سيد الامم“সাইয়্যিদুল উমাম” দু’খানি আরবী শব্দের সমন্বয়ে এই সম্মানিত লক্বব মুবারকখানি প্রদত্ত হয়েছে। পৃথকভাবে শব্দ মুবারক দু’খানি হচ্ছে سيد “সাইয়্যিদ” এবং الامم “আল উমাম”।
سيد (সাইয়্যিদুন) শব্দ মুবারকখানি একবচন এবং পুরুষবাচক শব্দ। এর বহুবচন হচ্ছে سادة “সা-দাতুন” ও اسياد “আসইয়াদুন”। এর স্ত্রীবাচক শব্দ মুবারকখানি হচ্ছে سيدة “সাইয়্যিদাতুন” এবং এর বহুবচন হচ্ছে سيدات “সাইয়্যিদা-তুন”। অর্থ মুবারক হচ্ছে সাইয়্যিদ, ইমাম, শ্রেষ্ঠ, সম্মানিত, পথপ্রদর্শক, নেতৃস্থানীয়, মুনীব, অভিভাবক ইত্যাদি।
الامم শব্দখানির মধ্যে ال আলিফ ও লাম অক্ষরদ্বয় সংযোগ স্থ বাকি অংশ পড়ুন...
সিবতু রসূল আর রবি’ ওয়া খ্বমিস সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী ও সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ক্বায়িম-মাক্বাম
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
لكل قوم هاد
অর্থ: “প্রত্যেক ক্বওম বা জাতির জন্য পথপ্রদর্শক রয়েছেন।”
আর সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
الشيخ لقومه كا نبى فى امته
অর্থ: “উম্মতের মাঝে হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা যেমন, মুরীদের মাঝে শায়েখ আলাইহিস সালাম তিনি তেমন।” সুবহানাল বাকি অংশ পড়ুন...
কাফির মুশরিকরা আসলে কি চায় তা মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে জানিয়ে দিয়েছেন-
পবিত্র সূরা নিসা শরীফ উনার ৮৯ নাম্বার পবিত্র আয়াত শরীফে মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, “তারা এটাই কামনা করে যে, তারা যেরূপ কুফরী করেছে তোমরাও সেইরূপ কুফরী করো, যাতে তোমরা তাদের সমান হয়ে যাও।” নাউযুবিল্লাহ!
এছাড়া পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফের ১০৯ নাম্বার আয়াত শরীফে মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, “ইহুদী-নাছারা তথা আহলে কিতাবদের মধ্যে অনেকেই প্রতিহিংসাবশতঃ চায় যে, মুসলমান হওয়ার পর তোমাদের কিভাবে কাফির বানানো যায়।” নাউযুবিল্লাহ!
এখন বিগত কয়েক দশ বাকি অংশ পড়ুন...
ব্রিটিশ বেনিয়াদের পৃষ্ঠপোষকতায় ভারতবর্ষের সংস্কৃত ভাষার কথিত cwÐZ সম্প্রদায় তাদের ‘সংস্কৃত’ কেন্দ্রীক ভাষা, সাহিত্য, ব্যাকরণ এবং পরিভাষা ও শব্দ তৈরি করে বাংলা ভাষাকে সংস্কৃতের মধ্যে ডুবিয়ে শেষ করে দিতে চেয়েছে। বাংলা ভাষা নিষিদ্ধকরণ, ব্রিটিশ আমলে বাংলা ভাষার সংস্কৃতকরণ তথা বিকৃতিকরণসহ বাংলা ভাষার উপর নানান রকম নিপীড়ন তারা চালিয়েছে।
যা একদিকে বাংলা ভাষার উপর আগ্রাসন, অন্যদিকে মুসলমানদের ঈমান-আক্বীদার জন্য হুমকীস্বরূপ। বহিরাগত সংস্কৃতের আগ্রাসী ও ঈমানবিধ্বংসী সেসব শব্দ ও পরিভাষাগুলোর মধ্যে এখানে কিছু শব্দ ও পরিভাষা তুল বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরতময় সৃষ্টি সত্যিই বিস্ময়কর। সৃষ্টিকে নিয়ে ভাবলে মানুষ অক্ষম হয়ে যায়। যেমন সূর্য; এই সূর্যকে নিয়ে মানুষের গবেষণা কতটুকু এগিয়েছে? বলা হয়, বিজ্ঞান এখনো প্রসূতির ঘরে। সূর্য এমনি এক নক্ষত্র, যা বহুমুখী গুণের অধিকারী। জীববৈচিত্র্য, প্রাকৃতিক সৌন্দর্যসহ সব কিছুই সূর্যের কিরণে উন্নত হতে অধিক উন্নত হয়। সূর্যের আলো আবার বহুরূপে প্রদর্শিত হয়। উদয়কালে একরূপ, অস্তকালে আরেক রূপ, দ্বিপ্রহরে অন্যরূপ। আর রংধনুতে আবার ভিন্ন রূপ। সূর্য একটি ছোট নক্ষত্র। সূর্যের চেয়ে কোটি কোটিগুণ বড় আরো অনেক নক্ষত্র রয়েছে। তাদের বাকি অংশ পড়ুন...
ভূমিকা: মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার কালাম শরীফ-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলুন, আমি মিছালে একজন বাশার; কিন্তু আমার উপর ওহী নাযিল হয়। ” অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ছূরতান আমাদের মতো কিন্তু হাক্বীক্বতান তিনি আমাদের মতো নন। সুবহানাল্লাহ!
ঠিক তেমনি মুজাদ্দিদে আ’যম-এ ছানী, আওলাদে রসূল, নকশায়ে নবী, হযরত খলীফাতুল উমাম, আলাইহিস সালাম তিনি ছূরতান আমাদের মতো। কিন্তু হাক্বীক্বতান তিনি আমাদের মতো নন- যা নিম্নোক্ত কারামত ও ওয়াকিয়া থেকে বুঝতে পারবে বাকি অংশ পড়ুন...












