পাশাপাশি আগামীকাল দিবাগত রাতটিই হচ্ছেন পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার ২৭ তারিখ রাত। যে রাতে বিশেষভাবে পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর শরীফ তালাশ করার নির্দেশ মুবারক দেয়া হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
তাই সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে, বরকতময় এই আইয়্যামুল্লাহ শরীফসমূহ যথাযথ তা’যীম-তাকরীমের সাথে উদযাপন করা।
পাশাপাশি অন্যান্য বেজোড় রাতের ন্যায় আগামীকাল দিবাগত রাতেও খালিছভাবে তওবা করতঃ সারারাত পবিত্র ইবাদত-বন্দেগী, পবিত্র যিকির-ফিকির, পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ ও দোয়া-মুনাজাতে কাটানো।
আর সরকারের জন্যও দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- পব বাকি অংশ পড়ুন...
সোনা-চান্দি ও নগদ টাকার সম্মানিত যাকাতসাধারণভাবে স্বর্ণ, চান্দি ও টাকা-পয়সা ইত্যাদি নিছাব পরিমাণ এক বছর কারো মালিকানাধীনে থাকলে, তার উপর যাকাত ফরয হয়।
বর্তমানে সোনা ও রূপায় কোনটি নিছাব হিসেবে উত্তম : সম্মানিত যাকাত যে সময়ে ফরয হয় সে সময়ে সাড়ে ৭ তোলা স্বর্ণের মূল্য সাড়ে ৫২ তোলা রূপার মূল্যের সমান ছিল বিধায় সোনা ও রূপা উভয়টিই নিছাবের মূল সূত্রের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। তাই এ সূত্রানুসারে উভয়ের যে কোন একটির মূল্য ধরলেই চলবে। তবে বর্তমানে যেহেতু রূপার মূল্য সোনার মূল্য অপেক্ষা অনেক কম। তাই সতর্কতা ও পরহেযগারী হলো কম মূল্যটি অনুযায় বাকি অংশ পড়ুন...
صَاحِبُ الْعِلْمِ وَصَاحِبُ الدُّنْيَا
একজন হচ্ছে যিনি ইলিম তালাশ করেন; আরেকজন হচ্ছে, যে দুনিয়া তালাশ করে।
لاَ يَسْتَوِيَانِ
তারা কখনো বরাবর বা সমান হবে না।
أَمَّا صَاحِبُ الْعِلْمِ فَيَزْدَادُ رِضًا لِلرَّحْمَنِ
যিনি ইলিম তালাশ করেন, তার মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টিটা অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার রেজামন্দী পর্যায়ক্রমে বৃদ্ধি পেতে থাকে। মহান আল্লাহ পাক তিনি পর্যায়ক্রমে তার প্রতি বেশী সন্তুষ্ট হতে থাকেন।
وَأَمَّا صَاحِبُ الدُّنْيَا فَيَتَمَادَى فِي الطُّغْيَانِ
আর যে দুনিয়া তলবকারী, দুনিয়া তালাশকারী সে পর্যায়ক্রমে মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে দূরে সরে যেতে থাকে।
ثُمَّ قَر বাকি অংশ পড়ুন...
৩-৪. সম্মানিত ইজমা শরীফ ও সম্মানিত ক্বিয়াস শরীফ:
বিশিষ্ট ইমাম এবং মুজতাহিদ, আল্লামা হযরত সিরাজুদ্দীন আবূ হাফছ উমর ইবনে আলী ইবনে আহমদ আল মিছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি, যিনি হযরত ইবনে মুলক্বিন রহমতুল্লাহি আলাইহি হিসেবে মশহূর (বিছাল শরীফ ৮০৪ হিজরী শরীফ) তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘আত্ তাওদ্বীহ্ লি শরহিল জামি‘ইছ ছহীহ্’ উনার মধ্যে বলেন,
وأن من آذى نبيه صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ في أهله أو عرضه أنه يقتل لقول حضرت أسيد بن حضير رضى الله تعالى عنه (إن كان من الأوس قتلناه). لم يرد عليه شيئًا فكذلك من سبَّ ام المؤمنين الثالثة سيدتنا حضرت الصديقة عليها السلام بما برأها الله منه أنه يقتل لتكذيبه القرآن المبرئ لها وتكذيبه الله و বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানরা আজ ইলিম চর্চা হতে অনেক দূরে। মুসলমানরা নিজেদের গৌরবময় ইতিহাস ও ঐতিহ্য সম্পর্কে বড়ই বেখবর। আজ মুসলমানরা নিজেদের স্বর্ণযুগ, সারা বিশ্বব্যাপী তাদের বিস্তীর্ণ জ্ঞান-বিজ্ঞানে অভূতপূর্ব উন্নতি ইত্যাদি সম্পর্কে কিছুই জানে না। আবার অপরদিকে ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে কাফির-বিধর্মীরা যে মুসলমানদের উপর কত মর্মান্তিক যুলুম করেছে, নির্মমভাবে শহীদ করেছে সে খবরও মুসলমানরা জানে না। পহেলা এপ্রিলে এমনি ধরনের এক নির্মম বাস্তবতা রয়েছে। যাতে লক্ষ-লক্ষ মুসলমানের নির্মমভাবে শাহাদাতের ঘটনা ঘটেছে।
এর ইতিহাস হলো-
খলীফা ওয়ালিদ তৎকালী বাকি অংশ পড়ুন...
বিভিন্ন ঘটনাবলী:
হযরত শিবলী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনিقُلْ لِلْمُؤْمِنِيْنَ يَغُضُّوْا مِنْ اَبْصَارِهِمْ (হে আমার মহাসম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি মু’মিনদেরকে বলে দিন তারা যেন তাদের দৃষ্টি অবনত রাখে), এই সম্মানিত আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যা সম্বন্ধে বলেন, হে আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি মু’মিনদেরকে আমার এই নির্দেশ মুবারক পৌঁছে দিন যে, তারা মুখম-লে শোভিত চক্ষুদ্বয় যেন অবনত রাখে এবং গায়রে মাহরাম মহিলাদের প্রতি যেন দৃষ্টিপাত না করে এবং তাদের অন্তর চক্ষু দ্বারা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ব বাকি অংশ পড়ুন...
বরাবরের মতো এবারেও ঈদ উপলক্ষেও রং-বেরঙের ভারতীয় শাড়ি, তৈরী সালোয়ার-কামিজ, থ্রি-পিস, লেহাঙ্গা আর হিন্দুয়ানী পাঞ্জাবিতে ছেয়ে যায় ঢাকার ছোট-বড় সব শপিং মলগুলো। দেশের বিভিন্ন মার্কেটে দেখা গেছে ভারতীয় অশ্লীল-অশালীন, পোশাকের আধিক্য। এসব পোশাকের আমদানিকারক হচ্ছে দেশের কথিত ফ্যাশন হাউজগুলো। ফ্যাশন হাউসগুলোর উদ্যোগের কারণে খুব অল্প সময়ে অশালীন পোশাক পছন্দে ও রুচিতে বিরাট নেতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। এক দশক আগেও এমনটা লক্ষ্য করা যায়নি।
হুজুগে মাতা বাঙালিকে এসব পোশাকে আকৃষ্ট করতে বাহারি রকম নামও দিচ্ছে তারাই। ভারতীয় সিনোমার পতিতা বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যুগে কিছু সংখ্যক মহিলারা ওয়াক্তিয়া নামাযের জন্য মসজিদে হাজির হতেন। ঈদের নামাযের জন্য ঈদগাহেও যেতেন। কিন্তু সেটা ছিল উত্তম যুগ। কোনো ধরনের ফিতনার আশঙ্কা ছিল না। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সশরীর মুবারক-এ অর্থাৎ জাহেরীভাবে বিদ্যমান ছিলেন। সম্মানিত ওহী মুবারক অবতীর্ণ হচ্ছিল। নতুন নতুন আহকাম নাযিল হচ্ছিল। সকলেই নতুন মুসলমান ছিলেন। পবিত্র নামায, পবিত্র রোযা, পবিত্র হজ্জ, পবিত্র যাকাত ইত্যাদির হুকুম আহকা বাকি অংশ পড়ুন...












