এরপর সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন-
وَإِنَّ الْمَلاَئِكَةَ لَتَضَعُ أَجْنِحَتَهَا رِضًا لِطَالِبِ الْعِلْمِ
নিশ্চয়ই ফেরেশ্তারা তালিবে ইলিমের সন্তুষ্টির জন্য তাদের স্বীয় নূরের পাখাগুলি রাস্তায় বিছিয়ে দেয়। যাতে তালিবে ইলিমরা সেই নূরের পাখার উপর দিয়ে হেঁটে তাদের গন্তব্যস্থলে পৌঁছতে পারে। সুবহানাল্লাহ!
অর্থাৎ স্বয়ং ফেরেশ্তারা সেই তালিবে ইলিমদের সন্তুষ্টি তালাশ করে থাকে মহান আল্লাহ পাক উনার হুকুমে। কাজেই তালিবে ইলিমদের ফযীলত অনেক বেশী।
বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَنْ ذَكَّرَكُمُ اللَّهَ رُؤْيَتُهُ وَزَادَ فِي عِلْمِكُمْ مَنْطِقُهُ وَذَكَّرَكُمْ بِالآخِرَةِ عَمَلُهُ
অর্থ: যাঁকে দেখলে মহান আল্লাহ পাক উনার কথা স্মরণ হয়, যাঁর কথা শুনলে দ্বীনি ইলিম বৃদ্ধি হয়, যাঁর আমল দেখলে পরকালের আমল করতে ইচ্ছে হয়। (উনাকে অনুসরণ করো)
(মুসনাদে আহমদ শরীফ, ক্ববাসুম মিন নূরে মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)
বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنِ الْعَبَّاسِ بْنِ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ذَاقَ طَعْمَ الْإِيْـمَانِ مَنْ رَضِيَ بِاللهِ رَبًّا وَّبِالْإِسْلَامِ دِينًا وَّبِـسَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رَسُوْلًا
অর্থ : হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ঐ ব্যক্তিই ঈমান উনার স্বাদ পেয়েছে; যে ব্যক্তি মহান রব্বুল আলামীন উনাকে রব হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট রয়েছে, সম্মানিত ইসলাম উনাকে দ্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা ফীল শরীফ উনার বরকতময় শানে নুযূল বা অবতীর্ণের কারণ
এ ঘটনার পঞ্চাশ দিন পর মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যমীনে তাশরীফ মুবারক আনেন। এই ওয়াক্বিয়া জানানোর জন্যই মহান আল্লাহ পাক তিনি এ ‘পবিত্র সূরা ফীল শরীফ’ নাযিল করেন।
পবিত্র সূরা ফীল শরীফ উনার ইবরত ও নছীহত মুবারক
বর্ণিত ‘পবিত্র সূরা ফীল শরীফ’ থেকে এই ইবরত ও নছীহত মুবারক হাছিল করতে হবে যে, মহান আল্লাহ পাক উনার ঘর পবিত্র কা’বা শরীফ উনাকে সবসময়ই কুদরতীভাবে হিফা বাকি অংশ পড়ুন...
ছাত্র জিজ্ঞাসা করলো- সে কেমন?
হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি বললেন যে দেখ, আমি স্বয়ং নিজে আমার চোখে দেখেছি এই ছেলেটাকে। তার বাড়ী অমুক স্থানে, সে রাস্তা থেকে মাটি তুলে তার বাড়ীর বা ঘরের যে দেয়াল রয়েছে, দেয়ালটা লেপ দিয়েছে। কিছু দুব্বা ঘাসও সে নিয়েছে, এর কারণে তার দেয়ালটা যেমন কয়েক সুতা বেশী মোটা হয়ে গিয়েছে, তেমনি রাস্তাটিও কয়েক সুতা সংকীর্ণ বা নিচু হয়ে গিয়েছে।
আমি ফিকির করলাম, যে ব্যক্তি মানুষের হক ও রাস্তার হক সম্পর্কে বুঝে না, রাস্তার মাটি নেয়া জায়েয বা নাজায়েয, তা উপলব্ধি করতে পারে না, অথচ নিজেরটা সে সম্পূর্ণ বুঝলো, বাকি অংশ পড়ুন...
ফরজ থেকে অতিরিক্ত যে ইলিম রয়েছে, তা সকলের জন্য নয়। তা ব্যক্তি বিশেষের জন্য, অর্থাৎ ব্যক্তি বিশেষকে ফরজের অতিরিক্ত ইলিম দিতে হবে। অন্যথায় সে ইলিমের অপব্যবহার করবে। যার ফলশ্রুতিতে সে নিজেও গোমরাহ হবে, মানুষকেও সে গোমরাহ করবে। যা হয়েছে অতীতে, বর্তমানে হচ্ছে, সামনে হবে। অপাত্রে ইলিম দান করলে সে তার অপব্যবহার করবে। যার ফলশ্রুতিতে সে নিজেও গোমরাহ হবে, মানুষকেও গোমরাহ করবে।
এ প্রসঙ্গে বলা হয় যে, হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি যিনি খুব পরহেযগার ও মুত্তাক্বী ছিলেন, যেটা বলার অপেক্ষাই রাখেনা। পূর্ববর্তী যামানায় প্রত বাকি অংশ পড়ুন...
বাতিল ফিরকার লোকেরা বলে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা বিদয়াত। নাউযুবিল্লাহ। অথচ তারা স্বল্প জ্ঞানের কারনে অনেক দলীলই খুঁজে পায় না। এমন হাদীছ শরীফ আছে যার থেকে প্রমাণ হয় স্বয়ং সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার নিজের সম্মানিত মীলাদ শরীফ উনার আলোচনা করেছেন। হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে-
عن ام المؤمنين الثالثة سيدتنا حضرت الصديقة عليها السلام قالت : تذاكر رسول الله صلى الله عليه و سلم وأبو بكر ميلادهما عندي وكان رسول الله صلى الله عليه و سلم أكبر من أبي بكر فتوفي رسول الله صلى الله عليه و سلم وهو ابن ثلاث وستين [ وتوف বাকি অংশ পড়ুন...












