পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
أَخْرِجُوا الْمُشْرِكِينَ مِنْ جَزِيرَةِ الْعَرَبِ
অর্থ: তোমরা মুশরিকদেরকে (অর্থাৎ সমস্ত কাফির-মুশরিককে) জাজিরাতুল আরব থেকে বের করে দাও। ” (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ, আবূ দাউদ শরীফ, মুসনাদে আহমদ শরীফ)
বাকি অংশ পড়ুন...
মানব রচিত শাসন ব্যবস্থা, যার আইন-কানুন, নিয়ম-নীতি, তর্জ তরীক্বা মানুষের দ্বারা রচিত, বিশেষ করে বিধর্মীদের দ্বারা বিশেষ করে ইহুদীদের দ্বারা উদ্ভাবিত ও প্রবর্তিত- তা অনুসরণ-অনুকরণ করা ঈমানদার মুসলমানদের জন্য জায়িয নেই।
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ব্যতীত অন্য মতবাদ অনুসরণ করা নিষেধ, সে বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَنْ يَبْتَغِ غَيْرَ الْإِسْلَامِ دِينًا فَلَنْ يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ
অর্থ: যে ব্যক্তি দ্বীন ইসলাম ব্যতীত অন্য কোন ধর্ম (নিয়ম-নীতির) অনুসরণ করে, তার থেকে তা কখনই গ্রহণ করা হবে না এবং সে বাকি অংশ পড়ুন...
অন্যান্য ঘটনাবলী:
হযরত আবুল হাসান হাক্কারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অনেক দেশ সফর করেন। এই সময়ে তিনি বিভিন্ন স্থানের বড় বড় ওলামায়ে মাশায়েখদের সঙ্গে মিলিত হন। সেই সূত্রে একদিন হযরত আবুল ফাররাহ মুহম্মদ তারতুসী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সন্ধান পেয়ে উনার দরবার শরীফে গিয়ে উনার হাত মুবারকে বাইয়াত গ্রহণ করেন এবং উনার পরিপূর্ণ ফয়েজ পেয়ে ধন্য লাভ করেন এবং উনার প্রধান খলীফা হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেন। (আনওয়ারে সুফিয়া, তাজকিরায়ে মাশায়েখে ক্বাদেরিয়া বারকাতিয়া রিজভিয়া)
কেউ উনাকে জিজ্ঞাসা করেছিল: اَنْتَ شَيْخُ الْاِسْلَامِ؟ (আপনি কি শাইখুল ইসলাম? বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ছোহবত মুবারকের তা’ছীর বা প্রভাব:
সুলত্বানুল হিন্দ, কুতুবুল মাশায়িখ, সাইয়্যিদুনা হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি জওয়াবে ইরশাদ মুবারক করলেন, প্রথমে তোমার অন্তর রাজ্য থেকে গাইরুল্লাহর মুহব্বত দূর করো। যেখানে শত শত মেয়েদের মুহব্বতের বাসা সেখানে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের ইশক-মুহব্বত প্রবেশ করবে কিভাবে? মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসা বাকি অংশ পড়ুন...
অনুসরণীয় ইমাম, মুজতাহিদ ও আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারাও পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করার ব্যাপারে উৎসাহিত করেছেন
বিশ্বখ্যাত আলিমে দ্বীন হযরত ইমাম ফখরুদ্দীন রাযী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
مَا مِنْ شَخْصٍ قَرَاَ مَوْلِدَ النَّبِىّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلٰى مِلْحٍ اَوْ بُرّ اَوْشَىءٍ اٰخَرَ مِنَ الْمَأكُوْلَاتِ اِلَّا ظَهَرَتْ فِيْهِ الْبَركَةُ فِىْ كُلّ شَىءٍ.
অর্থ: “যে ব্যক্তি পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করে বা মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপন করে, লবণ, গম বা অন্য কোন খাদ্যদ্রব্যের উপর ফুঁক দেয়, তাহলে এই খাদ্যদ্রব্যে অবশ্যই বরকত প্রকাশ পাবে। বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি:
উনার নাম মুবারক হযরত আলী বিন মুহম্মদ বিন জা’ফর আল-হাক্কারী রহমতুল্লাহি আলাইহি। তিনি হযরত শায়েখ আবুল ফাররাহ মুহম্মদ তারতুসী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার হাতে বাইয়াত ছিলেন। তিনি উনার নিজের যামানায় কাশফ ও কারামত সম্পন্ন শায়েখ ছিলেন। হিজরী ৪৮৬ সনের মুহররমুল হারাম শরীফ মাসে তিনি বিছাল শরীফ গ্রহণ করেন। (সফিনাতুল আওলিয়া)
অন্যান্য ঘটনাবলী:
উনার নাম মুবারকের ব্যাপারে অনেক মত-বিরোধ দেখা যায়। তবে যেহেতু অধিকাংশ লোকের ঐক্যমত এই যে উনার নাম আলী বিন মুহম্মদ, সুতরাং ইহাই উনার আসল নাম ধারণা করা যায়। উনার কুনিয়াত বা উপনাম আবুল হাসা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
لَتَجِدَنَّ أَشَدَّ النَّاسِ عَدَاوَةً لِّلَّذِيْنَ آمَنُوا الْيَهُوْدَ وَالَّذِيْنَ أَشْرَكُوْا
অর্থ: (হে আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি অবশ্যই ঈমানদারদের জন্য মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে পাবেন ইহুদী ও মূর্তিপূজারী মুশরিকদেরকে। (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ৮২)
বাকি অংশ পড়ুন...
(৪) বাবরী মসজিদ রায় মুসলমানদের মেনে নেয়া উচিত -দেওবন্দ
মুসলমানদের মসজিদ বাবরী মসজিদ, ১৯৯২ সালে এই মসজিদকে অন্যায়ভাবে ভেঙ্গেছিলো হিন্দু সন্ত্রাসীরা। সাথে সমগ্র ভারতজুড়ে সৃষ্টি করেছিলো মুসলিম গণহত্যা। হিন্দুদের দাবি: তাদের কল্পকাহিনী রামায়নের মতে বাবরী মসজিদ নাকি রামের জন্মস্থান। এলাহাবাদের সাম্প্রদায়িক হাইকোর্টও হিন্দু পক্ষ নিয়ে রায় দিলো: বাবরি মসজিদের জায়গার তিন ভাগের মাত্র একভাগ পাবে মুসলমানরা, দুই ভাগ পাবে অন্যরা। বলাবাহুল্য এ রায়ের পর মুসলমানদের প্রতিবাদ করা ফরজ হয়ে পড়ে। কিন্তু দেওবন্দী মালানারা তখন উল্টো ফতওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
فَمَنْ شَهِدَ مِنْكُمُ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ ۖ وَمَنْ كَانَ مَرِيْضًا أَوْ عَلٰى سَفَرٍ فَعِدَّةٌ مِّنْ اَيَّامٍ اُخَرَ ۗ يُرِيْدُ اللهُ بِكُمُ الْيُسْرَ وَلَا يُرِيْدُ بِكُمُ الْعُسْرَ وَلِتُكْمِلُوا الْعِدَّةَ وَلِتُكَبِّرُوا اللهَ عَلٰى مَا هَدَاكُمْ وَلَعَلَّكُمْ تَشْكُرُوْنَ.
অর্থ: “তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি রমাদ্বান শরীফ মাস পাবে তাকে অবশ্যই এ মাসে রোযা রাখতে হবে। আর কেউ অসুস্থ হলে অথবা মুসাফির হলে সে অন্য সময়ে (রোযা রেখে) গণনা পূরণ করে নিবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের জন্য সহজটা চেয়ে থাকেন, তিনি তোমাদের জন্য কঠিনটা চান না- যাতে তোমরা গণনা পূরণ করতে পারো। এবং ত বাকি অংশ পড়ুন...












