মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার পবিত্র সূরা ইউনুস শরীফ উনার ৫৭-৫৮ আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
يَا أَيُّهَا النَّاسُ قَدْ جَاءتْكُم مَّوْعِظَةٌ مِّن رَّبِّكُمْ وَشِفَاء لِّمَا فِي الصُّدُورِ وَهُدًى وَرَحْمَةٌ لِّلْمُؤْمِنِينَ .قُلْ بِفَضْلِ اللّهِ وَبِرَحْمَتِهِ فَبِذَلِكَ فَلْيَفْرَحُواْ هُوَ خَيْرٌ مِّمَّا يَجْمَعُونَ
অর্থ: “হে মানবজাতি! অবশ্যই মহান আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে তোমাদের নিকট এসেছেন মহান নছিহতকারী, অন্তরের পরিশুদ্ধতাদানকারী, হিদায়েত দানকারী ও ঈমানদারদের জন্য রহমত দানকারী। (ইয়া হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলে দিন, তারা যে মহান আল্লাহ তায় বাকি অংশ পড়ুন...
কবি হযরত ফরযদক রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি মুহব্বত প্রকাশের একটি ঈমানদীপ্ত ঘটনা
হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম ইমাম, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুর রবি’ ইমাম যাইনুল আবেদীন আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র আশূরা শরীফ-এ সংঘটিত কারবালার মর্মান্তিক ঘটনায় একমাত্র জীবিত পুরুষ ব্যক্তিত্ব। যাঁর মুবারক উসীলায় হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সিলসিলা আজও সমুজ্জ্বল হয়ে আছে।
উনার সুমহান ব্যক্তিত্বের তেজোদীপ্ত প্রভাব সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছে- একদা তৎকালীন খলীফা বাকি অংশ পড়ুন...
সবারই উচিত সঠিক খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত ঘুম, রুটিন অনুসারে দৈনন্দিন কাজের প্রতি যতœশীল থাকা। আর তাই রোজার মাসের সুস্থ থাকতে মেনে চলতে হবে কিছু বিষয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক বিষয়গুলো-
পর্যাপ্ত পানি পান :
রোজায় লম্বা একটা সময় না খেয়ে থাকতে হয়। এছাড়া গরমে ঘামে শরীর থেকে অনেক পানি বের হয়ে যায়। তাই এ সময় ডিহাইড্রেশন রোধ করতে ইফতারের পর থেকে সাহরি পর্যন্ত প্রচুর পানি পান করা উচিত। এছাড়া সারাদিন হাইড্রেশনের মাত্রা বজায় রাখতে ইফতারের পর থেকে সাহরির সময় পর্যন্ত তরমুজ, শসা এবং স্যুপের মতো হাইড্রেটিং খাবার খাওয়া উচিত।
স্বাস্থ্যকর খাদ্ বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا اذْكُرُوا نِعْمَتَ اللهِ عَلَيْكُمْ إِذْ هَمَّ قَوْمٌ أَن يَّبْسُطُوْا إِلَيْكُمْ أَيْدِيَهُمْ فَكَفَّ أَيْدِيَهُمْ عَنْكُمْ ۖ وَاتَّقُوا اللهَ ۚ وَعَلَى اللهِ فَلْيَتَوَكَّلِ الْمُؤْمِنُونَ.
অর্থ: “হে ঈমানদারগণ! আপনাদের প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার বেমেছাল নিয়ামত তথা অনুগ্রহ মুবারকের কথা স্মরণ করুন যখন এক সম্প্রদায় আপনাদের বিরুদ্ধে হস্ত উত্তোলন করতে চেয়েছিল, তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদের হাত সংযত করেছিলেন; সুতরাং তোমরা একমাত্র মহান আল্লাহ পাক উনাকেই ভয় করো। আ বাকি অংশ পড়ুন...
মাটির ঘড়া-মাটির পাত্র বা মাটির পানির পাত্র মুবারক
অনেক ক্ষেত্রে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মাটির পাত্র বা মাটির পানির পাত্র মুবারক ব্যবহার করেছেন বলে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণনা পাওয়া যায়। অর্থাৎ মাটির পাত্রে খাদ্য খাওয়া ও পানীয় পান করা মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত।
মাটির পাত্র ব্যবহার সম্পর্কে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَت سَهْلَ بْنَ سَعْدٍ رضي الله عنه أَنَّ أَبَا أُسَيْدٍ السَّاعِدِيَّ رضي الله عنه دَعَا النَّبِيّ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নড়াইলের কুখ্যাত রাজাকার, আল-বাদর, আল-শামস, তৎকালীন মহকুমা পিস কমিটির চেয়ারম্যান, ধর্মব্যবসায়ী জামাতে মওদুদীর সাবেক নেতা মালানা সোলায়মানের নাম মনে পড়লে এখনো মুক্তিযোদ্ধা ও প্রবীণ ব্যক্তিদের গা শিউরে উঠে। আর এই হিংস্র হায়েনার একান্ত সহযোগী ছিল ডাক্তার আবুল। এদের নির্দেশে ১৯৭১ সালে নড়াইলে জল্লাদ ওমর, মোমরেজ ও ফারুক এই তিন জন প্রায় আড়াই হাজার স্বাধীনতাকামী দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষকে ধরে নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে কাল্পনিক অভিযোগ এনে বর্তমান জজ কোর্টের পাশে বটগাছের নিচেই তৎকালীন লঞ্চঘাটের প্লাটুনের বাকি অংশ পড়ুন...
জাতীয় শিক্ষাক্রমের রূপরেখা দেখলে মনে হয় অনেকটাই তড়িঘড়ি করে প্রস্তুত করা হয়েছে। বিভিন্ন দেশের কম্পিটেন্সি বেইজড এডুকেশন অনুসরণ করতে গিয়ে, সেই বিষয়টির আলোকপাতই করা হয় দুর্বোধ্যভাবে, যা শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের কাছে সহজে পৌঁছাবে না। যেমন কম্পিটেন্সি-বেইজড এডুকেশনকে যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষাক্রম বলা হচ্ছে, অথচ এটি হবে শিক্ষার্থীদের পারদর্শিতামূলক শিক্ষাব্যবস্থা। অর্থাৎ একজন শিক্ষার্থী ক্লাসে কতটা জানল, ক্লাসেই কতটা রেসপন্সড করল, তা বোঝাতে ‘যোগ্যতা’ শব্দটি বেমানান বটে।
শুধু তা-ই নয়, পুরো রূপরেখায় বেশ জটিল ভাষায় ভাষান্তর ক বাকি অংশ পড়ুন...












