নিজস্ব প্রতিবেদক:
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া ১০ বছরের কারাদ-ের রায়ের বিরুদ্ধে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার করা আপিল আবেদনের শুনানি শুরু হয়েছে।
গতকাল ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে এ সংক্রান্ত বিষয়ে শুনানি হয়।
শুনানিতে এদিন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ প্রশ্ন তোলেন জিয়া ট্রাস্টের অর্থ কোথায় থেকে কিভাবে আসলো? এর জবাবে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল জানান, মরহুম প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নামে কুয়েত সরকার এই ফান্ড দিয়েছিলেন। ওই অর্থ ব্যাংকে জমা আছে, যে অর্থ বেড়ে যাচ্ছে। আর এই বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞদের আপত্তির পরেও ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের ঘোষণা দিয়েছিল শেখ হাসিনা সরকার। শেষ পর্যন্ত ৯৭টির উদ্যোগ নেওয়া হয়, সেগুলোর মধ্যে ৬৮টিই ছিল সরকারি। আওয়ামী লীগ সরকার উচ্চাভিলাষী এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করে যেতে পারেনি। প্রয়োজনমতো জমি, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানিসহ অন্যান্য পরিষেবা দিতে না পারায় বিনিয়োগ আসেনি সেখানে। এই অবস্থায় সরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোর মধ্যে অন্তত ৫৭টির কার্যক্রম স্থগিত করতে যাচ্ছে বর্তমান অন্তর্র্বতী সরকার।
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) সূত্রে জানা গেছে, সরকারি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বলেছেন, আগে খেলাপি ঋণের তথ্য লুকানো হতো, এখন লুকিয়ে রাখা সব তথ্য প্রকাশের চেষ্টা চলছে। বলা হচ্ছে খেলাপি ঋণ ৪ লাখ কোটি টাকা বা তার থেকে বেশি। পুরো তথ্য সামনে আসলে প্রকৃত খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৬ লাখ কোটিও ছাড়িয়ে যেতে পারে। ব্যাংকগুলোতে অডিট হচ্ছে প্রকৃত খেলাপির তথ্য পেলে এরপর কমানোর পদক্ষেপ সম্পর্কে জানানো হবে।
গতকাল ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
মুখপাত্র বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে গত পাঁচ মাসে বাণিজ্যিক ব্যা বাকি অংশ পড়ুন...
অতএব একজন মুসলমানকে দায়িমীভাবে প্রতিটি মুহূর্তে এবং প্রতিটি ক্ষেত্রে অবশ্যই পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ অনুযায়ী চলতে হবে। সে পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ অর্থাৎ সম্মানিত শরীয়ত উনার খিলাফ এক মুহূর্তও চলতে পারবে না এবং কোনো মত পোষণ করতে পারবে না। কেউ যদি সম্মানিত শরীয়ত উনার খিলাফ চলে এবং কোনো মত পোষণ করে, সে ঈমানদ্বার থাকতে পারবে না; বরং কাট্টা কাফির ও চির জাহান্নামী হবে। তাই মুসলমানদের ঈমান ও আমল-আখলাক্ব হেফাযতের লক্ষ্যে নি¤েœ ট্রান্সজেন্ডার সম্পর্কে সংক্ষিপ্তকারে শরঈ ফতওয়া তুলে ধরা হলো-
ট্রান্সজে বাকি অংশ পড়ুন...
দুনিয়ার অর্থাৎ দুনিয়ার বুরায়ী বা খারাবী সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ করেছেন এবং মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ করেছেন।
বস্তুতঃ প্রত্যেক মানুষের অন্তরে হয় মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত থাকবে অথবা গায়রুল্লাহ অর্থাৎ দুনিয়ার মুহব্বত থাকবে। যে কোন একটা মুহব্বতের ধারক-বাহক প্রত্যেক মানুষের অন্তর। একটা মুহব্বত থেকে অবশ্যই খালি থ বাকি অংশ পড়ুন...
ষষ্ঠ প্রমাণ (তৃতীয় অংশ)
বর্তমানে মুসলমানদের এমন ভয়াবহ অবস্থা যে, বর্তমান যামানায় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রওযা শরীফ উনাদের ভিতর সিসি টিভি রয়েছে। না‘ঊযুবিল্লাহ! ইহুদী-নাছারা, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজূসী, মুশরিকরা সরাসরি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান-মান মুবারক নিয়ে চূ-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করছে, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক উনার খিলাফ ব্যঙ্গচিত্র করে যাচ্ছে। না‘ঊযুবিল্লাহ! মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল বাকি অংশ পড়ুন...
ফানা-বাক্বার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক-
আমর ইবনে আব্দে উদ্দকে হত্যা:
খন্দকের সম্মানিত জিহাদ মুবারক সংঘটিত হয় ৬ষ্ঠ হিজরী শরীফ উনার শুরুর দিকে। ৬ষ্ঠ হিজরী শরীফ উনার সম্মানিত ছফর শরীফ মাসে প্রায় এক মাস খন্দক খনন করা হয়। তারপর সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ) মাসে খন্দকের মূল সম্মানিত জিহাদ মুবারক হয়। ‘খন্দক’ শব্দের অর্থ পরিখা বা গর্ত। যেহেতু এই সম্মানিত জিহাদ মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার ৩ দিকে দীর্ঘ খন্দক বা পরিখা খনন করা হয়েছিল, তাই এই সম্মানিত জিহাদ মুবা বাকি অংশ পড়ুন...
মি’রাজ শরীফ রজব মাসের ২৭ তারিখ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ (সোমবার) রাতেই হয়েছে। এটাই মশহূর বা প্রসিদ্ধ, গ্রহণযোগ্য ও দলীলভিত্তিক মত। এর বিপরীত মতগুলো গ্রহণযোগ্য নয়।
মি’রাজ শরীফ উনার মশহূর, গ্রহণযোগ্য ও দলীলভিত্তিক মত নিয়ে যারা বিভ্রান্তি ছড়ায় তারা উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী। তাদের কোন কথাই সম্মানিত ইসলামী শরীয়তে গ্রহণযোগ্য নয়।
উল্লেখ্য, মুসলমানগণের ঈমান-আমল ধ্বংস করার ক্ষেত্রে মুসলমানদের যারা চিহ্নিত শত্রু- ইহুদী, খ্রিস্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজূসী ইত্যাদি তাবৎ কাফির-মুশরিক তারা পরোক্ষভাবে কাজ করে আর তাদের এজেন্ট উলামায় বাকি অংশ পড়ুন...












