প্রতি পবিত্র রমাদ্বান শরীফের শুরুতেই কাপড়ের দোকানের সামনে একটা অভিনব ব্যানার লক্ষ্য করা যায়, যেখানে লেখা থাকে- ‘এখানে যাকাতের কাপড় পাওয়া যায়।’ এভাবে আলাদা করে লেখার কারণ জানতে চাইলে দোকানি বলে, ‘যাকাতদাতাদের অধিকাংশই যাকাতের কাপড় কম দামে এবং সংখ্যায় বেশি চায়।’
‘গরিব-অসহায় মানুষ পবিত্র ঈদ উনার আগে নতুন কাপড় পেলে খুবই খুশি হয়। তাই যাকাতদাতারা বেশি মানুষকে খুশি করার জন্য বেশি বেশি কাপড় কিনে। যাকাতদাতারা এখন মূলত নাম কামাইয়ের জন্য যাকাত দেয়। এতে করে যাকাত গ্রহীতারা কত নিম্নমানের কাপড় পেল অথবা এ নিম্নমানের কাপড় সংগ্রহ করতে গি বাকি অংশ পড়ুন...
সারাদিন রোযা রেখে ইফতারী রোযাদারদের জন্য অধীর আগ্রহ এবং খুশির বিষয়। সাধারণভাবে প্রত্যেক রোযাদারই চায় ইফতারীতে একটু ভালো খেতে। তবে ইফতারীতে অধিকাংশ রোযাদারই মুখরোচক ইফতারী পছন্দ করে। কিন্তু দুঃখজনক হলো যে- এসব মুখরোচক খাবারের সবটুকুই মারাত্মকভাবে স্বাস্থ্যনিকর ও ভেজালযুক্ত
ইফতারীতে হরেক রকম রং ব্যবহার করা হয়। ইফতারীর প্রায় সবগুলো সামগ্রী যেমন পেঁয়াজু, ছোলা, আলুর চপ, গোশতের চপ, কাবাব, কাটলেট, তেহারি, হালিম, জিলিপি, বিভিন্ন সিরাপ বা পাউডার দিয়ে ঘরে তৈরি শরবত, বাজারে বিক্রিত প্যাকেটজাত হরেক নামের তথাকথিত আমের বা কমলার রস ইত্ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রভাবশালী ব্যক্তি, স্থানীয় নেতা, পাতি নেতা ও পুলিশ- এই তিন চক্রের দখলে রাজধানীর ফুটপাত। সূত্র মতে, রাজধানীর ফুটপাত হকারদের কাছ থেকে মাসে ৩০ কোটিরও বেশি টাকা তোলে লাইনম্যানধারী চাঁদাবাজরা। আর সে হিসেবে প্রতিদিন চাঁদাবাজির মাধ্যমে ১ কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে অসহায় হকারদের কাছ থেকে। অথচ সরকারি ব্যবস্থাপনায় এর সামান্য অংশ টাকা তোলা হলেও বছর শেষে সকল হকারকে পুনর্বাসন সম্ভব। পাশাপাশি সম্ভব ক্ষুদ্র আয়ের মানুষদের মাত্রারিক্ত মূল্যে দ্রব্য সামগ্রী দেয়া। বিশেষ করে রমজানে ও ঈদে এর প্রভাব প্রকট হয়। ঈদকে সামনে রেখে রাজনৈতিক প্রভাবশ বাকি অংশ পড়ুন...
মধু মহাসম্মানিত সুন্নতি একটি খাবার। তাছাড়া বিভিন্ন মিষ্টান্ন ও সুস্বাদু খাবার তৈরিতে মধু ব্যবহার করা হয়। মৌচাক থেকে পাওয়া মোম দিয়ে প্রসাধনী ও মোমবাতিসহ নানা সামগ্রী তৈরি হয়। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও প্রতি বছর মধু সংগ্রহ কিংবা উৎপাদন করে বাংলাদেশের মধু চাষীরা। মধু চাষের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রায় সাড়ে ৪ লাখ কৃষক জড়িত। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে মধু চাষের কারণেই আজ এত কৃষকের কর্মসংস্থান হয়েছে, যা ১০ বছর আগেও ছিল না। একসময় গ্রামে কৃষিকাজ করে যাদের সংসার চলত না তারা এখন মধু চাষ করছে। মধু উৎপাদন করে তাদের সংসার ভালো চলছে। দে বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ২০০৯ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত সময়ে ১৮ হাজার ৪২৫ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) হিসাব দিয়েছে।
তাদের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এ সময়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে শস্য উৎপাদনে ৬ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা, যা মোট ক্ষয়ক্ষতির ৩৬ দশমিক ২০ শতাংশ। এরপরেই ক্ষতি হয়েছে নদী ভাঙনে, ৪ হাজার ৯২৩ কোটি টাকা। আর বসত বাড়ি ভেঙে ক্ষতি হয়েছে ৩ হাজার ১৬৮ কোটি টাকা।
‘বাংলাদেশের দুর্যোগ সংশ্লিষ্ট পরিসংখ্যান ২০১৫: প্রেক্ষিত পানিবায়ু পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ’ শিরোনামে বিব বাকি অংশ পড়ুন...
দেশে ধনী-গরীবের বৈষম্য প্রকট আকার ধারণ করেছে। ধনীরা হচ্ছে আরো ধনী। আর গরীবরা হচ্ছে আরো গরিব। গরীব থেকে উত্তোরণের গতি কমে গেছে। সরকারের মধ্যে থেকেও দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা বিষয়টি স্বীকার করেছে। আয় ও জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির এই নিষ্পেষণের ফলে খরচের সঙ্গে তাল মেলাতে না পেরে ভাঙছে পরিবার ব্যবস্থা। বন্ধ হচ্ছে সন্তানের পড়ালেখা। বাড়ছে অপরাধ, পুষ্টিহীন মানুষের সংখ্যা, ছিন্নমূল মানুষের সংখ্যা, পারিবারিক কলহে ভাঙছে সংসার।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ খানার আয় ও ব্যয় নির্ধারণ জরিপে দেখা গেছে, দেশের মোট ৩৮.১ বাকি অংশ পড়ুন...
ইউজিসির সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদন গবেষণায় উদ্বেগজনক চিত্র বেরিয়ে এসেছে। এতে দেখা যাচ্ছে, ২০২১ সালে ৫০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৩৬টিতেই এমফিল-পিএইচডিতে কোনো শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়নি। মাত্র ১৯ শতাংশ শিক্ষকের পিএইচডি ডিগ্রি আছে। ৫ বছর ধরে এই সংখ্যা কমছে। অর্থাৎ, ২০১৭ সালে পিএইচডিধারী শিক্ষক ছিলেন ৩৪১৬ জন, সেখানে ২০২১ সালে ছিলেন ২৯৪৪ জন। ২০২১ সালে সব বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক ছিলেন ১৫৩৯৩ জন।
প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পরিস্থিতি আরও করুণ। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক আর সহযোগী অধ্যাপকদের বেশিরভাগই ভাড়া করা। সাধারণত উচ্চতর বাকি অংশ পড়ুন...
প্রতি পবিত্র রমাদ্বান শরীফের শুরুতেই কাপড়ের দোকানের সামনে একটা অভিনব ব্যানার লক্ষ্য করা যায়, যেখানে লেখা থাকে- ‘এখানে যাকাতের কাপড় পাওয়া যায়।’ এভাবে আলাদা করে লেখার কারণ জানতে চাইলে দোকানি বলে, ‘যাকাতদাতাদের অধিকাংশই যাকাতের কাপড় কম দামে এবং সংখ্যায় বেশি চায়।’
‘গরিব-অসহায় মানুষ পবিত্র ঈদ উনার আগে নতুন কাপড় পেলে খুবই খুশি হয়। তাই যাকাতদাতারা বেশি মানুষকে খুশি করার জন্য বেশি বেশি কাপড় কিনে। যাকাতদাতারা এখন মূলত নাম কামাইয়ের জন্য যাকাত দেয়। এতে করে যাকাত গ্রহীতারা কত নিম্নমানের কাপড় পেল অথবা এ নিম্নমানের কাপড় সংগ্রহ করতে গ বাকি অংশ পড়ুন...
ঢাকার সড়কে গত পাঁচ বছরে বিভিন্ন যানবাহনের বিরুদ্ধে ট্রাফিক পুলিশ মামলা করেছে ৩৬ লাখেরও বেশি। বিশেষজ্ঞ ও ভুক্তভোগীরা বলছেন, সড়কে শৃঙ্খলার পরিবর্তে এসব মামলায় ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের ব্যক্তিগত কোটা পূরণই গুরুত্ব পেয়েছে বেশি। ঢাকার সড়ক দিনে দিনে হয়ে পড়েছে আরো বিশৃঙ্খল। ভোগান্তি ও প্রাণহানির আশঙ্কা বেড়েছে পথচারী-যাত্রীদের। দুর্ঘটনার মাত্রাও বেড়েছে অনেক।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীতে গত বছর ২০২১ সালের তুলনায় সড়ক দুর্ঘটনার সংখ্যা বেড়েছে ৯৭ দশমিক ৭০ শতাংশ। যানবাহনের ধাক্কায় বা চাপায় বেশি হতাহত হয়েছে পথচারী বাকি অংশ পড়ুন...
দেশে ও জনগণের টাকা প্রকল্পের নামে হয় চুরি। পুকুর চুরি নয়; সাগর চুরি। কিন্তু জনগণ থাকে অন্ধকারে। বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি কোনো পর্যায়েই দুর্নীতি বন্ধ নেই। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা সবক্ষেত্রেই শুধু দুর্নীতি আর দুর্নীতি। দেশ ও জনগণের সচেতনতার জন্য ধারাবাহিকভাবে এখানে উল্লেখ করা হলো:
জোড়াতালির বাঁধে অরক্ষিত উপকূল
কাজ শুরুর আগেই দুর্নীতি বর্ষায় বিপদের আশঙ্কা
সুন্দরবন লাগোয়া উপকূলীয় এলাকায় এমনিতেই বৃষ্টি বেশি হয়। চারপাশে ফাঁকা জায়গা, নদ-নদীরও অভাব নেই। বঙ্গোপসাগর কাছে থাকায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঝড়-জলোচ্ছ্বা বাকি অংশ পড়ুন...
গত শনিবার (১৮ মার্চ) বিকেল ৫টা ৫০ মিনিটে দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলায় স্থাপিত ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ পাইপলাইনে ডিজেল সরবরাহ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
দীর্ঘ প্রতিক্ষিত পাইপলাইন চালুর ফলে অল্প সময়ে এবং স্বল্প ব্যয়ে নিরাপদে উত্তরাঞ্চলের ১৬ জেলায় ডিজেল সরবরাহ করা সম্ভব হবে। এর আগে ভারত থেকে রেল ট্যাংকারে এ ডিজেল আমদানি করা হতো।
উদ্বোধনী দিনে প্রায় ৯০ লাখ লিটার ডিজেল পার্বতীপুর রিসিপ্ট টার্মিনালে সরবরাহ হয়েছে। ভারতের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান নুমালীগড় রিফাইনারি লিমিটেডের শিলিগুড়ি মার্কেটিং রেল টার্মিনাল থেকে বাংলাদ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্প্রতি এক খবরে বলা হয়েছে, ইসলামবিদ্বেষ থাকার কারণে কুয়েত ও কাতারে ভারতীয় একটি ছবিকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের এ দেশগুলোর সরকার ভারতীয় এ চলচ্চিত্রকে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে বলেছে, এ ভারতীয় ছবিতে মুসলিমদের উগ্রবাদী হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছে।
ভারতীয় চলচ্চিত্রে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম অবমাননা এবং মুসলিমবিদ্বেষ তথা মুসলমানদের উগ্রবাদী, দেশবিরোধী এবং সন্ত্রাসবাদী হিসেবে প্রদর্শন করা নতুন কোনো বিষয় নয়। ভারতের বর্তমান সরকার এবং ফিল্ম ইন্ড্রাস্ট্রি টিকেই আছে মুসলিমবিদ্বেষের প্রচার-প্রসার করে। ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের মুসল বাকি অংশ পড়ুন...












