১. মহান আল্লাহ পাক উনাকে যারা ডাকে তিনি তাদের ডাকে সাড়া দেন।
২. মহান আল্লাহ পাক উনার ডাকে সাড়া দেয়া বান্দার উপর ফরয-ওয়াজিব।
৩. মহান আল্লাহ পাক উনার ডাকে সাড়া দানকারী বান্দারাই হিদায়েতপ্রাপ্ত।
বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উম্মতকে সতর্ক করে ইরশাদ মুবারক করেন-
سَيَأْتِىْ قَوْمٌ يَسُبُّوْنَهُمْ وَ يَسْتَنْقِصُوْنَهُمْ فَلا تُجَالِسُوْهُمْ وَلا تُآكِلُوْهُمْ وَلا تُشَارِبُوْهُمْ وَلا تُنَاكِحُوْهُمْ و فى رواية أُخرى وَلا تُصَلُّوْا مَعَهُمْ وَلا تَدْعُوْ لَهُمْ.
অর্থ: অতি শীঘ্রই একটি দল বের হবে, যারা আমার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে গালি দিবে, উনাদেরকে নাকিছ বা অপূর্ণ বলবে। সাবধান! তোমরা তাদের মজলিসে বসবে না, তাদের সাথে পানাহার করবে না, তাদের সাথে বিবাহ-শাদীর ব্যবস্থা কর বাকি অংশ পড়ুন...
তৃতীয় সনদ:
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার উছূল হলো, যে রাবী জীবনে একবার মিথ্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়, তার বর্ণিত কোনো হাদীছ বা কোনো বর্ণনা দলীল হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। বরং তা মাতরুক অর্থাৎ পরিত্যাজ্য ও বর্জনীয়।
শায়েখুল ইসলাম আল্লামা হযরত ইমাম ইবনে জাওযী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ‘আদ্-দ্বুফা ওয়াল মাতরুকুন’ কিতাবের ৩য় খ-ের ৬০ নং পৃষ্ঠায় রাবী ত্বহহান এবং তার বর্ণিত গরু সম্পর্কীত আলোচ্য জাল ও মাকযুব-মিথ্যা হাদীছ সম্পর্কে বিশ্ববিখ্যাত শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিছীনে কিরাম রহমাতুল্লাহি আলাইহি বাকি অংশ পড়ুন...
এজন্য লম্বা একটি হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছেন-
مَا تَرَكْتُ بَعْدِي فِتْنَةً أَضَرَّ عَلَى الرِّجَالِ مِنَ النِّسَاءِ.
আমি আমার পরে পুরুষের জন্য কোন ফিৎনা রাখিনি, সবচাইতে বড় ফিৎনা এবং ক্ষতির কারণ যেটা রেখে এসেছি, সেটা হচ্ছে মহিলা। আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, আমার পরে পুরুষের জন্য কোন ফিৎনা রেখে আসিনি। তবে কঠি বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে বর্ণিত রয়েছে, পূর্ববর্তী যামানায় একজন প্রতাপশালী বাদশাহ ছিলো। সেই বাদশাহর অধীনে অনেক উঁচু লম্বা অনেক শক্তির অধিকারী এক কুস্তিগীর ছিলো। সেই কুস্তিগীর কুস্তি করতে করতে পর্যায়ক্রমে সে সময়কার যত কুস্তিগীর ছিলো তাদের সবাইকে পরাস্ত করে ফেললো। এমতাবস্তায় বাদশাহ ঘোষণা দিলো যে, বাদশাহর এই কুস্তিগীরের সাথে কেউ যদি কুস্তি করে বিজয়ী হতে পারে তাহলে তাকে এক লক্ষ দিনার (স্বর্ণমুদ্রা) পুরস্কার দেয়া হবে। এ ঘোষণা অনেক দিন চললো দেখা গেলো কোন কুস্তিগীর কুস্তি করতে আসলো না। যদিও কেউ কেউ কখনো কখনো এসেছিলো তারা সকলেই বাদশাহর কুস্তিগী বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে-
জীবন অপেক্ষা বেশি মুহব্বত করতেন।
ধন-সম্পদ অপেক্ষা বেশি মুহব্বত করতেন।
পিতা-মাতা, স্ত্রী-সন্তান ও সমস্ত মানুষ থেকে বেশি মুহব্বত করতেন। বাকি অংশ পড়ুন...
দুনিয়ার মুহব্বত মানুষকে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার স্মরণ থেকে গাফিল করে রাখে। কাজেই প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর উচিত দুনিয়ার মুহব্বত অন্তর থেকে দূর করে দেয়া। দুনিয়ার নিকৃষ্টতা সম্পর্কে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
وَمَا الْـحَيَاةُ الدُّنْيَا اِلَّا مَتَاعُ الْغُرُوْرِ
অর্থ : দুনিয়া অর্থাৎ পার্থিব জীবন ধোঁকা বা প্রতারণার উপকরণ ব্যতীত কিছু নয়। (পবিত্র সূরা হাদীদ : আয়াত শরীফ ২১)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- مَن جَاءَ بِالْحَسَنَةِ فَلَهُ عَشْرُ أَمْثَالِهَا অর্থ: যে ব্যক্তি একটি নেককাজ করবে সে তার দশগুন ফায়দা পাবে। (পবিত্র সূরা আনআম শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৬০) বাকি অংশ পড়ুন...
কোনো বর্ণনা যদি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুবারক শানের খিলাফ হয় তবে তা গ্রহনযোগ্য নয়; বরং পরিত্যাজ্য।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুবারক শানের খিলাফ এলোমেলো বক্তব্য কাফির মুশরিক মুনাফিকরা সবসময়েই দিয়ে আসছে। নাউযুবিল্লাহ!
এসকল ক্ষেত্রে মু’মিন মুসলমানদের দায়িত্ব-ক বাকি অংশ পড়ুন...
, “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছেন, ক্বিয়ামতের দিন যখন মানুষদেরকে কবর হতে উত্থিত করা হবে, তখন আমিই সর্বপ্রথম পবিত্র রওযা শরীফ হতে বের হয়ে আসবো। আর যখন লোকেরা দলবদ্ধ হয়ে আল্লাহ পাক উনার দরবারে উপস্থিত হওয়ার জন্য রওয়ানা হবে, তখন আমিই হবো তাদের অগ্রগামী ও প্রতিনিধি। আর আমিই হবো তাদের মুখপাত্র, যখন তারা নীরব থাকবে। আর যখন তারা আটকা পড়বে, তখন আমি হবো তাদের সুপারিশকারী। আর যখন তারা হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়বে, তখন আমি তাদেরকে সুসংবাদ প্রদান করব বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: রাজারবাগ শরীফ সিলসিলা ভুক্তদেরকে সম্মানিত মীলাদ শরীফ পাঠকালে ছলাত শরীফ বলার সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক না বলে লক্বব মুবারক যথা রসূলিল্লাহ ও হাবীবিল্লাহ বলে থাকেন। আর অন্য যারা মীলাদ শরীফ পড়েন উনারা সরাসরি নাম মুবারক বলেন।
আবার সালাম পেশ করার সময় আপনারা আসসালামু আলাইকুম ইয়া রসূলাল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ইয়া নাবিয়্যাল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ইয়া হাবীবাল্লাহ বলেন। আর অন্যরা ইয়া নাবী সালামু আলাইকা, ইয়া রসূল সালামু আলাইকা, ইয়া হাবীব সালামু আলাইকা বলে থাকেন।
বাকি অংশ পড়ুন...












