ভূমিকা:
পাক-ভারত উপমহাদেশের মুসলিম উম্মাহর দেহে মারণঘাতী ক্যান্সার হলো দেওবন্দী ফিরক্বা ও তার প্রচারিত কুফরী আক্বীদাসমূহ। সাতচল্লিশে ভারত বিভাগের বিরোধিতা করে ভারতবর্ষের মুসলমানদের যে ক্ষতি করেছিল এই দেওবন্দীরা, তা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভবপর নয়। এই দেওবন্দীদের অন্যতম প্রধান ব্যক্তি আশরাফ আলী থানভীর কিতাবেই বর্ণিত রয়েছে যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইলমে গাইব মুবারক পাগল, শিশু ও চতুষ্পদ জন্তুর ন্যায়। নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ!! নাঊযুবিল্লাহ!!!
এই দেওবন্দ আজও কংগ্রেস-বিজেপ বাকি অংশ পড়ুন...
তাই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
لَا تَسْأَلِ الْإِمَارَةَ
তোমরা ক্ষমতা চেয়ে নিবে না। (মুখতাছারী ছহীহিল ইমামিল বুখারী-৪/১৭৭)
ইহুদী আব্রাহাম লিংকনের গণতন্ত্রের নিয়ম হলো ক্ষমতা চাওয়া। আর দ্বীন ইসলামের নির্দেশ হলো ক্ষমতা চাওয়া হারাম, যে ক্ষমতা চায়, তার উপর মহান আল্লাহ পাক উনার জিম্মাদারী থাকেনা ও রহমত মোটেও থাকেনা। আর রহমত মুবারক না থাকলে, ইসলাম প্রতিষ্ঠা তো দূরের কথা, ক্ষমতাশীলরা নিজেই দ্বীন ইসলাম উনার উপর প্রতিষ্ঠিত থাকতে পারে না। যার কারণে, খুলাফায়ে রাশেদীন উনারা কেউ ক্ষমতা চান নাই, বরং উনাদেরকে ক্ষমতা দেয়া হয় বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَعَسَىٰ أَن تَكْرَهُوا شَيْئًا وَهُوَ خَيْرٌ لَّكُمْ ۖ وَعَسَىٰ أَن تُحِبُّوا شَيْئًا وَهُوَ شَرٌّ لَّكُمْ
অর্থ: “তোমরা যেটা অপছন্দ করো, সেটা তোমাদের জন্য উত্তম এবং যেটা পছন্দ করো সেটা তোমাদের জন্য খারাপ। ” (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ২১৬)
এখানে বান্দার জন্য কোন বিষয়টি উত্তম সে বিষয়টি একমাত্র মহান আল্লাহ পাক তিনিই ভালো জানেন। অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি যাকে যে অবস্থায় রাখেন তাকে সে অবস্থায় সন্তুষ্ট থাকতে হবে। কিন্তু বান্দার আক্বল-সমঝ কম থাকার কারণে সে মহান আল্লাহ পাক উনা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
اِنَّ الَّذِيْنَ يُؤْذُوْنَ اللهَ وَرَسُوْلَه لَعَنَهُمُ اللهُ فِـى الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ وَاَعَدَّ لَـهُمْ عَذَابًا مُّهِيْنًا.
অর্থ: নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনাকে ও উনার মহাসম্মানিত হাবীব ও রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যারা কষ্ট দেয়, দুনিয়া ও আখিরাতে তাদের প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত এবং তাদের জন্য লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি নির্ধারিত রয়েছে।
(পবিত্র সূরা আহযাব : আয়াত শরীফ ৫৭)
বাকি অংশ পড়ুন...












