বাংলাদেশী উপজাতিদের আদিবাসী দাবী করে সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ করেছে
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যা বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশী উপজাতিদের আদিবাসী দাবী করে সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ করেছে
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যা বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশী উপজাতিদের আদিবাসী দাবী করে সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ করেছে
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যা বাকি অংশ পড়ুন...
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যাম্প পূন:স্থাপনই কেবল নয় বরং পার্বত্য এলাকায় সেনাক্যাম্প আরো বেশী স্থাপন করা জরুরী দ বাকি অংশ পড়ুন...
রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রকে পশুর নদ ও সুন্দরবন বিনাশী আখ্যায়িত করে এটি বন্ধের দাবি জানিয়েছে পরিবেশ আন্দোলনকারীরা। বাগেরহাটের মোংলা উপজেলার নারিকেলতলায় এক জনসমাবেশ থেকে এ দাবি জানানো হয়।
অনুষ্ঠানের আয়োজন করে পরিবেশ নিয়ে কাজ করা সংগঠন ‘ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’ ও ‘পশুর রিভার ওয়াটারকিপার’।
জনসমাবেশে বক্তারা বলেন, ভারতের স্বার্থে বনবিনাশী এই বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। অবিলম্বে এ প্রকল্প বাতিলসহ নিরাপদ পানি, বায়ু এবং টেকসই জীবিকার ব্যবস্থা করতে হবে। সুন্দরবনের প্রাণ পশুর নদ দূষণের ফলে মাছসহ পানিজ প্রাণীর অস্তিত্ব বাকি অংশ পড়ুন...
আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা মন্তব্য করেছেন হিলারীর সখ্যতার বিপরীতে ট্রাম্পকে খুশী করার অতিরিক্ত মাশূল হিসেবেই ট্রাম্পের বন্ধু মাস্কের স্টারলিংক প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে
বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের মাঝে ব্যবসা করতে পারবে না স্টারলিংক। তারপরেও কেন?
নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও সমালোচকরা বলছেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে স্বাধীন জুমল্যান্ড, নারিকেল দ্বীপে আমেরিকার ঘাটি এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দুর্বল করার
বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ষড়যন্ত্র সফল করার জন্যই
বাংলাদেশী জনগণের মাঝে ব্যবসা হবে না জেনেও আসছে আমেরিকার ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী স্টারলিংক
বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে: “তোমরা ততক্ষণ পর্যন্ত পূর্ণ ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তোমরা তোমাদের বাবা-মা, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজন; এমনকি নিজের জীবন থেকে আমাকে বেশি মুহব্বত করতে না পারবে। ”
এই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার প্রেক্ষিতে জ্বলন্ত জিজ্ঞাসা ব্যক্তি মুসলমান থেকে রাষ্ট্রের প্রতি- মুসলমানরা কী আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সর্বক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দিতে পেরেছে?’
অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই বাকি অংশ পড়ুন...
খাদ্যসামগ্রীর মধ্যে চিনি একটি অতীব প্রয়োজনীয় পণ্য। আমাদের দৈনন্দিন বিভিন্ন খাদ্যে চিনির প্রয়োজন পড়ে। বাংলাদেশের বাজারে প্রধানত দুই ধরণের চিনির দেখা মেলে। সাদা চিনি ও লাল চিনি। লাল চিনি মূলত দেশীয় আখ থেকে তৈরী করা।
দেশে আখের চিনি সরবরাহকারী রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান হচ্ছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্যশিল্প কর্পোরেশন (বিএসএফআইসি) আওতাভুক্ত ১৬টি চিনিকল। আর বিটনির্ভর আমদানিকৃত ও পরিশোধিত চিনি সরবরাহ দিচ্ছে গুটিকয়েক বেসরকারি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান। তবে রাষ্ট্রায়ত্ত চিনিকলে উৎপাদিত চিনির চাহিদা সাম্প্রতিক সময়ে বাড়লেও এখনও সার বাকি অংশ পড়ুন...
বিগত সরকারের আমলে জিডিপিকে যেভাবে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে দেখানো হয়েছে সেভাবে অর্থনীতিতে বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ও শিল্প উৎপাদন বাড়েনি। সমসাময়িক প্রতিযোগী অর্থনীতিগুলোর তুলনায় বিনিয়োগ, রফতানি, মানবসম্পদ উন্নয়ন, বিদেশী বিনিয়োগ ও ব্যবসার পরিবেশসহ বিভিন্ন সূচকেই পিছিয়ে বাংলাদেশ। সরকারের পরিসংখ্যান যদি সঠিক হতো তাহলে এসব সূচকে বাংলাদেশ এতটা পিছিয়ে থাকার কথা নয়। তবে বিগত সরকার জিডিপির আকার ও প্রবৃদ্ধি বাড়িয়ে দেখালেও মূল্যস্ফীতি কমিয়ে দেখিয়েছে। ফলে সঠিক তথ্যের অভাবে চাহিদা ও বাজার নিয়ন্ত্রণসহ অর্থনীতির ব্যবস্থাপনাগত সব ক্ষেত্রে বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “সময়কে আমি পর্যায়ক্রমে মানুষের মাঝে পরিবর্তন করি। ” সময় বহতা নদীর মতো। সাধারণ মানুষ সময় দ্বারা প্রভাবিত হয়।
সময়ের প্রবাহে পুষ্ট অধিকাংশের বিশ্বাস এরূপ যে, ‘চলমান পরিস্থিতিতে প্রচলিত অনৈসলামিক আচারও অনৈসলামিক থাকে না। তাদের ধারণা- খেলাধুলা, গান-বাজনা, সুদ, ঘুষ, টিভি, সিনেমা, বেপর্দা, বেহায়া এগুলো বর্তমান সময়ের দাবি। যা সময়ের প্রেক্ষিতে জায়িয ও সহনীয়। ’ নাউযুবিল্লাহ!
আওয়ামুন নাসের ভিতরে এসব বিশ্বাস শক্ত করে এঁটে বসার কারণে তাদের সে অনুভূতির বিপরীতে চালিত হত বাকি অংশ পড়ুন...
আফ্রিকার দুর্ভিক্ষ নিয়ে বিশ্বপর্যায়ে যেন কোনো উদ্বেগ নেই। এই দুর্ভিক্ষ নিয়ে বিশ্বের অনেক শীর্ষ গণমাধ্যমই চুপচাপ।
এই মুহূর্তে আফ্রিকায় চলছে দুর্ভিক্ষ। সম্পদের লোভে যে আফ্রিকায় একসময় ঝাঁপিয়ে পড়েছিল গোটা সামন্ত সাম্রাজ্যবাদী লুটেরা গোষ্ঠী।
পুঁজিবাদের গোড়াপত্তনের পর থেকে এখন অবধি সেখানে শক্তিশালী হানাদার দেশগুলোর নিয়ন্ত্রণ, শোষণ, লুটপাট অব্যাহত। গত বছর ধরে সেই আফ্রিকার বিরাট এক অঞ্চল টানা অনাবৃষ্টি ও খরায় বিপর্যস্ত। পর্যাপ্ত ফসল হয়নি, রাষ্ট্রেরও নিরাপত্তা দেয়ার অবস্থায় নেই। ফলাফল হিসেবে নেমে এসেছে খাদ্য সঙ্কট। অন বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে যে দেশ মেধার জোরে এগিয়ে আছে সেই দেশই উন্নত ও সমৃদ্ধশালী হচ্ছে। আর আধুনিকায়নের এই যুগে মেধার চাহিদা অনুসারে বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে। মহান আল্লাহ পাক উনার অসীম দয়া দান ইহসান মুবারকে বাংলাদেশের মেধাশক্তি এশিয়া মহাদেশে একটি বিশাল প্রভাব বিস্তার করে রেখেছে। গবেষণা, আবিস্কার, উৎপাদন, অনুশীলন খাতে নিত্য নতুন ক্ষুদে ও উন্নত যোগ্যতার অধিকারী বিজ্ঞানীদের আবির্ভাব ঘটছে। দেশে এমনও উদ্ভাবনী শক্তির মানুষ রয়েছে যারা স্কুলের গ-ি না পেরিয়েও বিস্ময়কর আবিষ্কার করেছে। যেমন একই জমিতে বছরে ৪ বারে ৬৪টি ফসল ও মাছ চাষের মাধ্যমে ৮ লাখ টাকা বাকি অংশ পড়ুন...












