নিম্নমানের বিটুমিনে চরম ক্ষতিগ্রস্ত দেশের সড়কগুলো। সড়কের উন্নয়ন না হয়ে পকেটের উন্নয়ন হচ্ছে দুর্নীতিবাজ ঠিকাদারদের।
দেশে রাস্তাঘাট উন্নতকরণে কংক্রিট হতে পারে উত্তম সমাধান। সরকারের উচিত, এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
, ১১ শা’বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৪ ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ০৪ মার্চ, ২০২৩ খ্রি:, ১৮ ফাল্গুন, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
দেশজুড়ে সওজের নেটওয়ার্কে থাকা সড়কের পরিমাণ সাড়ে ২২ হাজার কিলোমিটার। এর মধ্যে চার লেনের সড়কের পরিমাণ ৫০০ কিলোমিটার। আট আর ছয় লেনের সড়ক মোটে ৩৮ কিলোমিটার। সম্প্রতি প্রকাশিত এইচডিএম সার্কেলের প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, সওজের নেটওয়ার্কে থাকা ৩ হাজার ৬৪৭ কিলোমিটার সড়ক রয়েছে খারাপ অবস্থায়। এর মধ্যে ৮৩৯ কিলোমিটার সড়কের অবস্থা ‘খুবই খারাপ’। ‘খারাপ’ অবস্থায় রয়েছে ৯৫০ কিলোমিটার সড়ক। বেশ দুর্বল অবস্থায় রয়েছে আরো প্রায় ১ হাজার ৮৫০ কিলোমিটার সড়ক। এসব সড়ক মেরামত করতে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকার চাহিদার কথা জানিয়েছে এইচডিএম।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সড়কের এই অবস্থার জন্য দায়ী নিম্নমানের সড়ক সংস্কার উপকরণ। বাংলাদেশের সড়কগুলোতে সাধারণত বিটুমিন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সরকার থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করে সড়কে বিটুমিন ব্যবহার একপ্রকার বাধ্যতামূলক করে দেয়া হয়েছে। কিন্তু দেখা যায়, সড়কে প্রতিনিয়ত বিটুমিন ব্যবহার করা হলেও এর স্থায়ীত্ত্ব হচ্ছেনা। বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও গ্রীষ্মকালে বিটুমিন উঠে গিয়ে রাস্তায় খানাখন্দকের সৃষ্টি হচ্ছে। গরমের সময় বিভিন্ন সড়কের বিটুমিন গলে চুইয়ে পড়তে দেখা যায়। সড়কে যে বিটুমিনের ব্যবহার করা হচ্ছে তাও নিম্নমানের বলে জানা গেছে। সড়ক নির্মাণে ৬০-৭০ গ্রেডের বিটুমিন ব্যবহারের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। যদিও তা মানা হচ্ছে না। দেশের অধিকাংশ সড়কেই ব্যবহার হচ্ছে ৮০-১০০ গ্রেডের নিম্নমানের বিটুমিন।
বিশেষজ্ঞদের মতে- যদি সরকারের পক্ষ থেকে বিটুমিন বাদ দিয়ে কংক্রিটের দিকে গুরুত্বরোপ করা হয় তাহলেই এই সমস্যার সমাধান মিলবে। কারণ বিটুমিনের বদলে কংক্রিটের রাস্তা অনেক মজবুত ও দীর্ঘস্থায়ী। কোনো কোনো কংক্রিটের রাস্তা শত বছরেরও বেশি স্থায়ী হয়। কিন্তু এর বিপরীতে বিটুমিন দিয়ে তৈরী রাস্তা ৮-৯ বছরের আগেই নষ্ট হয়ে যায়। পিচমিশ্রিত বিটুমিন সড়কের চারটি স্তর থাকলেও তা শুধু ওপরের স্তরকেই আঁকড়ে রাখতে পারে কিন্তু কংক্রিট তার সব উপাদানের মধ্যে দৃঢ় বন্ধন সৃষ্টি করে বলে অবকাঠামো সহজে নষ্ট হয় না। যেমন একটি সড়ক দ্রুত নষ্ট হলেও ওই সড়কেরই একটি সেতু কংক্রিট নির্মিত বলে ৩০-৪০ বছর পেরোলেও তেমন ক্ষতি হয় না। এর অন্যতম কারণ, বিটুমিন পানিতে শক্তি হারায় কিন্তু কংক্রিট পানিতে পায় শক্তি। তাছাড়া কংক্রিটের সড়ক নির্মাণে ব্যবহৃত হয় পোর্টল্যান্ড কম্পোজিট সিমেন্ট, কোর্স অ্যাগরিগেইট, বালু এবং পানি যার সবটাই শক্তিশালী প্রাকৃতিক উপাদান। এ ছাড়াও অবকাঠামোর কার্যক্ষমতা ও স্থায়িত্ব বাড়াতে তাতে মেশানো হয় আধুনিক নানা উপাদান। ফলে কংক্রিট সড়ক হয় অত্যন্ত শক্ত, নিরেট ও অধিক চাপসহনীয়। বাংলাদেশের আবহাওয়া উপযোগী। কারণ, এ দেশের বাতাসে আদ্রতা অনেক বেশি। কংক্রিট চরমভাবাপন্ন পানিবায়ুতেও রাসায়নিক আক্রমণ সহ্য করে টিকে থাকতে পারে। এ ধরনের সড়কের রক্ষণাবেক্ষণ খরচ যেমন কম, তেমনি ভারী ও বেশি যানবাহন চলাচলের জন্যও উপযোগী।
কংক্রিটের ব্যয় বেশি প্রচার করা হলেও প্রকৃতপক্ষে বিটুমিনের চেয়ে কংক্রিটের রাস্তা অনেক সাশ্রয়ী। কংক্রিটের নির্মাণ ব্যয় সাধারণ রাস্তা নির্মাণ অপেক্ষা ১৫-২০% কম। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, বিটুমিন সড়ক গাড়ির জ্বালানি খরচ বাড়িয়ে দেয় এবং টায়ারের প্রচুর ক্ষয় করে। তা ছাড়া ভঙ্গুর সড়কগুলো যানবাহনের কাঠামোরও আয়ু কমিয়ে দেয়। অথচ কংক্রিটের সড়ক ১০%-এর বেশি জ্বালানি সাশ্রয় করে যানবাহনের মাইলেজ বাড়াতে সাহায্য করে।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের সড়ক ও যোগাযোগ ব্যবস্থা এখনও স্বাভাবিক ও উন্নতকরণ করা যায়নি। প্রতি বছর বাংলাদেশের যোগাযোগ খাতে প্রচুর পরিমাণে বাজেট বরাদ্দ করা হলেও দেশের রাস্তাঘাট এখনও ভাঙ্গাচোরা ও লক্করঝক্কর। কারণ, এই সড়ক খাতে যতই বরাদ্দ হোক না কেন তা অনিয়ম ও দুর্নীতির খোড়াক যোগায়। দুর্নীতিবাজদের পকেট ভারি হয় এই বরাদ্দে। রাস্তা শক্তিশালী হয়না আদৌ।
এর আগে বিভিন্ন সময় সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সংসদ সদস্যরা নিম্নমানের বিটুমিন নিয়ে সংসদে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। পাশাপাশি বিটুমিনের বদলে কংক্রিটের সড়কের পক্ষে কথা বলেছে। তারা মত দিয়েছিলো যে, এখন প্রত্যন্ত গ্রামেও ৩০ টন পর্যন্ত ট্রাক যাচ্ছে। ফলে ওই রাস্তাগুলো টেকসই হচ্ছে না। এজন্য রাস্তাঘাট তৈরির পদ্ধতি পরিবর্তন প্রয়োজন। এক্ষেত্রে কংক্রিটের রাস্তাই যথাপোযুক্ত। খোদ প্রধানমন্ত্রী ২০১৬ সালের এক সভায় বিটুমিনের পরিবর্তে কংক্রিটের সড়ক নির্মাণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছিলো। ২০১৪ সালের ২৬ আগস্ট একনেকের বৈঠকে পর্যায়ক্রমে দেশের সব রাস্তাঘাট কংক্রিট দিয়ে নির্মাণের উদ্যোগ নিতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশ দিয়েছিলো প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু কিছু প্রকৌশলী ও ঠিকাদার মহলের বিরোধীতার কারণে এ বিষয়টি বছরের পর বছর ধরে ঝুলেই আছে।
সমালোচক মহলের মতে, ঠিকাদারের বাড়তি আয় উপার্জনের নানা চিন্তা-ভাবনা থাকে। যত তাড়াতাড়ি রাস্তা নষ্ট হবে, মেরামত কাজের মাধ্যমে আবার তা থেকে বাড়তি আয় করা যাবে। তাই তারা সবসময় বিটুমিনের পক্ষে এবং কংক্রিটের বিরুদ্ধে বলে থাকে।
আমরা মনে করি, দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তনের স্বার্থে সরকারের উচিত হবে একটি সমন্বিত পরিকল্পনা গ্রহণপূর্বক দেশের সড়ক নির্মাণে কিভাবে কংক্রিটের গ্রহণযোগ্যতা বাড়ানো যায় সে বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করা। বিষয়টিকে গুরুত্বের সাথে নিয়ে বছরের পর বছর ঝুলিয়ে না রেখে এ বিষয়ে পর্যাপ্ত গবেষণা অনুসন্ধানের ব্যবস্থা করা। সড়ক নির্মাণে-ব্যবস্থাপনায় দুর্নীতি যতদিন নির্মূল করা না হবে ততদিন পর্যন্ত কংক্রিট হোক বা বিটুমিন হোক কোনো কিছুতেই দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হবে না। এ বিষয়টি নিয়ে সরকারকে গভীরভাবে ভাবতে হবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
লাগামহীন ব্যর্থতার পর মাদক নিয়ন্ত্রণেও সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিজস্ব দুর্বলতার কারণে মাদক নিয়ন্ত্রণে নজরই দিতে পারছে না। উল্টো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য নিজেরাও জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।
২৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে চীন ভারতের ভূ-রাজনীতি দেখতে চায় না দেশ প্রেমিক জনসাধারণ পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে করা গেলে তিস্তা মহাপরিকল্পনাও এদেশীয় অর্থায়নেই সম্ভব ইনশাআল্লাহ তিস্তা মহাপরিকল্পনা যথাযথ করতে পারলে এবং বাস্তবায়ন করলে দেশের উত্তারঞ্চল সোনালী সমৃদ্ধিতে আরো সমুজ্জল হবে ইনশাআল্লাহ
২৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












