কাফিরেরা বলবে যে, এই সমস্ত উলামায়ে ‘সূ’, আমির- উমরাহ, রাজা- বাদশা, যারা জিন- ইনসানের মধ্য থেকে গোমরাহ করে কাফির করেছে, বারে ইলাহী! তাদেরকে দেখিয়ে দিন, কি হবে দেখিয়ে দিলে, কাফিরেরা বলতে থাকবে, এদেরকে আমরা পা দিয়ে মাড়িয়ে এদেরকে দলিত মথিত করে লাত্থি দিয়ে জাহান্নামে ফেলে তাদের উপর দিয়ে কাফিরেরা জাহান্নামে প্রবেশ করবে। নাউযুবিল্লাহ!
কিন্তু তখনতো এ কথা বললে কাজ হবে না। তখনতো সেও জাহান্নামী হয়ে গেছে, সেও কাফির হয়ে গেছে। আগেইতো তাকে তওবা করা উচিত ছিলো, তার ঈমান শুদ্ধ করা উচিত ছিলো। কাজেই উলামায়ে ‘সূ’রা হচ্ছে এর প্রধান, এর মূল।
সেজন্য পবিত্ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ اُمِّ الْـمُؤْمِنِيْنَ الثَّالِثَةِ سَيِّدَتِنَا حَضْرَتْ اَلصِّدِّيْقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ اَنَّ قُرَيْشًا اَهَمَّهُمْ شَأْنُ الْمَرْأَةِ الْمَخْزُومِيَّةِ الَّتِـىْ سَرَقَتْ فَقَالُوْا مَنْ يُكَلِّمُ فِيْهَا رَسُوْل اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالُوا وَمَنْ يَجْتَرِئُ عَلَيْهِ إِلَّا أُسَامَةُ بْنُ زَيْدٍ حِبُّ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَكَلَّمَهُ أُسَامَةُ فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَتَشْفَعُ فِي حَدٍّ مِنْ حُدُودِ اللهِ ثُمَّ قَامَ فَاخْتَطَبَ ثُمَّ قَالَ إِنَّمَا أَهْلَكَ الَّذِينَ قَبْلَكُمْ أَنَّهُمْ كَانُوا إِذَا سَرَقَ فِيهِمُ الشَّرِيفُ تَرَكُوهُ وَإِذَا سَرَقَ বাকি অংশ পড়ুন...
(বিলাদত শরীফ ৮০ হিজরী, বিছাল শরীফ ১৫০ হিজরী)
সম্মানিত নামায ও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত:
ইমামুল মুহাদ্দিসীন, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামে আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আখিরাত বা পরকালের জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকতেন। তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি-রেযামন্দি, তায়াল্লুক-নিসবত, কুরবত মুবারক হাছিলের জন্য কঠোর পরিশ্রম করতেন। শ্রেষ্ঠতম সুফীও তিনি ছিলেন। তিনি রিয়াজত বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা নছর শরীফ উনার
تحقيقات الكلمات الطيبات (পবিত্রতম শব্দাবলী উনাদের বিশ্লেষণ)
:اذا جاء অর্থ : যখন আসবে। ماضى معروف এর পূর্বে حرف شرط ব্যবহৃত হলে সেক্ষেত্রে فعل مضارع এর অর্থ হয়, اذا শব্দটি حرف شرط সে জন্য مضارع معروف এর অর্থ দিয়েছে। ছীগাহ : واحد مذكر غائب বাহাছ : ماضى معروف বাব : ضرب يضرب মাদ্দাহ : ج-ء-ى মাছদার : الـمجئ ‘আল-মাজীউ’।
:الفتح অর্থ : বিজয়। শব্দটি বাবে فتح- يفتح এর মাছদার।
:رأيت অর্থ : আপনি দেখবেন। ছীগাহ : واحد مذكر حاضر বাহাছ : فعل ماضى معروف বাব : فتح-يفتح মাদ্দাহ : ر-ء-ى মাছদার : الرؤية জিন্স : مهموز عين وناقص يائى
:يدخلون অর্থ : প্রবেশ করবে। ছীগাহ : جمع مذكر حاضر বাহাছ : اثبات فعل مضارع معروف বাব : نصر ينص বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের সুস্পষ্ট বর্ণনা দ্বারা খেলাধুলাকে হারাম ঘোষণা করা হয়েছে। যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا خَلَقْنَا السَّمَاءَ وَالْأَرْضَ وَمَا بَيْنَهُمَا لَاعِبِينَ
অর্থ: আমি আসমান ও যমীন এবং এতদুভয়ের মধ্যে যা কিছু আছে তা ক্রীড়াচ্ছলে অর্থাৎ খেলাধুলার উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করিনি। (সূরা আম্বিয়া : আয়াত শরীফ ১৬)
এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বিখ্যাত ও বিশুদ্ধ কিতাব ‘মুস্তাদরাক লিল হাকিম শরীফ ’উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মু বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا الَّذِينَ اتَّخَذُوا دِينَكُمْ هُزُوًا وَلَعِبًا مِّنَ الَّذِينَ أُوتُوا الْكِتَابَ مِن قَبْلِكُمْ وَالْكُفَّارَ أَوْلِيَاءَ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ إِن كُنتُم مُّؤْمِنِينَ ﴿٥٧﴾
অর্থ: হে ঈমানদারগণ! তোমাদের পূর্ববর্তী আহলে কিতাবদের মধ্য থেকে যারা তোমাদের দ্বীন উনাকে খেল-তামাশা হিসেবে গ্রহণ করে এবং যারা কাফির, তাদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো যদি মু’মিন হয়ে থাকো। (সূরা মায়িদা, আয়াত শরীফ ৫৭)
বাকি অংশ পড়ুন...
ফসলী সন পরিহার করার কারণ:
ফসলী সন তৈরি হয় মুঘল শাসক আকবরের নির্দেশে। সে মুসলমানদের হিজরী সন বাদ দেবার জন্যই এই বাংলা সন চালু করেছিলো। অনেকে বলে তার সিংহাসন আরোহণের দিন মনে রাখার জন্যই এই সন চালু করে। যে ব্যক্তি দ্বীন-এ-ইলাহী নামক নতুন একটি ধর্ম তৈরি করে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে ধ্বংস করার কাজে নিয়োজিত ছিল তার নির্দেশে রচিত সৌর সন অনুসরণের কোনই প্রয়োজন মুসলমানদের নেই।
আমাদের বাংলা ভাষায় অনেক হিন্দুয়ানী শব্দ আছে সেক্ষেত্রে কি হবে? মুশরিকরা গরুকে বলে মা আর মায়ের অংশকে বলে মাংস। যেহেতু মুসলমানগণ গরুকে মা মনে করে না তাই তার অং বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি:
প্রকৃত নাম মুবারক আবদুল্লাহ, উপনাম আবু জাবির, পিতা ‘আমর ইবনে হারাম এবং মাতা আর-রাবাব বিনতে কায়েস, বিখ্যাত ছাহাবী হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার পিতা। মদীনা শরীফের খাযরাজ গোত্রের বনু সালিমা শাখার লোক, বনু সালিমার একজন সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি। তিনি বাইয়াতে আকাবায় অংশগ্রহণ করেন, আকাবার নক্বীবগণ (দল-নেতা) উনাদের একজন, তিনি এবং হযরত আল-বারা বিন মা’রূর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উভয়ে বনু সালিমার নক্বীব ছিলেন। (ইছাবা, উসুদুল গাবা)
দ্বীন ইসলাম গ্রহণ ও আকাবায় অংশগ্রহণ:
ইসলাম-পূর্ব আরবের লোকেরা পবিত্র মক্কা শরীফে গিয়ে বাকি অংশ পড়ুন...












