সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তিতে গোটা অমুসলিম বিশ্ব মুসলিম বিশ্বের মুখাপেক্ষী। সম্মানীত দ্বীন ইসলাম বিমুখ ও ভাতৃত্ববোধের অভাবে সম্রাজ্যবাদীরা প্রভাব বিস্তার করছে
মুসলিম বিশ্বের উপর ভ্রাতৃত্ববোধে বলিয়ান হয়ে মুসলিম বিশ্ব একজোট হলে কাফির বিশ্ব পদানত হতে বাধ্য।
বিশ্ব মুসলিম উম্মাহকে এক হয়ে ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এর আগে মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার, দেশীয় পণ্যের নতুন বাজার সৃষ্টি এবং বাংলাদেশে তাদের বিনিয়োগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করতে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে নিযুক্ত বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলোয়ও অপারেশনের সব ওষুধই কিনতে হচ্ছে রোগীদের। একেকটি অপারেশনে ওষুধ বাবদ এক থেকে ২০ হাজার টাকা খরচ হচ্ছে তাদের। অথচ অপারেশনের জন্য আদৌ এত টাকার ওষুধের প্রয়োজন আছে কি না, তা যাচাই করার জন্য নেই গবেষণা ও তদারকি। আবার ফার্মেসিগুলো ন্যায্যমূল্য রাখছে কি না তাও দেখার কেউ নেই। ফলে ওষুধ কিনে নিঃস্ব হচ্ছেন রোগীরা।
অপারেশনের ওষুধ কিনতে বেশি টাকা লাগায় সিট পেয়েও অনেক রোগী ভর্তি হতে পারছে না। আর যারা ভর্তি হচ্ছে, তাদের কারও কারও অপারেশনের ওষুধের টাকার জন্য ধার-কর্জ করতে হচ্ছে। কেউ সম্পদ বিক্রি করছে, না-হয় হা বাকি অংশ পড়ুন...
কোনো দেশের শিক্ষার মান যদি নি¤œ হয় তাহলে তা শিক্ষার্থীদেরকে যোগ্যতার দিক থেকে বিকলাঙ্গ ও প্রতিবন্ধী করে রাখে। এতে করে যত রকম আয়োজন কিংবা উদ্যোগই গ্রহন করা হোক না কেন সেই শিক্ষা ব্যর্থ শিক্ষায় পর্যবসিত হয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশের শিক্ষার মান ক্রমশ নি¤œমুখী। দেশের পাবলিক পরীক্ষাগুলোতে ফলাফল বিস্ফোরণ লক্ষ্য করা গেলেও গুণগত মান নিয়ে রয়েছে বড় ধরনের প্রশ্ন। অভিযোগ রয়েছে, যে শিক্ষকগণ বোর্ডের খাতা মূল্যায়ন করে তাঁদের প্রতি মৌখিক নির্দেশ থাকে পাশের হার বাড়ানোর জন্য যতটা সম্ভব ছাড় দিয়ে খাতা দেখতে হবে। গ্রেস নম্বর দিয়ে হলেও শ বাকি অংশ পড়ুন...
(দ্বিতীয় পর্ব)
ফরেইন রিজার্ভ বলতে বিদেশের সাথে লেনদেন যোগ্য টাকা বা সম্পদকে বুঝায়। মানে বিদেশীরা দ্রব্য বা সেবার বিনিময়ে যা নিতে রাজি আছে তা। ডলার, ইউরো, রুপী, স্বর্ণ, ইত্যাদি যা কিছু দিয়ে বিদেশের সাথে লেনদেন করা যাবে তা ই ফরেইন রিজার্ভ। এর মোট পরিমাণকে একটি দেশের ফরেইন রিজার্ভ বলে।
আমাদের মুদ্রার নাম টাকা। আমরা চাইলে বিলিয়ন, বিলিয়ন টাকা ছাপাতে পারি। কিন্তু বিদেশীরা এই টাকা নিবে না। আমরা তেল আমদানির বিপরীতে যদি টাকা দিতে চাই ওরা মানবে না, বলবে ডলার বা ইউরো দাও। স্বর্ণ দিলেও মানবে। সেজন্য অন্যদের গ্রহণযোগ্য মুদ্রায় রিজার্ভ বাকি অংশ পড়ুন...
১৯৪৪ সালে ৪৪টি দেশ যুক্তরাষ্ট্রের নিউ হ্যাম্পশায়ার অঙ্গরাজ্যের ব্রেটন উডস শহরে একটি চুক্তি করে। সিদ্ধান্ত হয়, এসব দেশের মুদ্রার বিনিময়মূল্য মার্কিন ডলারের ওপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হবে। আর ডলারের মূল্য নির্ধারিত হবে স্বর্ণমানের ভিত্তিতে। ১৯৪৭ সালে বিশ্বের মোট মজুত স্বর্ণের ৭০ শতাংশই ছিল যুক্তরাষ্ট্রের হাতে। স্বর্ণের মজুত এবং ডলারের স্থিতিশীল মূল্যের কারণে সেসব দেশ রিজার্ভ কারেন্সি (মুদ্রা) হিসেবে ডলার রাখতে একমত হয়। মূলত ডলারের আধিপত্য তখন থেকে শুরু।
এই ব্রেটন উডস চুক্তির মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় আইএমএফ ও বিশ্বব্যা বাকি অংশ পড়ুন...
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংবিধানের ৭ ধারা অনুযায়ী রাষ্ট্রের মালিকানা জনগণের। কিন্তু অলিখিতভাবে তথা বাস্তবে এ মালিকানা ভোগ করে সরকার। সরকারের রয়েছে সেনাবাহিনী, এ্যালিট ফোর্স র্যাব, গোয়েন্দা বাহিনী, পুলিশ বাহিনীসহ বিভিন্ন বল প্রয়োগকারী প্রতিষ্ঠান। পাশাপাশি সিটি কর্পোরেশনগুলোর মতো স্থানীয় সরকারের প্রতিষ্ঠানসহ, হাসপাতাল, ও বিভিন্ন চিকিৎসাকেন্দ্রসহ নানা সেবাপ্রদানকারী সংগঠন। সব মিলিয়ে রাষ্ট্রযন্ত্র তথা তার সরকার নিজেদের দৈত্যরূপ শক্তিশালী মনে করে থাকে। বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকারের সূচনালগ্নে সংবিধানে গৃহী বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারের বহুমুখী কার্যক্রমের ফলে বাংলাদেশ এখন মাছ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী বিগত ১০ বছরের হিসেবে মৎস্য উৎপাদন বাড়ানোতে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে দ্বিতীয়। আর ইলিশ উৎপাদনকারী ১১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে প্রথম, অভ্যন্তরীণ মুক্ত পানাশয়ে মাছ আহরণে বাংলাদেশ তৃতীয়, মিঠা পানির মাছ উৎপাদনে চতুর্থ এবং বদ্ধ পানাশয়ে মাছ উৎপাদনে পঞ্চম। তেলাপিয়া উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বে চতুর্থ এবং এশিয়ার মধ্যে তৃতীয়। পাশাপাশি বিশ্বে সামুদ্রিক ও উপকূলীয় ক্রাস্টাশিয়া ও ফিন বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ ‘অ্যালকোহল নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা, ২০২২’ জারি করেছে। এটি ‘মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮’-এর অধীনে করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে দেশে প্রথমবারের মতো অ্যালকোহল বা মদ উৎপাদন, কেনাবেচা, পান করা, পরিবহন, আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে নিয়মনীতি স্পষ্ট করা হলো।
বিধিমালা অনুযায়ী, মদ কেনাবেচা, পান, পরিবহনের ক্ষেত্রে লাইসেন্স, পারমিট ও পাস নিতে হবে। কোথাও কমপক্ষে ১০০ জন মদের পারমিটধারী থাকলে ওই এলাকায় অ্যালকোহল বিক্রির লাইসেন্স দেওয়া হবে। আর ২০০ জন হলে দেওয়া হবে বারের লাইসেন্স। ২১ বছ বাকি অংশ পড়ুন...
২০১০ সালে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক (নন টেকনিক্যাল) পদে চাকরি পান মেহেদী হাসান। বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন রেজিস্ট্রার ড. নির্মল চন্দ্র সাহা স্বাক্ষরিত সেই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় আবেদন প্রার্থীর শিক্ষা জীবনের সব স্তরে প্রথম বিভাগ/শ্রেণি থাকতে হবে। পাশাপাশি প্রার্থির জিপিএ/সিজিপিএ ৪ এর জন্য কমপক্ষে ৩ দশমিক ৭৫ থাকতে হবে। তবে মেহেদী হাসানের সিজিপিএ ২ দশমিক ৯৫ হওয়া সত্ত্বেও তিনি সেসময় প্রভাষক পদে আবেদন করেছেন এবং নিয়োগও পেয়েছেন।
অভিযোগ রয়েছে তৎকালীন প্রভাবশালী স্থানীয় এক নেতা এবং বিশ্ববিদ্যা বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমান মাত্রই পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার কথায় আবেগতাড়িত হন। পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার খুতবায় অনুপ্রাণিত হন। পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার খুতবার প্রথমদিকেই বর্ণিত হয়েছে, “আজকের এদিন যেমন পবিত্র, তেমনি প্রতিটি মুসলমানের জান-মাল অনেক পবিত্র। ” আপন জান-মাল রক্ষার্থে মুসলমান যে যুদ্ধ করবে, তা জিহাদ বলে গণ্য হবে। প্রসঙ্গত, মুসলমানের জান-মাল রক্ষা করা যেমন ফরয, তেমনি তা রক্ষার জন্য জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করাও জরুরী।
‘মুসলিম শরীফ’ ও ‘মুসনাদে আহমদ শরীফ’ উনাদের মধ্যে রয়েছে- হযরত সালমান ইবনে আকওয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, “মহা বাকি অংশ পড়ুন...
একটি দেশের কর্মক্ষম হিসেবে বিবেচিত জনসংখ্যার মোট পরিমাণ কর্মক্ষম নয়, এমন জনসংখ্যার (শিশু ও বয়স্ক জনগোষ্ঠী) তুলনায় বেশি হলে তখন সেই অবস্থাটাকে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট বা জনমিতিক লভ্যাংশ বলে।
অর্থনীতির ভাষায়, দেশের জনসংখ্যার ৬০ শতাংশ যদি কর্মক্ষম হয় তাহলে দেশটি ‘ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড’ বা জনমিতিক বা জনসংখ্যাতাত্ত্বিক লভ্যাংশ পাওয়ার অবস্থায় রয়েছে বলে ধরে নেওয়া হয়। সে হিসেবে বাংলাদেশ এখন ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট বা জনসংখ্যাতাত্ত্বিক লভ্যাংশ অর্জনের পর্যায়ে রয়েছে।
দেশে কর্মক্ষম মানুষের গুরুত্বের কথা বিবেচনা করছে বিবিএসও। বাকি অংশ পড়ুন...
অতীত ইতিহাস থেকেই এদেশের মানুষ ডাক্তারকে শ্রদ্ধার আসনে মূল্যায়ন করেন। পরম আস্থায় চোখ বুজে মেনে নেন তার পরামর্শ। কিন্তু ইদানীং ডাক্তারদের বিরুদ্ধে উঠছে গুরুতর সব অভিযোগ। দানা বাঁধছে অনাস্থা, অবিশ্বাস ও ক্ষোভ।
সরকারী বা বেসরকারি ঢাকা বা ঢাকার বাইরে কমিশন বাণিজ্য যে মহামারী রূপে বিরাজমান সেটিরও ইঙ্গিত মিলেছে বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিলের এক সম্মেলনে।
সম্মেলনের পরের দিন এক খবরে বলা হয়, ডাক্তার নেতারাই অন্য ডাক্তারদেরকে কমিশন বাণিজ্য বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন।
কোম্পানির কমিশন নিয়ে ওষুধ লেখার কারণে ডাক্তারি পেশা বাকি অংশ পড়ুন...












