মুসলমান মাত্রই পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার কথায় আবেগতাড়িত হন। পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার খুতবায় অনুপ্রাণিত হন। পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার খুতবার প্রথমদিকেই বর্ণিত হয়েছে, “আজকের এদিন যেমন পবিত্র, তেমনি প্রতিটি মুসলমানের জান-মাল অনেক পবিত্র।” আপন জান-মাল রক্ষার্থে মুসলমান যে যুদ্ধ করবে, তা জিহাদ বলে গণ্য হবে। প্রসঙ্গত, মুসলমানের জান-মাল রক্ষা করা যেমন ফরয, তেমনি তা রক্ষার জন্য জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করাও জরুরী।
‘মুসলিম শরীফ’ ও ‘মুসনাদে আহমদ শরীফ’ উনাদের মধ্যে রয়েছে- হযরত সালমান ইবনে আকওয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, “মহান বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
মানসিক রোগে বছরে পৃথিবীতে প্রায় ১০ লাখ মানুষ মারা যায়। বাংলাদেশেও নানা কারণে মানসিক রোগে আক্রান্তের হার বাড়ছে। বর্তমানে ২০ ভাগ বা প্রায় ৫ কোটি মানুষ মানসিক রোগে আক্রান্ত। দেশে প্রায় ১২ শতাংশ শিশুও মানসিক সমস্যায় বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
সচ্ছল জীবনের আশায় অনেক তরুণ অবৈধপথে পাড়ি জমাচ্ছেন বিদেশের বিভিন্ন দেশে। অবৈধভাবে গিয়ে প্রাণ হারান এদের অনেকেই। অনেকের খোঁজ মিলে না সারা জীবনেও।
ভাগ্য বদলের আশায় জমি বন্ধক রেখে, তিনটি গরু বিক্রি করে এবং ঋণ নিয়ে ১৭ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সালাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ও উটের গোশত:
বন্টনকৃত উটের গোশতের এক ভাগ হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সালাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে দেয়া হলো। ইহুদী ধর্মের বিধান অনুসারে উটের গোশত খাওয়া ছিলো হারাম। যেহেতু উনারা ইহুদী আলিম ছিলেন, ইহুদী থাকা অবস্থায় এ ধর্মের অনুশাসনগুলি ঠিকভাবেই মেনে চলতেন। ফলে স্বাভাবিকভাবেই দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করার পর উটের গোশত খাওয়াতে অভ্যস্ত ছিলেন না।
তাই তিনি যখন উটের গোশত খাওয়া থেকে রোখছত চাইলেন, তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি চুপ ছিলেন বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ قَالَ اللهُ أَنْفِقْ يَا اِبْنَ آدَمَ أُنْفِقْ عَلَيْكَ
অর্থ: হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, হে আদম সন্তান ! তুমি আমার জন্য দান করো আমি তোমাকে দান করবো। (বুখারী শরীফ)
বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বনূ কুরাইজা উনার জিহাদ মুবারক:
উল্লেখ্য যে, ইহুদী হুয়াই ইবনে আখতাব সে কা’ব ইবনে আসাদের প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করেছিলো। কুরাইশ কাফির মুশরিক ও গাতফানরা চলে যাওয়ার পর কা’ব ইবনে আসাদ সে বনূ কুরাইজার সাথে তাদের দুর্গে ঠাঁই নেয়। বনূ কুরাইজা যখন বুঝে ফেললো যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাদেরকে ধ্বংস না করে ফিরবেন না। তখন কা’ব ইবনে আসাদ তাদের লক্ষ্য করে বললো, “হে ইহুদী সম্প্রদায়! আজ তোমরা যে অবস্থার সম্মুখীন হয়েছো, তাতো তোমরা দেখতেই পাচ্ছো। আমি তোমাদের সামনে বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
এ প্রসঙ্গে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনিও ইরশাদ মুবারক করেন-
وَاصْبِرْ نَفْسَكَ مَعَ الَّذِيْنَ يَدْعُوْنَ رَبَّـهُم بِالْغَدَاةِ وَالْعَشِىِّ يُرِيْدُوْنَ وَجْهَهٗ ۖ وَلَا تَعْدُ عَيْنَاكَ عَنْهُمْ تُرِيْدُ زِيْنَةَ الْـحَيَاةِ الدُّنْيَا ۖ
অর্থ : ওই সমস্ত লোকদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করো, যারা সকাল-সন্ধ্যা তথা দায়িমীভাবে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক উনার জন্য যিকির-ফিকির করে থাকেন। দুনিয়ার চাকচিক্য দেখে বা দুনিয়ার মোহে মোহগ্রস্ত হয়ে উনাদের থেকে তোমাদের দৃষ্টি ফিরিয়ে নিয়ো না। (সূরা কাহফ শরীফ : আয়াত শরীফ ২৮)
এ আয়াত শরীফ উ বাকি অংশ পড়ুন...
হাদীছ শরীফ উনার ব্যাখ্যায়ও ইমাম-মুজতাহিদগণ উনাদের কিতাবে ছবি সম্পর্কে বিস্তারিত উল্লেখ করেছেন।
وَفِي الْبَحْرِ قَالُوا وَأَشَدُّهَا كَرَاهَةً مَا يَكُونُ عَلَى الْقِبْلَةِ أَمَامَ الْمُصَلِّي، ثُمَّ مَا يَكُونُ فَوْقَ رَأْسِهِ ثُمَّ مَا يَكُونُ عَنْ يَمِينِهِ وَيَسَارِهِ عَلَى الْحَائِطِ، ثُمَّ مَا يَكُونُ خَلْفَهُ عَلَى الْحَائِطِ أَوْ السِّتْرِ
অর্থ: আল্ বাহর” কিতাবে উল্লেখ আছে: মুছল্লীর সামনে প্রাণীর ছবি থাকা শক্ত মাকরূহ তাহরীমী। অতঃপর মাথার উপর, অতঃপর ডানে ও বামে দেয়ালের উপর অতঃপর পিছনে দেয়ালের উপর অতঃপর কোন পর্দায় প্রাণীর ছবি থাকা মাকরূহ তাহরীমী হবে।
(রদ্দুল্ মুহতার আলাদ্ দুররিল মুখতার আ বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, যিনি ইমামুল মুরসালীন, যিনি খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উছীলা মুবারকে উনাদেরকে ইছলাহ মুবারক করে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! এরপর যখন এই ঘটনাটি সংঘটিত হয়ে যায় এবং ইফক্বের বিষয়টা প্রকাশ হয়ে যায় তখন আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি ক্বসম করলেন। যিনি খ্বালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! যারা এতে জড়িত তাদেরকে আমি কখনও কোন প্রকার সাহায্য-সহযোগিতা করব না। উনার খালাতো ভাই যিনি বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুনা হযরত নুসাইবাহ্ বিনতে কা’ব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা উনার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক:
হযরত নুসাইবাহ্ বিনতে কা’ব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা তিনি আরো বলেন, তখন আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সামনে ছিলাম। আমার হাতে কোনো ঢাল ছিলো না। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একজন হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার হাত মুবারক-এ ঢাল দেখে ইরশাদ মুবারক করলেন,
أَلْقِ تُرْسَكَ إِلَى مَنْ يُقَاتِلُ فَأَلْقَاهُ فَأَخَذْتُهُ فَجَعَلْتُ أُتَرِّسُ بِهِ عَنْ رَسُوْلِ বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক ব্যতীত কোনো কথা মুবারক বলেননি, কোনো কাজ মুবারক করেননি বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
مَنْ سَمِعَ اِسْمِيْ فِي الْاٰذَانِ وَهُوَ وَضَعَ اِبْـهَامَيْهِ عَلٰى عَيْـنَـيْهِ فَاَنَا طَالِبُهٗ فِيْ صُفُوْفِ الْقِيَامَةِ وَقَائِدُهٗ اِلَى الْجَنَّةِ
অর্থ: “যে ব্যক্তি আযানের মধ্যে আমার মহাসম্মানিত নাম মুবারক শুনলো এবং তার উভয় অঙ্গুলী দু’চোখের উপর রাখলো, আমি তাকে কিয়ামতের দিন কাতারের মধ্যে তালাশ করবো এবং জান্নাতে প্রবেশ করাবো। (ছলাতে নখশী)
বাকি অংশ পড়ুন...












