হযরত সুলায়মান আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, মহান আল্লাহ পাক! এর দ্বারা কি আপনার সন্তুষ্টি, রেজামন্দী পাওয়া যাবে?
মহান আল্লাহ পাক তিনি জানালেন- না, শুধু কর্তৃত্ব দ্বারা আমার রেজামন্দী হাছিল করা সম্ভব হবে না।
তখন হযরত সুলায়মান আলাইহিস সালাম বললেন- আয় মহান আল্লাহ পাক! দ্বিতীয় যে জিনিসটি আমার জন্য রাখা হয়েছে অর্থাৎ ইলিম, সেই ইলিম যদি আমি গ্রহণ করি, তাহলে আপনার রেজামন্দী পাওয়া যাবে কি?
মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, হ্যাঁ ইলিম যদি গ্রহণ করেন তাহলে আমার সন্তুষ্টি লাভ করা যাবে।
তখন হযরত সুলায়মান আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, আয় মহান আল্লাহ পাক! ত বাকি অংশ পড়ুন...
(গতকালের পর)
এমতাবস্থায় দেশহারা মুসলমান সৈন্যদের সন্ধির শর্ত দিয়ে অস্ত্রমুক্ত হতে বলা হয়। কিন্তু তীক্ষ্ম বুদ্ধিসম্পন্ন তৎকালীন মুসলিম সেনাপতি এ সন্ধিকে মরণ শর্ত বুঝতে পেরে সন্ধি শর্তে আবদ্ধ না হওয়ার জন্য স্বপক্ষীয় সৈন্যদল ও জনগণকে এক তেজস্বীনী ভাষণে ভয়াবহ ভবিষ্যৎ পরিণতির ইঙ্গিত দান করেন। কিন্তু উনার অবশ্যম্ভাবী পতনের আশঙ্কায় মুসলমানগণ উনার এ গুরুত্বপূর্ণ ভাষণের কোনো মর্যাদা দেয়নি। তাই তিনি উপায়ান্তর না দেখে এলাভিরা তোরণ দিয়ে অশ্বারোহণে নগর ত্যাগের সময় ওঁৎ পেতে থাকা দশজন খ্রিস্টান অশ্বারোহীর দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র আয়াত শরীফ : ৫, পবিত্র রুকু মুবারক : ১
পবিত্র মক্কা শরীফ উনার বরকতময় স্থানে নাযিল করেছেন।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে এই পবিত্র সূরা মুবারক ৯৭তম নম্বরে উল্লেখ করা হয়েছে।
নাযিলের ধারাবাহিকতায় এই পবিত্র সূরা মুবারক ২৫তম।
ছহীহ তরজমা:
اَعُـوْذُ بِـاللهِ مِـنَ الشَّـيْطَانِ الـرَّجِـيْمِ
খালিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি বিতাড়িত শয়তান থেকে।
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ.
খালিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারক স্মরণ করে শুরু করছি যিনি পরম দয়ালু, করুণাময়।
(১) নিশ্চয়ই আমরা উনাকে (পবিত্র কুরআন শরীফ বাকি অংশ পড়ুন...
সোনা-চান্দি ও নগদ টাকার সম্মানিত যাকাতসাধারণভাবে স্বর্ণ, চান্দি ও টাকা-পয়সা ইত্যাদি নিছাব পরিমাণ এক বছর কারো মালিকানাধীনে থাকলে, তার উপর যাকাত ফরয হয়।
বর্তমানে সোনা ও রূপায় কোনটি নিছাব হিসেবে উত্তম : সম্মানিত যাকাত যে সময়ে ফরয হয় সে সময়ে সাড়ে ৭ তোলা স্বর্ণের মূল্য সাড়ে ৫২ তোলা রূপার মূল্যের সমান ছিল বিধায় সোনা ও রূপা উভয়টিই নিছাবের মূল সূত্রের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। তাই এ সূত্রানুসারে উভয়ের যে কোন একটির মূল্য ধরলেই চলবে। তবে বর্তমানে যেহেতু রূপার মূল্য সোনার মূল্য অপেক্ষা অনেক কম। তাই সতর্কতা ও পরহেযগারী হলো কম মূল্যটি অনুযায় বাকি অংশ পড়ুন...
صَاحِبُ الْعِلْمِ وَصَاحِبُ الدُّنْيَا
একজন হচ্ছে যিনি ইলিম তালাশ করেন; আরেকজন হচ্ছে, যে দুনিয়া তালাশ করে।
لاَ يَسْتَوِيَانِ
তারা কখনো বরাবর বা সমান হবে না।
أَمَّا صَاحِبُ الْعِلْمِ فَيَزْدَادُ رِضًا لِلرَّحْمَنِ
যিনি ইলিম তালাশ করেন, তার মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টিটা অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার রেজামন্দী পর্যায়ক্রমে বৃদ্ধি পেতে থাকে। মহান আল্লাহ পাক তিনি পর্যায়ক্রমে তার প্রতি বেশী সন্তুষ্ট হতে থাকেন।
وَأَمَّا صَاحِبُ الدُّنْيَا فَيَتَمَادَى فِي الطُّغْيَانِ
আর যে দুনিয়া তলবকারী, দুনিয়া তালাশকারী সে পর্যায়ক্রমে মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে দূরে সরে যেতে থাকে।
ثُمَّ قَر বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানরা আজ ইলিম চর্চা হতে অনেক দূরে। মুসলমানরা নিজেদের গৌরবময় ইতিহাস ও ঐতিহ্য সম্পর্কে বড়ই বেখবর। আজ মুসলমানরা নিজেদের স্বর্ণযুগ, সারা বিশ্বব্যাপী তাদের বিস্তীর্ণ জ্ঞান-বিজ্ঞানে অভূতপূর্ব উন্নতি ইত্যাদি সম্পর্কে কিছুই জানে না। আবার অপরদিকে ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে কাফির-বিধর্মীরা যে মুসলমানদের উপর কত মর্মান্তিক যুলুম করেছে, নির্মমভাবে শহীদ করেছে সে খবরও মুসলমানরা জানে না। পহেলা এপ্রিলে এমনি ধরনের এক নির্মম বাস্তবতা রয়েছে। যাতে লক্ষ-লক্ষ মুসলমানের নির্মমভাবে শাহাদাতের ঘটনা ঘটেছে।
এর ইতিহাস হলো-
খলীফা ওয়ালিদ তৎকালী বাকি অংশ পড়ুন...
পরিখা খননকালে প্রকাশিত কতিপয় মহাসম্মানিত মহাপবিত্র মু’জিযাহ শরীফ:
وَخَرَجَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَخَذَ رِدَاءَهُ وَجَلَسَ قَالَ حضرت سَلْمَانُ الْفَارِسِيُّ رضى الله تعالى عنه يَا رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رَأَيْتُكَ حِينَ ضَرَبْتَ مَا تَضْرِبُ ضَرْبَةً إِلَّا كَانَتْ مَعَهَا بَرْقَةٌ قَالَ لَهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَا حضرت سَلْمَانُ الْفَارِسِيُّ رضى الله تعالى عنه رَأَيْتَ ذَلِكَ فَقَالَ إِي وَالَّذِي بَعَثَكَ بِالْحَقِّ يَا رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ فَإِنِّي حِينَ ضَرَبْتُ الضَّرْبَةَ الْأُولَى رُفِعَتْ لِي مَدَائِنُ كِسْرَى وَمَا حَوْلَهَا وَمَدَائِنُ كَثِيرَةٌ حَتَّى رَأَيْتُهَا بِعَيْنَيّ বাকি অংশ পড়ুন...












