শিক্ষার নামে অশিক্ষায় আকন্ঠ নিমজ্জিত ছাত্র সমাজ। অনলাইনে প্রকাশিত একটি খবর, ভাত একটি টিপার মতই যথার্থ।
“৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার ভুলে ভরা খাতার ছবি ভাইরাল”
খাতাটি ৭ কলেজের একটি কলেজের ইতিহাস বিভাগের ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষার। যেখানে প্রশ্নে চাওয়া হয়েছিল-- ৬ দফা লিখ।
এর উত্তরে শিক্ষার্থীরা যা লিখেছে তা রীতিমত হাস্যকর।
খাতার ছবিটি ইতিমধ্যে ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে গেছে।
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষকরা ঢাবি ভিসির কাছে গিয়াছিলেন যে, তারা সাত কলেজের খাতা দেখতে পারবেন না। শিক্ষকদের অভিযোগ পরপর তিনটি শব্দ শুদ্ধ ভাবে লেখা এমন কোন খাতা ত বাকি অংশ পড়ুন...
‘ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর’- এ কথাটি কমবেশি সবারই জানা। তারপরও অনেকে ধূমপান করেই চলেছে। ইদানীং মেয়েদের প্রকাশ্যে ধূমপানের দৃশ্য অস্বাভাবিকহারে বেড়ে গেছে।
একটা সময় সামাজিক রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে নারীরা লুকিয়ে ধূমপান করলেও এখন জনবহুল স্থানে সবার সামনে তারা ধূমপান করছে। এমনকি নারীদের এই মাদকাসক্তি শুধু ধূমপানের মধ্যে আর সীমাবদ্ধ নেই। সিসা, ইয়াবা ও ফেনসিডিলের মতো মাদকেও তারা দিন দিন আসক্ত হয়ে পড়ছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের দেয়া তথ্যে, ঢাকার সিসা বারগুলোতে নারীরা এখন নিয়মিত সিসার মধ্যে ‘হ বাকি অংশ পড়ুন...
বিজ্ঞান সাধনার নামে, বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রার সাথে যুক্ত থাকার নামে প্রগতির পথে পরিচালিত হওয়ার নামে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিদ্বেষী ষড়যন্ত্রকারীরা অনেক সাধারণ মুসলমানদের যেমন গাফিল ও গুমরাহ করেছিল।
তেমনি সে ধারাবাহিকতায় তারা ‘ওয়ায়েজদেরও প্রভাবিত করেছিল নাউযুবিল্লাহ। ওয়ায়েজদের আলোচনায় বেশিরভাগই থাকে নারী সংক্রান্ত বিষয় এবং হুর-গেলমানদের মোহাবিষ্ট আকর্ষণীয় বর্ণনা’- ইত্যকার সমালোচনায় তারা মুখর ছিল। বিশেষ করে স্বাধীনতা উত্তর হুর-গেলমানের চিত্তাকর্ষক ওয়ায়েজের বিরোধিতা দিন দিন তীব্র ও জোরালো হয়। এ ফাঁদে পা দিয়ে তখন থে বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তবে কী তোমরা কিতাবের কিছু অংশ গ্রহণ করবে? এবং কিছু অংশ অস্বীকার করবে?”
অর্থাৎ কিছু মানা আর কিছু না মানা মানুষের প্রাচীন প্রবৃত্তি। কিন্তু এটা ঈমানদারগণ উনাদের পরিচয় নয়।
মুসলমান হিসেবে থাকতে হলে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে পরিপূর্ণভাবেই মানতে হবে। শুধু সংবিধানে কথিত রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ‘ইসলাম’ বা ‘বিসমিল্লাহ’ লিপিবদ্ধ রাখলেই চলবে না; পাশাপাশি ধর্মনিরপেক্ষতাও ঢোকানো যাবে না। কারণ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদার বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “সময়কে আমি পর্যায়ক্রমে মানুষের মাঝে পরিবর্তন করি। ” সময় বহতা নদীর মতো। সাধারণ মানুষ সময় দ্বারা প্রভাবিত হয়।
সময়ের প্রবাহে পুষ্ট অধিকাংশের বিশ্বাস এরূপ যে, ‘চলমান পরিস্থিতিতে প্রচলিত অনৈসলামিক আচারও অনৈসলামিক থাকে না। তাদের ধারণা- খেলাধুলা, গান-বাজনা, সুদ, ঘুষ, টিভি, সিনেমা, বেপর্দা, বেহায়া এগুলো বর্তমান সময়ের দাবি। যা সময়ের প্রেক্ষিতে জায়িয ও সহনীয়। ’ নাউযুবিল্লাহ!
আওয়ামুন নাসের ভিতরে এসব বিশ্বাস শক্ত করে এঁটে বসার কারণে তাদের সে অনুভূতির বিপরীতে চালিত হত বাকি অংশ পড়ুন...
পর্যবেক্ষক মহল বলেছে, হিজবুল্লাহ নিজেকে ও লেবাননকে রক্ষা করতে সক্ষম। লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর সঙ্গে সর্বাত্মক যুদ্ধে ‘চূড়ান্ত পরাজিত’ পক্ষ হবে ইসরায়েল।
জাতিসংঘে ইরান মিশন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে বলেছে, নিজেকে বাঁচাতে দখলদার ইসরায়েল সরকারের যেকোনো হঠকারী সিদ্ধান্ত এই অঞ্চলকে একটি নতুন যুদ্ধে নিমজ্জিত করতে পারে।
বিবৃতিতে বলা হয়, নিঃসন্দেহে এ যুদ্ধে একটি পক্ষের চূড়ান্ত পরাজয় হবে। আর তারা হলো ইহুদিবাদী শাসক। হিজবুল্লাহর নিজেকে ও লেবাননকে রক্ষা করার সক্ষমতা রয়েছে। এই অবৈধ শাসকের (ইসরায়েল) আত বাকি অংশ পড়ুন...
ক্ষমতায় আসার পর থেকে ভারতে বিজেপি নেতৃত্বাধীন রাজ্য সরকারগুলোর গরু জবাইয়ের বিরুদ্ধে কড়া অভিযান চালিয়েছে। ভারতের ২৮টি রাজ্যের দুই-তৃতীয়াংশের বেশিতেই গরু জবাই এখন নিষিদ্ধ। এগুলোর অধিকাংশ রাজ্যের সরকারই বিজেপি নিয়ন্ত্রিত। হরিয়ানাও সেরকমই একটি রাজ্য। এসব রাজ্যে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে গো-রক্ষকরা ব্যাপক সহিংসতা অবলম্বন করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তাদের মারধোরের শিকার হয় সাধারণত মুসলিম গোশত আর গরু ব্যবসায়ীরা।
নতুন করে ভারতে মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই মুসলিমদের উপর সহিংসতার ঘটনা আরো বাড়ছে।
এবার ২ লাখ মুসলমানকে ‘জবাই বাকি অংশ পড়ুন...
জমি-ভিটে বেচে জীবনের মায়া ত্যাগ করে ভূ-মধ্যসাগর পারি দিয়ে যে দেশের লোক বিদেশে যায় এমনী অনেকেও মারাও যায়;
সেই দেশেই বহুগুণ বেতনে বিদেশী তথা বৈধ ও অবৈধ ভারতীয় নাগরিক কাজ করে কিভাবে? ভারতে টাকা পাচার করে কেমনে?
দেশী ও প্রবাসী শ্রমিক উভয়েই শুধু অবহেলিত আর নিপীরিত বললে ভূল হবে বরং স্বাধীন বাংলাদেশে তারা ঔপনেবেশিক জুলুম, শোষণ ও বৈষম্যের স্বীকার। যা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও সংবিধানের সাথে চরম সাংঘর্ষিক।
চলতি অর্থবছরের (২০২৩-২৪) জুলাই থেকে এপ্রিল (১০ মাস) পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে বিদেশে রেমিট্যান্স গেছে ১৩ কোটি ৫ লাখ ৮০ হাজার ডলার। এর প্র বাকি অংশ পড়ুন...
কোনো দেশের অর্থনৈতিক বিকাশের জন্য সে দেশের স্থানীয় তথা দেশীয় পণ্যের বিকাশ জরুরী। বিশ্বের অধিকাংশ দেশই সবসময়ই তাদের দেশীয় পণ্যের বিকাশের দিকে খুব বেশি নজর দিয়ে থাকে। বিশ্বের অধিকাংশ দেশ সবসময়ই বিদেশী পণ্য ক্রয়ের আগে নিজেদের দেশের পণ্যের সম্প্রসারণের কথা বিবেচনা করে থাকে। কিন্তু বাংলাদেশে দেশী পণ্যের এত সম্ভাবনা থাকার পরও বিভিন্ন সময়ে ক্ষমতায় থাকা দেশের সরকার কিংবা জনগণের মধ্যে দেশীয় পণ্য ক্রয় কিংবা সম্প্রসারণের মনোভাব খুবই কম। যার কারণে বিদেশী পণ্য ধীরে ধীরে কব্জা করে নিচ্ছে বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতের বাজার। মার খাচ্ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, “আমি তোমাদের জন্য দুটি নিয়ামত মুবারক রেখে যাচ্ছি। প্রথম নিয়ামত মুবারক হলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র কিতাব মুবারক। উনার মধ্যে রয়েছে হিদায়েত মুবারক ও নূর মুবারক। তোমরা পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনাকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়িয়ে ধরো অর্থাৎ উনার হুকুম-আহকাম সমূহ দৃঢ়ভাবে পালন করো। তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার প্রতি উৎসাহ প্রদান করলেন। অতঃপর বললেন, দ্বিতীয় নিয়ামত মুবারক হলেন, আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ বা বংশধরগণ। আমি তোমাদেরকে আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্ বাকি অংশ পড়ুন...
অধুনা পুলিশী রাষ্ট্রের পরিবর্তে কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণার প্রবর্তন হয়েছে। কিছুটা অনুশীলন হচ্ছেও বলে দাবি করা হচ্ছে। কিন্তু কল্যাণমূলক ধারণার প্রকৃত ব্যাপ্তি নির্দেশিত হয়েছে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে। ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হে মহান আল্লাহ পাক! আপনি আমাদের দুনিয়াবী কল্যাণ দান করুন এবং পরকালীন কল্যাণ দান করুন। ”
মূলত, পরকালীন কল্যাণের চেতনা সম্পৃক্ত না থাকলে কোনোদিন কোনোকিছুতেই দুনিয়াবী কল্যাণ সাধিত হয় না; হতে পারে না।
অপরদিকে কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের প্রধান অবদান হচ্ছে তথ্য অবগতি। অধুনা কল্যাণমূলক রাষ্ট্রগুলো ‘তথ্য বাকি অংশ পড়ুন...
আমি যদি মুসলমান দাবি করি তা কী রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ? আমি যদি মহান আল্লাহ পাক উনার বান্দা দাবি করে ইবাদত-বন্দেগী করি; তবে কী তা রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ?
আমি যদি আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মত দাবি করে সুন্নত মুবারক পালন করি; তবে তা কী রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ? আমি কী পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ উনার আমল করতে পারবো না?
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আমল করতে গেলে কী রাষ্ট্রযন্ত্র আমাকে বাধা দিবে? আমি কী প বাকি অংশ পড়ুন...












