মূলতঃ প্রথম যুগে নামাযসহ সকল অনুষ্ঠানাদিতে মহিলাদের উপস্থিত হওয়ার মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল তা’লীম গ্রহণ করা। তদুপরি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং উপস্থিত ছিলেন এবং সে সময় ফিতনার আশঙ্কা কল্পনাও করা যায় না। তথাপি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহিলাদেরকে সুসজ্জিতভাবে, সুগন্ধি ব্যবহার করে মসজিদে যেতে নিষেধ করেন এবং তিনি আরো বলেন, “সুগন্ধি ব্যবহারকারিণী মহিলা বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানদের জন্য একটা বড় সমস্যা হচ্ছে, মুসলিম নামধারী কিছু আলেম তারা বিভিন্ন ফতওয়া দিয়ে মুসলমানদের জ্ঞান চর্চাকে সীমাবদ্ধ করে দিয়েছে। এটা মুসলমানদের জন্য একটা বড় ক্ষতি। যেমন- মুসলমানদের জন্য একটা আবশ্যিক জ্ঞান হলো আত্মশুদ্ধি বা তাসাউফ চর্চার জ্ঞান। এই জ্ঞান অর্জনের জন্য একজন শায়েখ বা পীর সাহেবের কাছে বাইয়াত হতে হয়। কিন্তু একটি মহল তাসাউফ চর্চার বিরুদ্ধে ফতওয়া দিয়ে মুসলমানদের বিরাট জ্ঞানশূণ্য করে রেখেছে।
আবার দ্বীনি জ্ঞান বলতে শুধু নামায, রোযা, হজ্জ, যাকাত অর্থাৎ প্রাথমিক বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। কিন্তু সমাজ কিভাবে চ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হবার পর থেকে শিবিরের আল-বাদর রাজাকাররা ইতোমধ্যে বহুবার তাদের মজ্জাগত নৃশংসতার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে। সাপ্তাহিক বিচিত্রার (১৪ বর্ষ ৪২ সংখ্যা, ১৪ মার্চ, ১৯৮৬, পৃ-২৩) প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ১৯৭৫ সালের পর কোনো এক সময়ে গো’আযমের নেতৃত্বে এবং অন্যান্য জামাতী নেতার তত্ত্বাবধানে এই আর্মস ক্যাডার বাহিনী গঠিত হয়। এর নামকরণ করা হয়েছে ‘মোমেনীন সালেহীন’। এই সালেহীনের ট্রেনিং দেয়া হয় ঝিনাইদহ ও নাটোর এলাকায়। নড়াইলের আল-বাদর কমান্ডার সোলায়মান নামে এক জামাতী পরিচালনা করে এই ট্রেনিং। ইতঃপূর্বে এই সশস্ত্র বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
হাদীছ শরীফে বর্ণিত আছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দু’ফিতা বিশিষ্ট চামড়ার স্যান্ডেল বা না’লাইন শরীফ পরিধান করতেন। সুবহানাল্লাহ! যা খয়েরী রংয়ের হওয়াও সুন্নত।
অবলুপ্ত হয়ে যাওয়া এ সকল সুন্নত সমূহকে পুনরায় জিন্দা করে জারি করার ব্যবস্থা করেছেন এবং করে যাচ্ছেন রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম আলাইহিস সালাম তিনি। সুবহানাল্লাহ! আর এ জন্যই উনারই মুবারক পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে “আন্তর্জাতিক পবিত্র সু বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে ইদানীং বাচ্চাদের হাঁপানি অনেক বেড়ে গেছে। বাচ্চাদের কোমল পানীয়ে ব্যবহৃত আরেকটি অনুমোদিত হলুদ রং ইয়েলো-৭-জি’সহ বিভিন্ন খাদ্য ও পানীয়ে ব্যবহৃত রংগুলো এজন্য প্রধানত দায়ী। বিজ্ঞানীরা বাচ্চাদের হার্টের অসুখের সাথেও এখন এসব রং এর সম্ভাব্য সম্পর্ক খতিয়ে দেখছে। অথচ দুঃখের কথা হচ্ছে যে, আমাদের দেশে বাচ্চাদের খাদ্য ও পানীয়গুলোতেই রং বেশি বেশি ব্যবহার করা হচ্ছে। এগুলো খেয়ে কত বাচ্চা যে ভয়ঙ্কর ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, সরকার তার কোনো নজরদারী করছে না, দায়ভার নিচ্ছে না।
আমাদের বাজারে ভারতীয় অজস্র কোম্পানির পাশাপাশি আইসিআই, বায়ার, বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে “এ উম্মতের শেষ সম্প্রদায় প্রথম যুগের মতো। অর্থাৎ হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মাঝে অনন্য ব্যক্তিত্ব, মহামহিম, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আযম, সাইয়্যিদুনা হ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরতুল আল্লামা হাফিয আবূ বকর ইবনে আবী শায়বাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ছহীহ সনদ সহকারে বর্ণনা করেছেন- “হযরত আফফান রহমতুল্লাহি আলাইহি বাকি অংশ পড়ুন...
খতম তারাবীহ পড়িয়ে উজরত গ্রহণ করা জায়িয
দেওবন্দীদের অনেক কিতাবেই তারা ফতওয়া দিয়েছে- “পবিত্র তারাবীহ উনার নামায বা অন্যান্য সময়ে পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করে উজরত বা পারিশ্রমিক গ্রহণ করা হারাম। নাঊযুবিল্লাহ!
মূলতঃ পবিত্র কুরআন শরীফ খতম বা তিলাওয়াত করে উজরত গ্রহণ করা সম্পর্কিত দেওবন্দীদের উক্ত ফতওয়া অসম্পূর্ণ ও অশুদ্ধ। কারণ উজরত গ্রহণ করা শর্ত সাপেক্ষে জায়িয, আবার শর্ত সাপেক্ষে নাজায়িয। অর্থাৎ সময় অথবা স্থান নির্ধারণ করে দেয়া হলে ইমামতী, শিক্ষকতা, হজ্জের মাসয়ালা-মাসায়িল ও পবিত্র কুরআন শরীফ শিক্ষা দিয়ে খতম বা তিলাওয়াত করে উজরত বাকি অংশ পড়ুন...












