পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস:
যদি আকাশ মেঘলা থাকে, তাহলে সম্মানিত রমাদ্বান শরীফ মাসে শুধু একজন পুরুষ বা একজন মহিলা চাঁদ দেখলেই যথেষ্ট হবে। আর যদি আকাশ পরিষ্কার থাকে তাহলে বহুসংখ্যক লোক চাঁদ দেখা আবশ্যক।
এ প্রসঙ্গে কিতাবে বর্ণিত রয়েছে-
وَإِذَا كَانَ بِالسَّمَاءِ عِلَّةٌ قَبِلَ الْإِمَامُ شَهَادَةَ الْوَاحِدِ الْعَدْلِ فِي رُؤْيَةِ الْـهِلَالِ رَجُلًا كَانَ أَوْ اِمْرَأَةً حُرًّا كَانَ أَوْ عَبْدًا.
অর্থ: আর যখন আকাশে কোন ত্রুটি থাকবে অর্থাৎ আকাশ যখন মেঘলা থাকবে, তখন ইমাম সম্মানিত রমাদ্বান শরীফ মাসের চাঁদ দেখার ক্ষেত্রে একজন ন্যায় পরায়ণ ব্যক্তির সাক্ষি গ্রহণ করবেন, হোক সেই ব্য বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্ব প্রকাশিতের পর
এর মধ্যে অনেক ইবরত-নছীহত রয়েছে। একদিক থেকে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারকের আঞ্জাম দেয়া ফরয-ওয়াজিব। আরেকদিক থেকে উনারা চিন্তিত। মহান আল্লাহ পাক তিনি বরদাশ্ত করলেন না। উনারা চিন্তিত থাকবেন এটা কি করে হতে পারে। উনাদেরকে চিন্তা মুক্ত করতে হবে সেজন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বয়ং হাদিয়া পাঠিয়ে দিলেন। সুবহানাল্লাহ! বিষয়টা কিন্তু খুব সূক্ষ্ম বিষয়। এর মধ্যে অনেক, লক্ষ-কোটি ইবরত নছীহত রয়েছে এবং উনারা য বাকি অংশ পড়ুন...
‘اِسْتَـوٰى’ (ইস্তাওয়া) শব্দরে হাক্বীক্বী র্অথ মুবারক
‘اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দের অর্থ কি হবে সৃষ্টির কারো জানা ছিলো না, কুল-কায়িনাতের কারো জানা ছিলো না। প্রায় সাড়ে ১৪০০ বছর অতিবাহিত হয়েছে কেউ اِسْتَـوٰى (ইস্তাওয়া) শব্দের অর্থ কি হবে, এটা ফায়ছালা দিতে পারেনি। এই সুদীর্ঘ বছর পর মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের পক্ষ থেকে বিশেষভাবে ইলিম মুবারক প্রাপ্ত হয়ে আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায় বাকি অংশ পড়ুন...
গুনাহ থেকে নিজেকে হিফাযত করার পুরষ্কার
হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যে সবচেয়ে খুবসুরত ছিলেন হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালাম। আর হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমাতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের মধ্যে খুবসুরত ছিলেন হযরত ইউসুফ ইবনে হুসাইন রয়ী রহমাতুল্লাহি আলাইহি।
তিনি একবার এক কাফেলার সাথে সফরে বের হলেন। পথিমধ্যে রাত হয়ে যাওয়ায় এক গোত্র প্রধানের বাড়িতে উঠলেন। সেই গোত্র প্রধানের এক মেয়ে ছিল। সে হযরত ইউসুফ ইবনে হুসাইন রয়ী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনাকে দেখে মুগ্ধ হলো এবং উনাকে অনৈতিক কাজের প্রস্তাব দিলো। পাপ থেকে বাঁচার জন্য হযরত ইউসুফ ইব বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পেয়ে খুশি প্রকাশ করা
( পূর্বে প্রকাশের পর )
এখানে বলা হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উপস্থিত বা সাক্ষ্যদাতা, যারা খুশি প্রকাশের লক্ষ্যে উনার দিকে রুজু হয় তাদের জন্য তিনি সুসংবাদ প্রদান করেন আর যারা রুজু হয় না তাদেরকে ভয় প্রদর্শন বা সতর্ক করেন। তারা (বান্দারা) যেন মহান আল্লাহ পাক উনাকে বিশ্বাস করার সাথে সাথে উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকেও বিশ্বাস করে বাকি অংশ পড়ুন...
৫. হযরত আওলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের সাথে আদব:
এ প্রসঙ্গে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَاتَّبِعْ سَبِيلَ مَنْ أَنَابَ إِلَيَّ
অর্থ: “যে ব্যক্তি আমার প্রতি রুজু হয়েছেন উনাকে অনুসরণ করো।” (পবিত্র সূরা লুক্বমান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৫)
পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ عَادَ لِيْ وَلِيًّا فَقَدْ آذَنْتُهٗ بِالحَرْبِ
অর্থ: “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, খালিক্ব মালিক রব বাকি অংশ পড়ুন...
الْحَمْدُ لِلّـهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ
অর্থ: সমস্ত প্রশংসা রব্বুল আলামীন তথা সারা আলমের রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য। (পবিত্র সুরা ফাতিহা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ-১)
অর্থাৎ, মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই নিজেকে রব্বুল আলামীন হিসেবে ঘোষণা মুবারক করেছেন। আবার মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا أَرْسَلْنَاكَ اِلَّا رَحْمَةً لِّلْعَالَمِينَ
অর্থ: আমি আপনাকে রহমতুল্লিল আলামীন তথা সারা আলমের জন্য সম্মানিত রহমত মুবারক হিসেবে প্রেরণ করেছি। (পবিত্র সুরা আম্ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের শেষ একঘণ্টায় ব্যাপক ভোট পড়েছে। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) তথ্যমতে, বেলা তিনটা পর্যন্ত ভোট পড়েছিল ২৭.১৫ শতাংশ। পুরো নির্বাচন শেষে ইসি এখন বলছে, মোট ভোট পড়েছে ৪ কোটি ৯৯ লাখ ৬৫ হাজার ৪৬৭টি অর্থাৎ ৪১.৯৯ শতাংশ। এর মধ্যে শুধু শেষ এক ঘণ্টায় ১৪.৮৪ শতাংশ ভোট হয়েছে। অর্থাৎ ১ কোটি ৭৬ লাখ ৫৯ হাজার ৮৮৮ জন ভোটার ভোট শেষ হওয়ার পূর্বের এক ঘণ্টায় তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। শেষ এক ঘণ্টার ভোট পড়ার হার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নির্বাচন সংশ্লিষ্ট ও প্রার্থীরা।
শেষ একঘণ্টার ভোট নিয়ে আলোচনা সর্বত্রই। ভোটের দ বাকি অংশ পড়ুন...












