নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উপর নাযিল হয়েছে বরকতময় কিতাব পবিত্র কুরআন শরীফ। যে প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ্ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ইহা এমন একটি বরকতময় কিতাব, যা আমি আপনার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, যেন তারা উহার পবিত্র আয়াত শরীফসমূহকে গভীরভাবে ফিকির করে এবং বুদ্ধিমানগণ যেন তা অনুধাবন করে।” (পবিত্র সূরা মুহম্মদ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৪)
বাস্তবে সমাজ জীবনে সাধারণ মুসলমান তো বটেই, কার্যক্ষেত্রে আলিম দাবিদারদের মাঝেও পবিত্র কুরআন শরীফ নিয়ে ফিকিরের প্রবণতা তথা এর হাক্বীক্বত উপলব্ধির চেতন বাকি অংশ পড়ুন...
দ্রব্যমূল্যের চরম উর্ধ্বগতির পাশাপাশি বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস, চিকিৎসা ইত্যাদি সেবা পণ্যের দফায় দফায় অগ্নি মূল্যের কারণে সাধারণ মানুষের কতটুকু ক্ষতি হয়েছে তা পরিমাপ করা কঠিন। তবে এতটুকু নিশ্চিত করে বলা যায় যে, বাংলাদেশে বহু মানুষ নতুন করে দরিদ্র হয়েছে, বহু মানুষ কাজ হারিয়েছে। বাংলাদেশের বহু মানুষ অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু হয়ে গেছে। অনেক মানুষ তাদের ব্যবসায় ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে দরিদ্র হয়ে গেছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, সাধারণ জনগণের সংসার খরচ বেড়েছে প্রায় ৫০%। লেখাপড়ার খরচ, বাসাভাড়া, চিকিৎসা ব্যয়, গ্যাস-বিদ্যুতের বিল সবই বেড়েছে। তার উ বাকি অংশ পড়ুন...
বিশেষজ্ঞদের মতে, দিন দিন আমাদের আচরণ, অনুশাসন ও সামাজিক মূল্যবোধ পরিবর্তন হচ্ছে। মানুষের মধ্যে হিংস্রতাও বেড়ে গেছে আগের তুলনায় বেশি। এর জন্য দায়ী দেশী-বিদেশি টিভি চ্যানেলের অনুষ্ঠান ও সিনেমা। সহজাত মনোবৃত্তির কারণেই ভারতীয় অপরাধবিষয়ক নাটক ও সিনেমা দেখে খারাপই হচ্ছে দর্শকরা। ভারতসহ বিভিন্ন দেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলো অপরাধধর্মী বিভিন্ন ঘটনা অবলম্বনে ধারাবাহিক নাটক-সিনেমা তৈরি করছে, যা ঘরে বসে দেখছে সবাই। এছাড়া বলিউড ও হলিউডে তৈরি হচ্ছে বিভিন্ন অপরাধবিষয়ক সিনেমা। অপরাধ কাহিনী বলেই সব বয়সের মানুষের এসব নাটক-সিনেমার প্র বাকি অংশ পড়ুন...
১২ লাখ অবৈধ বিদেশীদের ন্যায় নিয়ম বহির্ভূতভাবে ও অনুমোদন ছাড়াই বাংলাদেশে কয়েকশ’ বিদেশী চিকিৎসক অবৈধ প্রাকটিস করছে এবং এদের অধিকাংশই ভারতীয় নাগরিক। একশ্রেণীর বেসরকারী হাসপাতালের মাধ্যমে তারা দেশে রোগী বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। এদের অনেকেই স্থায়ীভাবে অবস্থান করে অপারেশনসহ চিকিৎসা সংশ্লিষ্ট ব্যবসা শুরু করেছে। এদের মাধ্যমে দেশ থেকে বছরে পাচার হচ্ছে শত শত কোটি টাকা। সরকারও রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
উল্লেখ্য এসব বিদেশী চিকিৎসকদের অনেকেই বাংলাদেশে অবস্থান করছে টেকনোলজি ট্রান্সফারের নামে। বিএমডিসির নিয়ম অনুযায়ী নিউরোলজি, বাকি অংশ পড়ুন...
বিপিডিবির তথ্য অনুযায়ী, গত জুমাবার দিনের বেলায় দেশে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদার প্রক্ষেপণ ছিল ১০ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট। রাতের বেলায় এর পরিমাণ ছিল ১১ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট। এর আগে গত ৯ মার্চ বিদ্যুতের প্রকৃত চাহিদা ছিল দিনে সর্বোচ্চ ১০ হাজার ৮৪২ মেগাওয়াট ও রাতে সর্বোচ্চ ১২ হাজার ৯৬ মেগাওয়াট।
বিপিডিবির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৭ সালের মধ্যে উৎপাদন সক্ষমতায় নতুন করে যুক্ত হবে ১৩ হাজার ১০৩ মেগাওয়াট। এর মধ্যে সরকারি নতুন ১১ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সক্ষমতা হবে ৪ হাজার ৫৫ মেগাওয়াট। বেসরকারি খাতের (আইপিপি) ১৯ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সক্ষমতা ৫ হাজার ২৫৫ বাকি অংশ পড়ুন...
রমাদ্বান মুসলমানদের ত্যাগ ও আত্মশুদ্ধির মাস হলেও আমাদের দেশে দেখা যায়, আমাদের দেশে অনৈতিকভাবে প্রতিবছর রমাদ্বান মাসে প্রায় প্রতিটি পণ্যের দাম বেড়ে যায়। কিন্তু তার বিপরীত চিত্রের দেখা মেলে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন মুসলিম দেশে।
এসব দেশ রমাদ্বান উপলক্ষ্যে বড় চেইনশপ থেকে শুরু করে ছোট দোকানেও দেয় বিশাল ছাড়। ক্রেতাদের কে কত বেশি মূল্য ছাড় দিতে পারে, সেটা নিয়ে রীতিমতো চলে প্রতিযোগিতা।
মূল্যছাড়ের প্রতিযোগিতা
বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে থাকা প্রায় ৩০০ কোটি মুসলমানের জন্য পবিত্র রমাদ্বান বয়ে আনে রহমত, বরকত ও মাগফেরাতের বার বাকি অংশ পড়ুন...
সম্ভাবনা থাকার পরও বাংলাদেশের গবেষণা খাত পুরোপুরিভাবে অবহেলিত। কিন্তু এরপরও গবেষণায় বিশেষ করে কৃষি গবেষণায় অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করছে দেশের গবেষক ও বিজ্ঞানীরা। তবে উপযুক্ত পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে গবেষণায় যে পরিমাণ সাফল্য অর্জন করার কথা ছিলো তা হচ্ছে না। এতে করে সম্ভাবনা অন্ধকারেই থেকে যাচ্ছে। বিকশিত হচ্ছেনা। এজন্য সরকারের প্রতি গবেষণায় বাজেট বরাদ্দের আহবান জানিয়েছে বিশেষজ্ঞরা।
উল্লেখ্য, সেবাধর্মী নিত্য-নতুন উদ্ভাবনে উপকৃত দেশের প্রান্তিক মানুষ। গবেষকদের এমন সাফল্য দেশের সীমানা ছাড়িয়ে সমাদৃত বিশ্বব্যাপী। বিশ^কে তাক বাকি অংশ পড়ুন...
পারিবারিক কলহের জের ধরে বাড়ছে হত্যাকান্ড। সবচেয়ে বেশি নৃশংসতার শিকার হচ্ছে নারী ও শিশুরা। বেশিরভাগ হত্যাকান্ড- ঘটছে যৌতুক, পরকীয়া, দাম্পত্য সমস্যা ও জমিজমা ভাগাভাগিকে কেন্দ্র করে। এসব ঘটনায় স্বামীর হাতে স্ত্রী, স্ত্রী স্বামীকে, বাবা-মার হাতে সন্তান, সন্তানের হাতে খুন হচ্ছে বাবা-মা, ভাইয়ের হাতে খুন হচ্ছেন ভাই, আত্মীয়ের হাতে খুন হচ্ছেন আত্মীয়।
সম্প্রতি রাজধানীর তুরাগে তিন শিশুকন্যাকে হত্যার পর মায়ের আত্মহত্যার নৃশংস ঘটনা ঘটে। মিরপুরে নিজ পিস্তল দিয়ে দ্বিতীয় স্ত্রীর মাথায় গুলি করে পুলিশ কর্মকর্তার আত্মহত্যার ঘটনাগুলো প্ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি ভূমি মন্ত্রনালয়ের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানা গিয়েছে, রেলের ৫ হাজার একর জমি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। আর এই সুযোগ জমিগুলো গণহারে বেদখল হয়ে যাচ্ছে।
সরকারি জমি জাতীয় সম্পদ। এ সম্পদ কাজে লাগিয়ে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথ মসৃণ করা দুরূহ কোনো বিষয় নয়। তবে এক্ষেত্রে সরকারের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা দরকার এবং দলীয় সঙ্কীর্ণতা পরিহারসহ সব কিছুর ঊর্ধ্বে উঠে দেশের মুহব্বতে কাজ করার মানসিকতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
উল্লেখ্য, পরিত্যক্ত ও খাস জমির মালিক সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয়। কিন্তু ভূমি মন্ত্রণালয়ের কাছে এসব জমির কোনো হ বাকি অংশ পড়ুন...
দেশজুড়ে সওজের নেটওয়ার্কে থাকা সড়কের পরিমাণ সাড়ে ২২ হাজার কিলোমিটার। এর মধ্যে চার লেনের সড়কের পরিমাণ ৫০০ কিলোমিটার। আট আর ছয় লেনের সড়ক মোটে ৩৮ কিলোমিটার। সম্প্রতি প্রকাশিত এইচডিএম সার্কেলের প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, সওজের নেটওয়ার্কে থাকা ৩ হাজার ৬৪৭ কিলোমিটার সড়ক রয়েছে খারাপ অবস্থায়। এর মধ্যে ৮৩৯ কিলোমিটার সড়কের অবস্থা ‘খুবই খারাপ’। ‘খারাপ’ অবস্থায় রয়েছে ৯৫০ কিলোমিটার সড়ক। বেশ দুর্বল অবস্থায় রয়েছে আরো প্রায় ১ হাজার ৮৫০ কিলোমিটার সড়ক। এসব সড়ক মেরামত করতে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকার চাহিদার কথা জানিয়েছে এইচডিএম।
বিশেষজ্ঞদের বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারের পক্ষ থেকে হিজড়াদের উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়েছে। গতবছর সমাজসেবা অধিদপ্তর সাত হাজার ৬৫০ জন হিজড়ার পুনর্বাসনের জন্য কাজ শুরু করেছে। তাদের জরিপ মতে, বাংলাদেশে হিজড়ার সংখ্যা ১০ হাজার ৩১৯ জন। স্বাস্থ্য পরীক্ষার মাধ্যমে হিজড়াদের শনাক্ত করে পুনর্বাসনের আওতায় আনা হচ্ছে। এরপর বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মক্ষম হিজড়া জনগোষ্ঠীর ক্ষমতা বৃদ্ধি ও আয়বর্ধনমূলক কর্মকা-ে সম্পৃক্ত করে তাদের সমাজের মূল ¯্রােতে আনা হচ্ছে। প্রশিক্ষণের পর তাদেরকে আর্থিক সহায়তা হিসেবে ১০ হাজার টাকা বা সেলাই মেশিনও দেয়া হচ্ছে।
কিন্ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে, বেশি দামে বীজ সংগ্রহ করতে কৃষকের লাভের পরিমাণ কমে যাচ্ছে। ৯০ দশকের শেষের দিক থেকে গবেষণা চললেও এযাবত দেশে উচ্চ ফলনশীল বীজ উদ্ভাবনে তেমন কোন অগ্রগতি হয়নি। এখনো নির্ভর করতে হয় আমদানি করা বীজের ওপর। বর্তমানে দেশের চাহিদার ৮৬ ভাগ মেটানো হয় আমদানি করা হাইব্রিড বীজ দিয়ে। ষাট দশকের শেষদিকে নিজম্ব ফসল থেকে সংগৃহীত দেশি জাতের বীজ দিয়ে ধান উৎপাদন তিন শতাংশ কমে যায়। অর্থাৎ তখন এ হার ছিল মোট উৎপাদনের শতকরা ৯৭ ভাগ।
দিন দিন বিদেশ থেকে আমদানি করা হাইব্রিড বীজের উপর নির্ভরশীল থাকার কারণে দেশের খাদ্যন বাকি অংশ পড়ুন...












