ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড (Demographic Dividend) বলতে বোঝায়, কোনো একটি দেশের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশি যখন শ্রমশক্তিতে পরিণত হয়। অর্থাৎ পরনির্ভরশীল জনসংখ্যার চেয়ে কর্মক্ষম জনসংখ্যার হার বেশি হয়।
জাতিসংঘের জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপি) মতে, ১৫ থেকে ৫৯ বছর বয়সি মানুষের কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ বয়সি মানুষ তাদের শ্রম ও মেধা দিয়ে জাতীয় অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখতে পারে। আর বাংলাদেশের এখন বেশিরভাগ মানুষ (৬৮ শতাংশ) কর্মক্ষম। জনমিতির হিসেবে বাংলাদেশ ২০১২ সাল থেকে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের মতো সুবর্ণ সময় পার করছে, যা ২০৪০ সাল পর্যন্ত ব বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে দ্রুত বাড়ছে অনলাইন জুয়া ও পর্নোগ্রাফি আসক্তি। সরকারি হিসাবে, বর্তমানে দেশে অনলাইন জুয়ায় আসক্ত মানুষের সংখ্যা ৫০ লাখের বেশি।
তবে পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন সরকারী এই হিসেব অন্যান্য পরিসংখ্যানের মতই চরম ভূল। অনলাইনে জুয়ায় আসক্ত এখন ২ কোটিরও বেশী। এই প্রবণতা সমাজে আর্থিক ক্ষতি, পারিবারিক কলহ ও অপরাধ বৃদ্ধির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছে সরকার।
এই পরিস্থিতিতে অনলাইন জুয়া ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণে কঠোর অবস্থান নিয়েছে বলে দাবী করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। ফেসবুক, গুগল ও টিকটকের মতো আন বাকি অংশ পড়ুন...
বিদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষকদের আলাদা কক্ষ আছে। যা গবেষকদের গবেষণার জন্য অতি প্রয়োজন। বাংলাদেশের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরিতে গবেষকদের পাঠ ও গবেষণার জন্য আলাদা কক্ষ থাকলেও বিভাগগুলোয় গবেষকদের বসার কোনও জায়গা নেই। পিএইচডি ও এমফিল গবেষকদের তাই বাসায় বসে গবেষণার কাজ করতে হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো চাইলে গবেষকদের অমন সুযোগ নিশ্চিত করতে পারে।
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা গবেষণার দিকে আগ্রহী না হয়ে বিসিএস পরীক্ষায় আগ্রহী হওয়ার কারণ তারা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেই বড় ভাই বোনদের বি বাকি অংশ পড়ুন...
মাস শুরু এবং শেষ, বিশেষ দিন নির্বাচনে চাঁদের ক্যালেন্ডারের যেমন প্রয়োজনীয়তা রয়েছে; তেমনি ওয়াক্ত নির্ণয়ে প্রয়োজন রয়েছে সৌর ক্যালেন্ডারের। কিন্তু ইতিহাসে মুসলমানগণের রচিত কোনো সৌর ক্যালেন্ডারের তথ্য পাওয়া যায় না। ফলে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহারে মুসলমানগণ অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। কিন্তু অনেক কারণেই মুসলমানগণের গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা উচিত নয়।
গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জির মাধ্যমে অজান্তেই প্রতিদিন অনেক দেব-দেবীর নাম স্মরণ হয়। এই বর্ষপঞ্জির ৬টি মাসের নামকরণ করা হয়েছে দেব-দেবীর নামে (জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, এপ বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্ব লুটেরা, হায়েনা, আমেরিকার- লোলুপ দৃষ্টি এখন ‘নাইজেরিয়ার’ উপর
খ্রিস্টান নিধন চলছে এই মিথ্যা অজুহাতে-
নাইজেরিয়া আক্রমনের ঘোষণা দিয়েছে, বিশ্ব ডাকাত সর্দার- ট্রাম্প।
ইরাক, লিবিয়ার মতই আমেরিকান লুটতরাজের আরেক ভূমি হতে চলছে নাইজেরিয়া।
খ্রিস্টান নিধনের নামে একের পর এক মুসলিম দেশ দখল হলে
কোটি কোটি মুসলিম শহীদের জন্য তো সবার আগে আমেরিকা দখলে
বিশ্ব মুসলিমের উদ্যমী হওয়া উচিত ইনশাআল্লাহ।
নাইজেরিয়া পশ্চিম আফ্রিকার আটলান্টিক মহাসাগরীয় উপকূলে অবস্থিত একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র। এর পূর্ণ সরকারি নাম নাইজেরিয়া যুক্তরাষ্ট্রীয় প্রজা বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্ব লুটেরা, হায়েনা, আমেরিকার- লোলুপ দৃষ্টি এখন ‘নাইজেরিয়ার’ উপর
খ্রিস্টান নিধন চলছে এই মিথ্যা অজুহাতে-
নাইজেরিয়া আক্রমনের ঘোষণা দিয়েছে, বিশ্ব ডাকাত সর্দার- ট্রাম্প।
ইরাক, লিবিয়ার মতই আমেরিকান লুটতরাজের আরেক ভূমি হতে চলছে নাইজেরিয়া।
খ্রিস্টান নিধনের নামে একের পর এক মুসলিম দেশ দখল হলে
কোটি কোটি মুসলিম শহীদের জন্য তো সবার আগে আমেরিকা দখলে
বিশ্ব মুসলিমের উদ্যমী হওয়া উচিত ইনশাআল্লাহ।
নাইজেরিয়া পশ্চিম আফ্রিকার আটলান্টিক মহাসাগরীয় উপকূলে অবস্থিত একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র। এর পূর্ণ সরকারি নাম নাইজেরিয়া যুক্তরাষ্ট্রীয় প্রজা বাকি অংশ পড়ুন...
ইহুদীদের দুরভিসন্ধি এবং সহযোগীতায় আমেরিকা একের পর এক মুসলিম দেশ দখল করে,
যুদ্ধ লাগায়, ঘাটি বানায়,
সরকার পরিবর্তন করে, গৃহযুদ্ধ ঘটায়,
সব বরবাদ করে দেয়।
বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আর ৯৮ ভাগ মুসলমান জনগোষ্ঠীর ইসলাম পালন ওদের গাত্রদাহের কারণ হয়ে উঠেছে।
মুসলমানদের জন্য বড় আতঙ্ক, বড় শত্রু আমেরিকা।
আমেরিকার লোলুপ দৃষ্টি এখন বাংলাদেশে।
বাংলাদেশের বিরল খনিজ লুট, নারিকেল দ্বীপ দখল, করিডোর, পার্বত্য চট্টগ্রাম নেওয়াতেই আমিরেকা ক্ষান্ত হবে না।
আমেরিকা চায় গৃহযুদ্ধের বাংলাদেশ।
টুকরা টুকরা বাংলাদেশ, ব্যর্থ বাংলাদেশ।
আমেরিকা চায় ৯৮ ভাগ জন বাকি অংশ পড়ুন...
সব কাফির রাষ্ট্র সন্ত্রাসী ইসরাইলকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে
অপরদিকে মুসলিম বিশ্ব নিস্ক্রিয় থেকে নিজেদের কলঙ্কিত করছে
এমন আত্মঘাতী পরিক্রমায় ইসরাইল ভারত আতাঁত পার্শ্ববর্তী মুসলিম দেশেও আক্রমণ করতে পারে
পক্ষান্তরে মুসলিম বিশ্ব এক হলে কাফির বিশ্ব কচুকাটা হবে ইনশাআল্লাহ।
সম্মানিত হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে সব কাফির এক। এই সভ্যতা প্রমাণ করে ইরান-ইসরায়েলের চলমান সংঘাত ইস্যুতে বিবৃতি দিয়েছে বিশ্বের খাছ কাছের সাত দেশের জোট জি-৭। কানাডায় চলমান জি-৭ সম্মেলনে জোটটির নেতারা কার্যত ইসরায়েলের পক্ষই নিল।
এই জোটটির সদস্য রাষ্ট্র বাকি অংশ পড়ুন...
জে.এম.ও ফুড বাংলাদেশে বিস্তার করতে তারা বদ্ধপরিকর।
বাংলাদেশকে পাঠানো ইউএসটিআরের চিঠিতে মার্কিন বাণিজ্য আগ্রাসনের নীল নকশা বিশেষভাবে সন্নিবেশিত হয়েছে।
বাংলাদেশের অর্থনীতি তথা জাতীয় নিরাপত্তাও মার্কিনীরা বিশেষভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছে।
চিকিৎসা, সেবা-বিনিয়োগ, মোটর গাড়ি থেকে মেধা স্বত্ব সবকিছুই থাকবে আমেরিকার একান্ত কব্জায়।
স্বাধীন বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব বলতে আসলে কিছুই থাকবে না।
৭১ এ ও আমেরিকা বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী ছিল।
স্বাধীনতা অর্জন হয়েছে একবার।
স্বাধীনতা রক্ষায় জিহাদ দরকার বারবার।
(১ম পর্ব)
যুক্তরা বাকি অংশ পড়ুন...
দেশের চিকিৎসকের ভুলকে ভুল চিকিৎসা বলার অধিকার সাধারণ মানুষের নেই। এটা বলতে পারবে কেবল বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি)।
চিকিৎসায় অবহেলা কিংবা ভুলের ঘটনায় মামলাও হয়েছে। সেই মামলায় চিকিৎসককে গ্রেফতারের নজিরও দেশে রয়েছে। কিন্তু বিএমডিসির সনদ বাতিলের নজির বিরল। ভুল চিকিৎসার দায়ে মাত্র একজন চিকিৎসকের নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছে। চার জনের নিবন্ধন স্থগিত করা হয়েছে এক বছরের জন্য। ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যুসহ গত ২০ বছরে বিএমডিসিতে পাঁচ শতাধিক অভিযোগ জমা পড়েছে। তবে অর্ধেক অভিযোগই নিষ্পত্তি করতে পারেনি সংস্ বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারের ঘাপটি মেরে থাকা ভারত-মার্কিনী এজেন্ট তৎপরতায়
শুধু গার্মেন্টস ব্যবসায়ী আর বড় ব্যবসায়ীরাই নয়
দেশের প্রান্তিক কৃষকেরও এখন ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা
কৃষি মন্ত্রণালয়ের অনিয়ম, অব্যবস্থাপনায় তথা মূর্খতায় এবং অদূরদর্শীতায়
ডিলার-কৃষকদের মধ্যে চলছে মারামারি-কাটাকাটি
এরই মধ্যে বাড়ানো হচ্ছে বিদ্যুৎ খরচ।
সারের দাম হচ্ছে আরো বেশী।
সব মিলিয়ে বাড়ছে উৎপাদন ব্যয় কৃষকের কঠিন দুরাবস্থায়
আরো বাড়বে মূল্যস্ফীতি
জন দুর্ভোগ থেকে এখন দুর্ভিক্ষের দিকে যাচ্ছে দেশ
দেশবাসীকেই দেশ রক্ষার্থে সক্রিয় হতে হবে ইনশাআল্লাহ।
কৃষি মন্ত্রণাল বাকি অংশ পড়ুন...
একের পর এক কারখানা বন্ধ, চট্টগ্রামেই কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক
এক বছরে ২৫৮টি রফতানিমুখী তৈরি পোশাক কারখানা বন্ধ
রপ্তানি সহায়তা কমিয়েছে সরকার।
এমন একটা সময়ে এই সহায়তা কমানো হলো যখন উদ্যোক্তারা কঠিন সময় পার করছেন।
সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা ভারত-মার্কিনী এজেন্টদের ষড়যন্ত্রে
মুখ থুবরে পড়তে যাচ্ছে রপ্তানী মুখী গার্মেন্টস থেকে দেশীয় বস্ত্রখাত।
বেকার হচ্ছে লাখ লাখ শ্রমিক
সব মিলিয়ে যেন দুর্যোগ আর দুর্ভিক্ষের ঘনঘটা আসছে। (নাউযুবিল্লাহ)
রাজনৈতিক নেতারা যেনো চেয়ে চেয়ে দেখছেন।
দেশের মালিক জনগণকেই জনস্বার্থে জেগে উঠতে হব বাকি অংশ পড়ুন...












