প্রসঙ্গ: সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও সেনাপ্রধানকে ‘সেনাবাহিনী পদক’ প্রদান-
সেনাবাহিনীর সম্মান- দেশ জনতার সম্মান
কিন্তু পিনাকী-ইলিয়াস-এনসিপি গংরা ভারত বিরোধিতার নামে
মিথ্যাচারিতা ও অপবাদ যুক্ত করে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবমাননা করতে চায়
তা মূলত: ভারতের কূট উদ্দেশ্যই সফল করে (নাউযুবিল্লাহ)
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার এবং ক্যান্টনমেন্ট, ডি.জি.এফ.আই অফিস ঘেরাও করার ঘোষণা
একদিকে চরম দেশদ্রোহী
পাশাপাশি বহির্বিশ্বে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে অপদস্থ করার হীণ ষড়যন্ত্র।
সেনাবাহিনীকে দক্ষ ও সমৃদ্ধ করার জন্য সেনাপ্রধানের প্রয়াস প্রশ বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারি পরিসংখ্যানের মান নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও খোদ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যেই উচ্চ মূল্যস্ফীতির তথ্য উঠে আসছে। এর কারণ ব্যাখ্যা করে বিভিন্ন সময়ে সিন্ডিকেট, ডলারের দাম বৃদ্ধি, সরবরাহে ঘাটতি, আর কারসাজির কথা গণমাধ্যমে উঠে আসছে প্রায়শই। কিন্তু মূল্যস্ফীতি বা মূল্যবৃদ্ধির মূল কারণ নিয়ে সাধারণ মানুষ রয়েছে ধোঁয়াশায়।
মূল্যস্ফীতি কী?
অর্থনীতিবিদরা আগের বছর বা মাসের সঙ্গে অথবা কোন নির্দিষ্ট সময়কালের সঙ্গে বর্তমানের তুলনা করে খাদ্য, কাপড়, পোশাক, বাড়ি, সেবা ইত্যাদি বিভিন্ন উপাদানের মূল্য বৃদ্ধির যে পার্থক্য যাচাই ক বাকি অংশ পড়ুন...
বাজারের প্রায় সব খাবারেই দেদারছে ব্যবহৃত হচ্ছে কেমিক্যাল। কেক, পাউরুটি, বিস্কুট, চানাচুর, আইসক্রিম, চকোলেটসহ নানা পণ্য মুখরোচক করতে এ কেমিক্যালের ব্যবহার। কিন্তু এসব কেমিক্যাল আদৌ মানসম্পন্ন কিনা বা তা সঠিক মাত্রায় ব্যবহার হয়েছে কিনা, তা যাচাইয়ের কোনো উপায় নেই। প্রস্তুতকারক জানে না, খাবার তৈরিতে তারা যে রঙ মেশাচ্ছে, তা ফুড গ্রেডেড বা খাবারে ব্যবহারের উপযোগী কিনা। বিক্রেতারাও জানে না পণ্যে ব্যবহৃত রঙ মানসম্পন্ন কিনা। এমনকি বিএসটিআইয়ের আইনেও খাবারে ব্যবহৃত কেমিক্যালের মাত্রা পরীক্ষার বিধান রাখা হয়নি।
বিএসটিআইয়ের পরিচাল বাকি অংশ পড়ুন...
১৫টি মূল বিষয়সহ ৪৩৩টি সুপারিশ করেছে নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন। ইউনূসের কাছে এই প্রতিবেদন হস্তান্তর করে কমিশন।
সুপারিশগুলোর মধ্যে আছে- শ্রম আইনে গৃহকর্মী ও যৌনকর্মীদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান। এটি অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে বাস্তবায়ন করা সম্ভব বলে মনে করে নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন।
তারা বলেছে, “নারী আন্দোলনের যে তথাকথিত চিরন্তন আকাক্সক্ষা ‘স্বাধীনতা’ এবং সেই স্বাধীনতা পেতে হলে, নারীর যদি সত্যিকারের মুক্তি পেতে হয়, তাহলে আমরা কি করতে চাই, আমাদের আকাক্সক্ষা কি, স্বপ্ন কি- সেগুলো তুলে ধরেছি।
আমরা জানি অনেক কিছু নিয়ে বিতর বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি জানিয়ে দিন, আমি তোমাদের নিকট কোনো বিনিময় চাচ্ছি না। আর চাওয়াটাও স্বাভাবিক নয়; তোমাদের পক্ষে দেয়াও কস্মিনকালে সম্ভব নয়। তবে তোমরা যদি ইহকাল ও পরকালে হাক্বীক্বী কামিয়াবী হাছিল করতে চাও; তাহলে তোমাদের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করা, তা’যীম-তাকরীম মুবারক করা, উনাদের খিদমত মুবারক উনার আনজাম দেয়া। ” (পবিত্র সূরা শূরা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৩)
পবিত্র কালামুল্লাহ শ বাকি অংশ পড়ুন...
অভিযোগ উঠেছে, অন্য সব খাতের চেয়ে টেলিখাতে অনেক বেশী সংস্কার করা হয়েছে বিদেশীদের স্বার্থ পূরণের জন্য।
দেশে টেলিখাত তথা ইন্টারনেট সেবাদাতাদের সংখ্যা প্রায় তিন হাজার। এতে কর্মসংস্থান প্রায় দশ লাখ লোকের। তাদের উপর নির্ভরশীলের সংখ্যা প্রায় ৫০ লাখ। বাজার ৫০ হাজার কোটি টাকার।
এই ৫০ লাখের জীবিকা নষ্ট করে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার টেলিখাতের বাজার বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়ার নীল নকশা গ্রোথিত হয়েছে- প্রস্তাবিত টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে।
তবে এটি শুধু বিদেশীদের হাতে সোনালী সমৃদ্ধিই তুলে দেয়াই নয়;
পাশাপাশি দ্বীন ইসলাম নিয়ে গভীর ষড়যন্ত বাকি অংশ পড়ুন...
অভিযোগ উঠেছে, অন্য সব খাতের চেয়ে টেলিখাতে অনেক বেশী সংস্কার করা হয়েছে বিদেশীদের স্বার্থ পূরণের জন্য।
দেশে টেলিখাত তথা ইন্টারনেট সেবাদাতাদের সংখ্যা প্রায় তিন হাজার। এতে কর্মসংস্থান প্রায় দশ লাখ লোকের। তাদের উপর নির্ভরশীলের সংখ্যা প্রায় ৫০ লাখ। বাজার ৫০ হাজার কোটি টাকার।
এই ৫০ লাখের জীবিকা নষ্ট করে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার টেলিখাতের বাজার বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়ার নীল নকশা গ্রোথিত হয়েছে- প্রস্তাবিত টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে।
তবে এটি শুধু বিদেশীদের হাতে সোনালী সমৃদ্ধিই তুলে দেয়াই নয়;
পাশাপাশি দ্বীন ইসলাম নিয়ে গভীর ষড়যন্ত বাকি অংশ পড়ুন...
অভিযোগ উঠেছে, অন্য সব খাতের চেয়ে টেলিখাতে অনেক বেশী সংস্কার করা হয়েছে বিদেশীদের স্বার্থ পূরণের জন্য।
দেশে টেলিখাত তথা ইন্টারনেট সেবাদাতাদের সংখ্যা প্রায় তিন হাজার। এতে কর্মসংস্থান প্রায় দশ লাখ লোকের। তাদের উপর নির্ভরশীলের সংখ্যা প্রায় ৫০ লাখ। বাজার ৫০ হাজার কোটি টাকার।
এই ৫০ লাখের জীবিকা নষ্ট করে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার টেলিখাতের বাজার বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়ার নীল নকশা গ্রোথিত হয়েছে- প্রস্তাবিত টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে।
তবে এটি শুধু বিদেশীদের হাতে সোনালী সমৃদ্ধিই তুলে দেয়াই নয়;
পাশাপাশি দ্বীন ইসলাম নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র বাকি অংশ পড়ুন...
দাম না পেয়ে আলুচাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন কৃষক
সামনের বছর আবার আলুর দাম বাড়লে তখন আমদানীও করবে সরকার
কিন্তু এখন কৃষকের কাছ থেকে আলু কিনতে নির্বিকার
আলু রফতানীর সব বাধা দূর করা দরকার
চলতি বছর উৎপাদিত আলুর ন্যায্যমূল্য না পেয়ে আলু চাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন দেশের কৃষকরা। একসময় লাভজনক ‘সোনার ফসল’ হিসেবে পরিচিত আলু এখন কৃষকের বোঝায় পরিণত হয়েছে। উৎপাদন খরচ বেড়েছে, অথচ বাজারে দাম নেই। ফলে অনেক কৃষক উৎপাদন ব্যয়ও তুলতে পারছেন না। হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয়, দালালচক্রের দৌরাত্ম্য আর ন্যায্যমূল্যের অভাবে লোকসানে পড়েছেন তারা। অনেক বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতীয় হাইকোর্টের মাধ্যমে ‘উদয়পুর ফাইলস নামে
সম্মানিত দ্বীন ইসলামের বিরুদ্ধে চরম অবমাননাকর ও চরম উস্কানিমূলক সিনেমা আটকে দিলেও আবার সুপ্রীম কোর্টের রায়ে অতিশীঘ্র তা রিলিজ হওয়ার আশঙ্কা।
যা শুধু ভারতীয় মুসলমানদের দ্বীনি অনুভূতিতেই আঘাত নয়
বরং গোটা মুসলিম বিশ্বের দ্বীনি অনুভূতিতে চূড়ান্ত আঘাত
গোটা মুসলিম বিশ্বের উচিত- এর বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করা ইনশাআল্লাহ (১ম পর্ব)
(১)
ভারতীয় সিনেমায় সিনেমা বা গান রিলিজের পর মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগ ধারাবাহিক। এই অভিযোগগুলোর মধ্যে রয়েছে ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত, ইসলাম বাকি অংশ পড়ুন...
সাংবাদিক মহল, রাজনৈতিক বিশ্লেষক, রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ, সমালোচক মহল সবাই প্রধান উপদেষ্টা ও অন্তর্বর্তী সরকারকে ভয়াবহ মিথ্যাবাদী ও ষড়যন্ত্রকারী বলে প্রচার করছে।
‘অন্তর্বর্তী সরকার বেকায়দায় পড়লে- ‘না’ করে আর সুযোগ বুঝে ঠিকই মার্কিনী এজেন্ডা তথা দেশ ও ইসলাম বিরোধী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে’ বলে অভিযোগ উঠেছে
গত অক্টোবরে যখন জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের অফিস স্থাপনের কথা প্রকাশ করা হয় তখন আলেম সমাজ ও সচেতন মহলের তীব্র প্রতিবাদের মুখে অন্তর্বর্তী সরকার বলেছিল- ‘ঢাকায়’ জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের অফিস হচ্ছে না।
কিন্তু দেশের বাকি অংশ পড়ুন...
ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড (Demographic Dividend) বলতে বোঝায়, কোনো একটি দেশের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশি যখন শ্রমশক্তিতে পরিণত হয়। অর্থাৎ পরনির্ভরশীল জনসংখ্যার চেয়ে কর্মক্ষম জনসংখ্যার হার বেশি হয়।
জাতিসংঘের জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপি) মতে, ১৫ থেকে ৫৯ বছর বয়সি মানুষের কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ বয়সি মানুষ তাদের শ্রম ও মেধা দিয়ে জাতীয় অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখতে পারে। আর বাংলাদেশের এখন বেশিরভাগ মানুষ (৬৮ শতাংশ) কর্মক্ষম। জনমিতির হিসেবে বাংলাদেশ ২০১২ সাল থেকে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের মতো সুবর্ণ সময় পার করছে, যা ২০৪০ সাল পর্যন্ত ব বাকি অংশ পড়ুন...












