(গ) যে স্থানটি পূর্ব-পশ্চিমে সবার কাছেই অতি পরিচিত এবং গুরুত্বসহকারে বিবেচিত:
পৃথিবীতে এমন কোনো দেশ নেই যেখানে মুসলমান কম-বেশি নেই। তাদের ইবাদতের পদ্ধতিগুলো দেখেও মানুষ জানে মুসলমানরা পবিত্র কা’বা শরীফ উনার দিকে মুখ ফিরিয়ে ছলাত আদায় করে। ইহুদী-খ্রিস্টানদের প্রচার মাধ্যমেও পবিত্র ৯ই যিলহজ্জ শরীফে হজ্জ অনুষ্ঠানের বিশদ বিবরণ পেশ করে। শুধু তাই নয়, পবিত্র তাওরাত শরীফ ও পবিত্র ইঞ্জিল শরীফ উনার মধ্যে পবিত্র কা’বা শরীফ উনার এবং হযরত ইবরাহীম আলাইহিস্্ সালাম উনার বর্ণনা থাকার কারণে তারা পবিত্র কা’বা শরীফ উনার অবস্থান, মান-মর্যাদা, বাকি অংশ পড়ুন...
(ক) পৃথিবীর প্রাচীনতম স্থান পবিত্র কা’বা শরীফ:
মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন মুসলমানগণের জন্য সম্মানিত ক্বিবলা হিসেবে নির্ধারণ করে দিয়েছেন পবিত্র বাইতুল্লাহ শরীফ অর্থাৎ পবিত্র কা’বা শরীফ উনাকে; যা পবিত্র মক্কা শরীফে অবস্থিত। পৃথিবীর চতুর্দিক থেকে অর্থাৎ পূর্ব-পশ্চিম-উত্তর-দক্ষিণ থেকে সকল মুসলমান পবিত্র কা’বা শরীফ উনার দিকে সম্মানিত ক্বিবলা ঠিক করে ছলাত আদায় করে। পৃথিবীর যে পবিত্রস্থানে এই পবিত্র বাইতুল্লাহ শরীফ বা পবিত্র কা’বা শরীফ তৈরি হয়েছে তা পৃথিবীর কেন্দ্রে অবস্থিত এবং সেখান থেকে দু’পাশে পৃথিবী বিস্তৃত হয়েছে।
স বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বপ্রকাশিতের পর)
আপত্তির খ-ন
১ নং আপত্তি : পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ ৭ম হিজরীতে বাদশা মালেক মুজাফফর রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সময় থেকে শুরু হয়েছে। যদি তাই হয় তবে হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনারা কিভাবে পালনের কথা বলেন?
জওয়াব :
উল্লেখ্য যে, কথিত খলীফা হারুনুর রশীদের যামানা ছিলো খইরুল কুরূন। উপরোক্ত ঘটনায় বোঝা যায়, সে সময় পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠের রীতি ছিলো। তাই এক ব্যক্তি তার আমল কিছুটা মন্দ হলেও পবিত্র মীলাদ শরীফ উনাকে তা’যীম করাকে মহান আল্লাহ পাক তার মর্যাদার কারণ হিসাবে প্রকাশ করলেন এবং সম্মানিত ওলীআল্লাহ বাকি অংশ পড়ুন...












