৯% মানুষ -ই- জানিনা, মুরগির গোশত যে সম্মানিত সুন্নতী খাবার, যা স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি গ্রহণ করেছেন এবং খেয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
মুরগির গোশত খাওয়া যে সম্মানিত সুন্নত মুবারক, এই সম্পর্কে অনেক পবিত্র হাদীছ শরীফ রয়েছে। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে
عَنْ حَضْرَتْ زَهْدَمٍ الْجَرْمِيِّ رَضِيَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ دَخَلْتُ عَلَى حَضْرَتْ أَبِي مُوسَى رَضِيَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْهُ وَهُوَ يَأْكُلُ دَجَاجًا فَقَالَ ادْنُ فَكُلْ فَإِنِّي رَأَيْتُ رَسُول বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে রকম মহাসম্মানিত কোর্তা বা ক্বামীছ মুবারক পরিধান করেছেন, সেই মহাসম্মানিত কোর্তা বা ক্বামীছ মুবারককে সুন্নতী কোর্তা বলা হয়।
সুন্নতী কোর্তা লম্বায় “নিছফে সাক্ব” অর্থাৎ হাঁটু ও গিরার মাঝামাঝি হবে। এবং কোনাবন্ধ ও গোল হতে হবে। কোনা ফাঁড়া হতে পারবে না। কারণ কোনা ফাঁড়া পাঞ্জাবী বা কোর্তা সুন্নত নয় ।
ফতওয়ার কিতাবে উল্লেখ রয়েছে, কোনা বন্ধ তথা গোল ক্বামীছ বা কোর্তা পরিধান করা খাছ সুন্নত মুবারক। এর ব্যতিক্রম সুন্নত মুবারকের অন্তর্ভুক্ত নয় । কোর্তা সূতী কাপ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
১৬ ডিসেম্বরের পর ৩৫০, নাখালপাড়ায় আশরাফুজ্জামান যে বাড়িতে থাকতো, সেখান থেকে তার ব্যক্তিগত ডায়েরিটি উদ্ধার করা সম্ভব হয়।
ডায়েরির আরেকটি পৃষ্ঠায় ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের ষোলজন দালাল অধ্যাপকের নাম। এছাড়াও ছিল বুদ্ধিজীবী হত্যা পরিকল্পনার অপারেশন ইনচার্জ চৌধুরী মঈনুদ্দিন, আল-বাদর কেন্দ্রীয় কমান্ডের সদস্য শওকত ইমরান ও ঢাকার আল-বাদর বাহিনীর প্রধান শামসুল হকের নাম। ডায়েরিতে নিহত বুদ্ধিজীবী ছাড়াও বহু বাঙালির নাম-ঠিকানা লেখা ছিল। এদের সবাই আল-বাদর বাহিনীর হাতে নিহত হয়েছিলো। এক টুকরো কাগজে তৎকালীন পাকিস্তান জুট বো বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অত্যন্ত প্রিয় পানীয় মুবারক হচ্ছে নাবীয। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাঝে বর্ণিত আছে, উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য সকালে নাবীয তৈরি করতেন। যখন রাত হতো তিনি তা পান করতেন। অতঃপর তিনি রাতে নাবীয তৈরি করতেন। যখন সকাল হতো তিনি তা পান করতেন। সুবহানাল্লাহ!
উপকারিতা: হাড় ও পেশীর ব্যাথা উপশম করে, শক্তিবর্ধক, পাকস্থলির এসিডিট বাকি অংশ পড়ুন...
সারাদিন রোযা রেখে ইফতারী রোযাদারদের জন্য অধীর আগ্রহ এবং খুশির বিষয়। সাধারণভাবে প্রত্যেক রোযাদারই চায় ইফতারীতে একটু ভালো খেতে। তবে ইফতারীতে অধিকাংশ রোযাদারই মুখরোচক ইফতারী পছন্দ করে। কিন্তু দুঃখজনক হলো যে- এসব মুখরোচক খাবারের সবটুকুই মারাত্মকভাবে স্বাস্থ্যনিকর ও ভেজালযুক্ত।
ইফতারীতে হরেক রকম রং ব্যবহার করা হয়। ইফতারীর প্রায় সবগুলো সামগ্রী যেমন পেঁয়াজু, ছোলা, আলুর চপ, গোশতের চপ, কাবাব, কাটলেট, তেহারি, হালিম, জিলিপি, বিভিন্ন সিরাপ বা পাউডার দিয়ে ঘরে তৈরি শরবত, বাজারে বিক্রিত প্যাকেটজাত হরেক নামের তথাকথিত আমের বা কমলার রস ইত্ বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক ফরমান- মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শন সম্বলিত দিবস মুবারকগুলোকে স্মরণ করিয়ে দিন সমন্ত কায়িনাতকে। নিশ্চয়ই এর মধ্যে ধৈর্যশীল ও শোকরগোজার বান্দা-বান্দীদের জন্য ইবরত ও নছীহত রয়েছে।” (প বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার অনুসরণ করো।” মহান আল্লাহ পাক তিনি অন্যত্র ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার সম্মানিত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ, হুয বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সুমহান ১১ই রমাদ্বান শরীফ হচ্ছেন বেহেশতী মেহমান, আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত বাকি অংশ পড়ুন...
ফসলের ক্ষেতে হামলে পড়া ৬০ লাখ লাল ঠোঁটের কোয়েলিয়া পাখিকে হত্যা করতে একটি অভিযান শুরু করেছে কেনিয়ার সরকার। বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলছেন, এতে করে পাখি ও অপর প্রজাতি অনাকাক্সিক্ষত পরিণতির শিকার হবে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এ খবর জানিয়েছে।
হর্ন অব আফ্রিকা অঞ্চলে টানা খরার কারণে ঘাসের পরিমাণ কমে গেছে। কোয়েলিয়া পাখির খাদ্যের প্রধান উৎস এই ঘাসের চারা। ফলে পাখিগুলো শস্যক্ষেতে হামলা চালাচ্ছে। এতে হুমকিতে পড়েছে ২ হাজার একর জমির ধান। ইতোমধ্যে পাখিগুলো ৩০০ একর জমির ধান নষ্ট করেছে।
জাতিসংঘের কৃষি ও খাদ্য সংস্থার তথ্য অনুসা বাকি অংশ পড়ুন...
দিনে কয়েকবার প্রায় সবার বাসাতেই চা বানানো হয়ে থাকে। বানানোর পর অবশিষ্ট চা পাতা সবাই ফেলে দেই। অনেকেই জানি না এটি খুব সহজে রান্নাঘরের বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা যায়।
রান্না থেকে শুরু করে পরিষ্কার করা পর্যন্ত বিভিন্ন কাজে এই অবশিষ্ট চা পাতা ব্যবহার করা যায়। কীভাবে ব্যবহার করতে পারেন চা বানানোর পর অবশিষ্ট চা পাতা। য়েমন:
সালাদে ব্যবহার করা:
এটি শুনে আপনার অদ্ভুত লাগতে পারে কিন্তু অনেকেই সালাদের সাথে চা পাতা মিশিয়ে খায়। তবে যেদিন চা বানানো হয়েছে সে দিনের অবশিষ্ট চা পাতাই ব্যবহার করতে হবে। ভেজা বা শুকনো দুই ধরেনের চা পাতাই ব্যবহার বাকি অংশ পড়ুন...
রোযায় ইফতারের টেবিলে জনপ্রিয় খাবারের মধ্যে অন্যতম হলো পিঁয়াজু। সারা বছরের তুলনায় রমাদ্বান শরীফ মাসে প্রতিদিন ইফতারে খাওয়া হয় পিঁয়াজু। কিন্তু অনেক সময় পিঁয়াজু মনমত মচমচে হয় না। আর মচমচে হলেও ঠা-া হবার সাথে সাথে শক্ত হয়ে যায়। তাই জানুন, পিঁয়াজু মচমচে তৈরি করার গোপন তিন ফর্মুলা।
- মচমচে পিঁয়াজু তৈরি প্রথম গোপন বিষয়টি হলো সম পরিমাণ মুগ, মসুর আর বুটের ডাল নিতে হবে। সারারাত এই ডাল পানিতে ভিজিয়ে রাখুন ও সকালে পানি ছেঁকে বেটে নিন। তবে একদম মিহি করে বাটবেন না, একটু শক্ত রেখে দিন। সব রকম ডালের মিশ্রণ পিঁয়াজু সুস্বাদু করতে সাহায্য করবে, অ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
বিরিয়ানি-কোরমার মতো অনেক পদই জাফরানের ছোঁয়ায় বিশেষ রঙ ও সুঘ্রাণে বাড়তি মাত্রা পায়। অত্যন্ত দামী সেই উপকরণের ভবিষ্যৎ পানিবায়ু পরিবর্তনের কারণে হুমকির মুখে পড়েছে।
কাশ্মীরের পাম্পোর গোটা বিশ্বে জাফরানের শহর হিসেবে পরিচিত। যতদূর চোখ যায়, উজ্জ্বল বেগুনি রঙয়ের সম্ভার। সেখানে ‘জাফরান ক্রোকাস’ বা আঁশ প্রায় ৩০ হাজার পরিবারের আয়ের উৎস। বহু প্রজন্ম থেকে সেই ঐতিহ্য চলে আসছে।
ফিরোজ আহমাদের পরিবারও সেই কাজ করে। শরৎকালে ক্রোকাস ফসল তোলার সময় তার ছোট মেয়েও সাহায্য করে। ফিরোজও নিজের বাবা-মাকে সেই কাজে সাহায্য করতেন। ক বাকি অংশ পড়ুন...












