স্মরণীয়, মহান আল্লাহ পাক তিনি আয়াত শরীফ নাযিল করেন, নুযূল খাছ হুকুম আম। নুযূল খাছ হুকুম আম।
এর ব্যাখ্যায় যা বলা হয়েছে তা হচ্ছে, নাযিল তো করা হয়েছে হযরত উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে কেন্দ্র করে। কিন্তু হুকুম হচ্ছে আম, পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য। তবে খাছ করে মহিলাদের জন্য। তারা যেন দুনিয়া তালাশী না হয়, দুনিয়া তলবকারী না হয়। যদি তারা মুহছিনাত হতে পারে তাহলে তাদের জন্য পরকালে মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট খাছ নিয়ামত রয়েছে। যারা পর্দা রক্ষা করবে ও যথাযথ আহালের (স্বামীর) খিদমত করবে। দুনিয়া ও তার সৌন্দর্য তলব করবে না। দুনিয়াব বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন-
كُلُّ مَالٍ نَحَلْتُهُ عَبْدًا حَلاَلٌ وَإِنِّى خَلَقْتُ عِبَادِى حُنَفَاءَ كُلَّهُمْ وَإِنَّهُمْ أَتَتْهُمُ الشَّيَاطِينُ فَاجْتَالَتْهُمْ عَن دِينِهِمْ وَحَرَّمَتْ عَلَيْهِمْ مَا أَحْلَلْتُ لَهُمْ وَأَمَرَتْهُمْ أَنْ يُشْرِكُوا بِى مَا لَمْ أُنْزِلْ بِهِ سُلْطَانًا
অর্থ: প্রত্যেক সেই সম্পদ যা আমি কোন বান্দাকে দান করেছি, তা তার জন্য হালাল। (সে নিজে তা হারাম করতে পারে না। ) নিশ্চয়ই আমি আমার সকল বান্দাদেরকে একনিষ্ঠরূপে সৃষ্টি করেছি। অতঃপর তাদের নিকট শয়তানরা এসে তাদেরকে তাদের দ্বীন হতে পথভ্রষ্ট করেছে। তাদের জন্য তা হারাম করেছে, যা আমি বাকি অংশ পড়ুন...
মুক্বাদ্দিমাহ (ভূমিকা)
اَلْحَمْدُ للهِ رَبِّ الْعَلَمِيْنَ وَالصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ عَلَى سَيِّدِ الْاَنْبِيَاءِ وَالْمُرْسَلِيْنَ وَعَلَى اَهْلِ بَيْتِهِ مُحْىِ سُنَّتِهِ الشَّيْخِ السُّلْطَانِ النَّصِيْرِ اِمَامِ الطَّرِيْقَةِ وَالْاَوْلِيَاءِ الْكَامِلِيْنَ وَاَهْلِ بَيْتِهِ الْكَرِيْمِ عَلَيْهِمُ السَّلَامُ اَجْمَعِيْنَ. اما بعد-
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
ومَا خَلَقْتُ الْجِنَّ وَالْإِنْسَ إِلَّا لِيَعْبُدُونِ
অর্থ: “আমি জ্বীন ও ইনসান জাতিকে একমাত্র আমার মহাসম্মানিত ইবাদত-বন্দেগী করার জন্য সৃষ্টি করেছি। ” (পবিত্র সূরা জারিয়াত শরীফ: ৫৬)
কাজেই, মানব জীবনের প্রধানতম একটি উদ্দেশ্য হলো সম্মানিত ইবাদত করা। আর এই ই বাকি অংশ পড়ুন...
মুক্বাদ্দিমাহ (ভূমিকা)
اَلْحَمْدُ للهِ رَبِّ الْعَلَمِيْنَ وَالصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ عَلَى سَيِّدِ الْاَنْبِيَاءِ وَالْمُرْسَلِيْنَ وَعَلَى اَهْلِ بَيْتِهِ مُحْىِ سُنَّتِهِ الشَّيْخِ السُّلْطَانِ النَّصِيْرِ اِمَامِ الطَّرِيْقَةِ وَالْاَوْلِيَاءِ الْكَامِلِيْنَ وَاَهْلِ بَيْتِهِ الْكَرِيْمِ عَلَيْهِمُ السَّلَامُ اَجْمَعِيْنَ. اما بعد-
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
ومَا خَلَقْتُ الْجِنَّ وَالْإِنْسَ إِلَّا لِيَعْبُدُونِ
অর্থ: “আমি জ্বীন ও ইনসান জাতিকে একমাত্র আমার মহাসম্মানিত ইবাদত-বন্দেগী করার জন্য সৃষ্টি করেছি। ” (পবিত্র সূরা জারিয়াত শরীফ: ৫৬)
কাজেই, মানব জীবনের প্রধানতম একটি উদ্দেশ্য হলো সম্মানিত ইবাদত করা। আর এই ই বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
الآخذ بِسنتي معي فِي حَظِيرَة الْقُدس
অর্থ: যে ব্যক্তি আমার সুন্নত মুবারক আঁকড়ে ধরে থাকবে, সে ‘হাযীরাতুল কুদস’ নামক স্থানে (জান্নাতের বিশেষ স্থান) আমার সাথে অবস্থান করবে। সুবহানাল্লাহ! (আল বাদরুল মুনীর ২/৫৯৮, তালখীছুল হবীর ১/৩৮৬, আল ইছাবাহ্ ৮/২১৬ ইত্যাদি)
বাকি অংশ পড়ুন...
বিষয়টা হচ্ছে, খন্দকের যুদ্ধ যখন হয়ে গেলো, পরবর্তীতে মুসলমানদের আস্তে আস্তে পর্যায়ক্রমে স্বচ্ছলতা ফিরে আসলো। যখন স্বচ্ছলতা ফিরে আসলো, প্রত্যেককে আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাদের চাহিদা মুতাবিক যার যে চাওয়ার ছিল তাকে সেটা দিয়েছেন। কারো চাহিদাকে উনি অপূর্ণ রাখেননি। অর্থাৎ যার যে আরজু ছিল তার সে আরজু পূরা করে দিয়েছেন।
হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পরবর্তীতে হযরত উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম অর্থাৎ আমরা সেই পরিপ্রেক্ষিত বাকি অংশ পড়ুন...
এ আয়াত প্রসঙ্গে বলা হয়, আয়াত শরীফ যখন নাযিল হলো; নাযিল হওয়ার পর আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হযরত উম্মুল মুমিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনাকে প্রথম ডেকে বললেন, “হে হযরত উম্মুল মুমিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম! আপনাকে একটা বিষয় বলা হবে। তাড়াহুড়া করে কোন জবাব দিবেন না। আপনি আপনার পিতা-মাতা যারা রয়েছেন, উনাদেরকে জিজ্ঞাসা করে জবাব দিবেন। ”
তখন হযরত উম্মুল মুমিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম বললেন, “অবশ্যই মহান আল্লাহ পাক তিনি ও উনার রসূল ছল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَا عَدْوٰى وَلَا طِيَرَةَ وَلَا هَامَةَ وَلَا صَفَرَ.
অর্থ: হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ছোঁয়াচে রোগ বলে কিছু নেই, অশুভ বলতে কিছু নেই, পেঁচার মধ্যে কোন কুলক্ষণ নেই এবং সম্মানিত ছফর শরীফ মাসে কোন খারাপী নেই। সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, হাদীছ শরীফ নং ৫৭৫৭, ৫৩১৬, এবং ৫৪২৫, উমদাতুল ক্বারী ৩১/৩৮ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّ اللهَ وَمَلَائِكَتَه يُصَلُّوْنَ عَلَى النَّبِيّ. يَا اَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوا صَلُّوا عَلَيْهِ وَسَلّمُوْا تَسْلِيْمًا.
অর্থ: নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ছলাত শরীফ তথা দুরূদ শরীফ পাঠ করেন। হে মু’মিনগণ! তোমরাও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ছলাত শরীফ তথা দুরূদ শরীফ পাঠ করো এবং সালাম শরীফ পেশ করো পেশ করার মত। (পবিত্র সূরা আহযাব: আয়াত শরীফ ৫৬)
বাকি অংশ পড়ুন...












